দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান - জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় (অধ্যায়-১) সাজেশন | WBBSE Class 10th Life Science Suggestion PDF
দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান সাজেশন – জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় (অধ্যায়-১) সাজেশন – WBBSE Class 10th Life Science Suggestion : জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় (অধ্যায়-১) দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান সাজেশন ও অধ্যায় ভিত্তিতে প্রশ্নোত্তর নিচে দেওয়া হল। এবার পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান পরীক্ষায় বা দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান পরীক্ষায় ( WB WBBSE Class 10th Life Science Suggestion | West Bengal WBBSE Class 10th Life Science Suggestion | WBBSE Board Class 10th Life Science Question and Answer with PDF file Download) এই প্রশ্নউত্তর ও সাজেশন খুব ইম্পর্টেন্ট । আপনারা যারা আগামী দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান পরীক্ষার জন্য বা মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান | WBBSE Class 10th Life Science Suggestion | WBBSE Board Madhyamik Class 10th (X) Life Science Suggestion Question and Answer খুঁজে চলেছেন, তারা নিচে দেওয়া প্রশ্ন ও উত্তর ভালো করে পড়তে পারেন।
পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান সাজেশন (West Bengal WBBSE Class 10th Life Science Suggestion / Notes) জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় (অধ্যায়-১) – প্রশ্ন উত্তর – MCQ প্রশ্নোত্তর, অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর (SAQ), সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর (Short Question and Answer), ব্যাখ্যাধর্মী বা রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর (descriptive question and answer) এবং PDF ফাইল ডাউনলোড লিঙ্ক নিচে দেওয়া রয়েছে।
Answer :[ফোটোট্যাকটিক]
Answer :[রেজোন্যান্ট রেকোর্ডার]
Answer :[প্রকরণ]
Answer :[হেলিওট্রপিজম]
Answer :[গ্যাস্ট্রোকনেমিয়াম]
Answer :[বক্ষ পাখনা]
Answer :[মায়োটোম]
Answer :[ভলভক্স]
Answer :[অ্যামিবা]
Answer :[পাইরিফরমিস পেশি]
Answer :[অ্যামিবয়েড]
Answer :[ফ্ল্যাপিং, গ্লাইডিং]
Answer :[অ্যামিবার]
Answer :[লিগামেন্ট]
Answer :[স্পঞ্জ]
Answer :[রাসায়নিক]
Answer :[ভাজক]
Answer :[কাইনিন]
Answer :[অনাল]
Answer :[কাইনিন]
Answer :[সাইটোকাইনিন]
Answer :[সাইটোকাইনিন]
Answer :[ইথিলিন]
Answer :[ইস্ট্রোজেন]
Answer :[FSH]
Answer :[জিব্বেরেলিন]
Answer :[অক্সিন]
Answer :[অ্যাবসিসিক অ্যাসিড]
Answer :[বেশি]
Answer :[ক্রেটিনিজম]
Answer :[ইনসুলিন]
Answer :[থাইরক্সিন]
Answer :[ইনসুলিন]
Answer :[নিউরোগ্নিয়া]
Answer :[অ্যাক্সন]
Answer :[সোয়ান]
Answer :[সমবেদী, পরাসমবেদী]
Answer :[করপাস ক্যালোসাম]
Answer :[ডুরাম্যাটার]
Answer :[ভেন্ট্রিকল]
Answer :[মানুষ]
Answer :[জিব্বেরেলিন]
Answer :[স্ক্লেরা]
Answer :[ফোটোন্যাস্টি]
Answer :[ফ্ল্যিাজেলা]
Answer :[সিলিয়ারী গমন]
Answer :[হাতের অথি]
Answer :[ফ্লোরিজেন]
Answer :[TSH]
Answer :[কাইনিন]
Answer :[কাইনিন]
Answer :[মিথিওনিন ]
Answer :[ইস্ট্রোজেন]
Answer :[লালাগ্রন্থি]
Answer :[ডিম্বাশয়]
Answer :[ANF]
Answer :[থাইরয়েড]
Answer :[গ্লুকোকর্টিকয়েড]
Answer :[পিটোসিন]
Answer :[20 gm]
Answer :[সালকাস]
Answer :[ভারমিস]
Answer :[উজ্জ্বল আলো ]
Answer :[উত্তল লেন্স]
Answer :[মায়োপিয়া ]
Answer :[অ্যাক্সন]
Answer :[রেটিনা]
Answer :[মস্তিষ্ক]
Answer :[6-7 মিলিয়ন]
Answer :[মেনিনজেস]
Answer :[বাঁদরের]
Answer :[10 জোড়া]
Answer :[সন্ধ্যামালতি]
Answer :[টিউলিপ]
Answer :[টিবিয়া]
Answer :[অ্যাডাক্টর]
Answer :[পাইরিফরমিস পেশি]
Answer :[গুরুমস্তিষ্ক]
Answer :[অঙ্কুরিত চারাগাছ]
Answer :[IAA]
Answer :[ফুলফোটা]
Answer :[GA]
Answer :[অ্যাড্রিনালিন]
Answer :[ইনসুলিন]
Answer :[বামনত্ব]
Answer :[অপটিক]
Answer :[ক্যাটারাক্ট]
Answer :[নিজল দানা]
Answer :[b] অভিকর্ষে অনুকুলে হয়
Answer :[b] মূল
Answer :[c] উত্তেজিতা
Answer :[b] ফোটোন্যাস্টিক
Answer :[c] বক্ষ পাখনা
Answer :[c] পটকা
Answer :[a] 23টি
Answer :[c] গমন
Answer :[a]প্যারামিসিয়ামে
Answer :[d] মাছ
Answer :[c] ঊরুসন্ধি
Answer :[a] ফ্লেক্সর পেশি
Answer :[a] পাইরিফরমিস পেশি
Answer :[a] কোশে কোশে রাসায়নিক সমন্বয় সাধন করা
Answer :[b] ফ্লোরিজেন
Answer :[b] মূল
Answer :[c] জিব্বেরেলিন
Answer :[a] LTH
Answer :[a] অ্যাড্রিনালিন
Answer :[d] প্রোজেস্টেরন
Answer :[a] সাইটোকাইনিন
Answer :[c] কাইনিন
Answer :[b] TSH
Answer :[d] STH
Answer :[c] টেস্টোস্টেরন
Answer :[c] পিটুইটারি
Answer :[c] ADH
Answer :[a] সংজ্ঞাবহ নিউরোন
Answer :[c] কোশদেহকে
Answer :[b] অকিউলোমোটর
Answer :[b] হাইপোথ্যালামাস
Answer :[c] পাতলা হয়
Answer :[b] দ্বিনেত্র
Answer :[a] একনেত্র
Answer :[b] আইভ্যান প্যাভলভ
Answer :[c] থ্যালামাস
Answer :[d] সুষুম্নাকাণ্ড
Answer :[c] সেরিব্রোস্পাইনাল তরল
Answer :[a] স্ক্লেরা
Answer :[c] টেস্টোস্টেরন
Answer :[c] ইউগ্লিনা
Answer :[d] রেটিনা
Answer : উদ্দীপক বলে ।
Answer : কুমড়ো গাছের কাণ্ডের রোমে ।
Answer : ক্ল্যামাইডোমোনাস ।
Answer : বনচাঁড়ালের পত্রকে ।
Answer : ন্যাস্টিক চলন ।
Answer : ট্যাকটিক চলন ।
Answer : নিকটিন্যাস্টিক চলন ।
Answer : অ্যামিবার ।
Answer : শ্বেত রক্তকণিকা ।
Answer : অ্যামিবয়েড গতি ।
Answer : মাছ মুখ্য জলজ প্রাণী ।
Answer : পায়রা মুখ্য খেচর প্রাণী ।
Answer : ডেলটয়েড পেশি।
Answer : অ্যাডাকশন বলে।
Answer : ল্যাটিসিমাস ডরসি ।
Answer : যে প্রক্রিয়ার দেহের কোনো অংশ আবর্তিত হয় তা রোটেশন বলে ।
Answer : ফিমার ।
Answer : ট্রাইসেপস ।
Answer : কৃত্রিম অক্সিন (2, 4-D)।
Answer : সাইটোকাইনিন।
Answer : জিব্বেরেলিনের রাসায়নিক উপাদানগুলি হল- কার্বন,হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন।
Answer : জিব্বেরেলিন উদ্ভিদের পরিপক্ক বীজে ও বীজপত্রে পাওয়া যায়।
Answer : অক্সিন।
Answer : হরমোন ক্রিয়ার পর ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়।
Answer : থাইরোট্রফিক হরমোন বা TSH ।
Answer : থাইরক্সিন।
Answer : এন্ডোক্রিন গ্রন্থি বা অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি।
Answer : অ্যাড্রিনালিন।
Answer : গ্রোথ হরমোন ।
Answer : গোনাডোট্রফিক হরমোন।
Answer : লিউটিনাইজিং হরমোন।
Answer : লিউটোট্রফিক হরমোন।
Answer : অ্যাড্রিনালিন ও নন অ্যাড্রিনালিন।
Answer : বামনত্ব বা ডোয়ারফিজম।
Answer : জাইগ্যানটিজম বা অতিকায়ত্ব।
Answer : STH এর অধিক ক্ষরণের ফলে হয়।
Answer : যে সব অঙ্গ উদ্দীপনায় উদ্দীপিত হয় তাকে কারক বা ইফেকটর বলে। যেমন—গ্রন্থি ও পেশি ।
Answer : অ্যাক্সন ।
Answer : প্রান্তবুরুশ বলে ।
Answer : অকিউলোমোটর স্নায়ু ।
Answer : নিউরোন প্রধানত তিন প্রকারের, যথা—(i) সংজ্ঞাবহ নিউরোন, (ii) আজ্ঞাবহ নিউরোন ও (ii) সহযোগী নিউরোন।
42.স্নায়ুতন্ত্রের একক কী ?
Answer : স্নায়ুকোশ বা নিউরোন।
Answer : ভেসোপ্রেসিন বা ADH ।
Answer : মস্তিষ্ক ও সুষুম্নাকাণ্ড ।
Answer : স্বয়ংক্রিয় স্নায়ুতন্ত্র দুপ্রকারের যথা- সমবেদী ও পরাসমবেদী ।
Answer : দুটি গোলার্ধ-বাম গোলার্ধ ও ডান গোলার্ধ ।
Answer : ফাইলাম টারমিনেল ।
Answer : খেতে খেতে শ্বাসনালিতে কিছু আটকে গেলে বিষম খাওয়া বা কাশি হওয়া ।
Answer : রেটিনায় বস্তুর প্রতিবিম্ব গঠিত হয় ।
Answer : আলোর প্রতিসরণ ঘটিয়ে রেটিনায় ফোকাস সৃষ্টি করে ।
Answer : লেন্স-এর পশ্চাদ প্রকোষ্ঠে থাকে ।
Answer : নিউরোন বা স্নায়ুকোশ ।
Answer : ভারমিস ।
Answer : যে প্রক্রিয়ায় জীব স্বতঃস্ফুর্তভাবে বা কোনো উদ্দীপকের প্রভাবে দেহের কোনো অংশ বা অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সঙ্গালন করে তাকে চলন বা সঞ্চালন বলে ।
Answer : ট্রপিক চলনে উদ্ভিদের সামগ্রিক স্থান পরিবর্তন হয় না, ট্যাকটিক চলনে উদ্ভিদের সামগ্রিক স্থান পরিবর্তন হয়।
Answer : উদ্ভিদ অঙ্গের চলন যখন অভিকর্ষের গতিপথ অনুসারে হয়, তখন তাকে জিওট্রপিক চলন বলে । যেমন— উদ্ভিদের মূল অভিকর্ষের টানে মাটির গভীরে প্রবেশ করে ।
Answer : প্রাণীদের গমনের দুটি উদ্দেশ্য হল- (i) খাদ্য অন্বেষণের জন্য প্রাণীদের গমন হয় । (ii) বাসস্থান খোঁজার জন্য প্রাণীদের গমন হয় ।
Answer : সিলিয়ার আন্দোলনের সাহায্যে যে গমন তাকে সিলিয়ারি গমন বা সিলিয়ারি গতি বলে| যেমন -প্যারামিসিয়ামের গমন ।
Answer : পুচ্ছ পাখনা গমনকালে মাছকে দিক পরিবর্তনে সাহায্য করে ।
Answer : মানুষের গমনকালে লঘুমস্তিষ্ক এবং কর্ণের অর্ধচন্দ্রাকার নালি ও অটোলিথ যন্ত্র দেহের ভারসাম্য রক্ষা করে ।
Answer : দুটি অস্থির সংযোগস্থলকে অস্থিসন্ধি বলে । যে সব অস্থিসন্ধি নড়াচড়া করতে পারে তাদের সচল অস্থিসন্ধি বলে। যেমন-হিপ সন্ধি, হাঁটু সন্ধি।
Answer : একটি অস্থির গোল প্রান্ত যখন অপর একটি অস্থির অর্ধগোলাকার অবতল অঙ্গে যুক্ত থাকে, তখন তাকে কব্জা সন্ধি বলে। হাঁটু সন্ধি, কনুই সন্ধি এই প্রকারের সন্ধি ।
Answer : (i) হরমোন ক্রিয়ার পর ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়, কিন্ত উৎসেচক ক্রিয়ার পর ধ্বংসপ্রাপ্ত হয় না। (ii) হরমোন অন্তঃক্ষরা কোশ থেকে নিঃসৃত হয়। কিন্তু উৎসেচক বহিঃক্ষরা কোশ থেকে ক্ষরিত ।
Answer : (1) হরমোন জীবদেহের বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করে। (2) হরমোন জীবদেহে যৌন লক্ষণ প্রকাশে সাহায্য করে।
Answer : হরমোন কোশে কোশে রাসায়নিক বার্তা বহন করে তাই হরমোনকে রাসায়নিক দূত বলে।
Answer : (i) সাইটোকাইনিন অগ্রমুকুলের বৃদ্ধির হ্রাস ঘটিয়ে পার্শ্বীয় মুকুলের বৃদ্ধি ঘটায়। (ii) পত্রমোচন বিলম্বিত করে এবং ক্লোরোফিল বিনষ্টকরণ প্রতিহত করে।
Answer : উদ্ভিদের একটি প্রকল্পিত হরমোন হল ফ্লোরিজেন। এটি ফুল ফোটাতে সাহায্য করে।
Answer : (1) অক্সিনের প্রবাহ সবসময় মেরুবর্তী (1) অক্সিনের ক্রিয়া অন্ধকারে ভালো হয়।
Answer : জিব্বেরেলিনের প্রধান কাজগুলি হল খর্বাকার উদ্ভিদের বৃদ্ধি, কাক্ষিক মুকুলের পরিস্ফুটন এবং বীজের সুপ্ত অবস্থা ভঙ্গ করতে সাহায্য করা।
Answer : যে স্থির ক্ষরিত বস্তু নালিপথের মাধ্যমে বাইরে আসে না, সরাসরি রক্তে মিশে যায়, তাকে অন্তঃক্ষরা বা অনাল গ্রন্থি বলে। যেমন পিটুইটারি, থাইরয়েড।
Answer : হরমোন উৎপাদক গ্রন্থির কোনো নালি থাকে না, ফলে এই গ্রন্থির ক্ষরিত রস (হরমোন) গ্রন্থিকলার বাইরে আসতে পারে তাই হরমোন উৎপাদক গ্রন্থিকে অনাল গ্রন্থি বলে।
Answer : হরমোন প্রোটিনধর্মী বা স্টেরয়েডধর্মী বা অ্যামাইনোধর্মী।
Answer : অ্যাড্রেনাল গ্রন্থির অপর নাম সুপ্ৰারেনাল গ্রন্থি। এটি বুকের ওপর অবস্থিত।
Answer : রক্তে শর্করার পরিমাণ স্বাভাবিক অপেক্ষা কমে গেলে তাকে হাইপোগ্লাইসিমিয়া এবং শর্করার পরিমাণ স্বাভাবিক অপেক্ষা বেশি হলে তাকে হাইপারগ্লাইসিমিয়া বলে।
Answer : যখন 100 সিসি রক্তে শর্করার পরিমাণ 18০ মিগ্রা হয়, তখন মূত্রের সঙ্গে শর্করা নির্গত হয় ওই অবস্থাকে গ্লুকোসুরিয়া বলে।
Answer : করা ছাড়া প্রোটিন, ফ্যাট ইত্যাদি উপাদান থেকে গ্লাইকোজেন বা গ্লুকোজ উৎপাদনকে নিওপ্লুকোজেনেসিস বা গ্লুকোনিওজেনেসিস বলে।
Answer : অগ্ন্যাশয় সনাল ও অনাল উভয় প্রকার গ্রন্থির সমন্বয়ে গঠিত হওয়ায় একে মিশ্রগ্রন্থি বলা হয়।
Answer : শুক্রাশয় থেকে নিঃসৃত হরমোন টেস্টোস্টেরন, যা পুরুষদেহে গৌণ যৌনলক্ষণ প্রকাশে সহায়তা করে। ডিম্বাশয় থেকে নিঃসৃত হরমোন ইস্ট্রোজেন, যা নারীদেহে গৌণ যৌনলক্ষণ প্রকাশে সহায়তা করে।
Answer : অ্যাড্রিনালিন অ্যাড্রেনাল গ্রন্থির মেডালা থেকে নিঃসৃত হয়। খাড়া হতে সাহায্য করে। এই হরমোন অণুর গ্রন্থির ক্ষরণ বৃদ্ধি করে এবং ত্বকের রোম খাড়া হতে সাহায্য কর।
Answer : শুক্রাশয় পুরুষ মানুষের দেহগহ্বরের বাইরে ফ্লোটাম নামক থলির মধ্যে অবস্থিত।
Answer : ADH- এর পুরো নাম অ্যান্টি ডাইইউরেটিক হরমোন। এর উৎস পিটুইটারির পশ্চাদভাগ। এটি বৃক্কীয় নালির পুনঃশোষণে। সহায়তা করে।
Answer : যে স্নায়ু সেনসরি ও মোটর উভয় নিউরোন দিয়ে গঠিত, তাকে মিশ্র স্নায়ু বলে। যেমন—ভেগাস স্নায়ু ।
Answer : স্নায়ুর কাজ হল-(i) রিসেপটর বা গ্রাহক থেকে উদ্দীপনা কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে প্রেরণ করা এবং (ii) কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র থেকে সাড়াকে কারক অঙ্গে প্রেরণ করা ।
Answer : যে নিউরোন সেনসরি ও মোটর নিউরোনের মধ্যে সংযোগসাধন করে, তাকে সহযোগী নিউরোন বলে। এই প্রকার নিউরোন কেবল সুষুম্নাকাণ্ডে থাকে।
Answer : অ্যাক্সনটি কোশদেহের যে অংশে সংযুক্ত থাকে সেই অংশটিকে অ্যাক্সন হিলক বলে। এই অংশে মায়েলিন সিদ এবং নিউরিলেমা থাকে না ।
Answer : অ্যাক্সনের আবরণীগুলি হল—অ্যাক্সোলেমা, মায়েলিন সিদ বা মেডুলারি আবরণ এবং নিউরিলেমা ।
Answer : কয়েকটি স্নায়ুকোশের কোশদেহগুলি মিলিত হয়ে যে গ্রন্থি গঠন করে, তাকে স্নায়ুগ্রন্থি বলে । স্নায়ু সৃষ্টি করা এর প্রধান কাজ ।
Answer : পূর্ববর্তী নিউরোন থেকে স্নায়ু-সংবেদকে পরবর্তী নিউরোনে পৌছে দেওয়া স্নায়ুসন্ধির কাজ ।
Answer : যেসব প্রতিবর্ত বংশগত সূত্রে পূর্বপুরুষ থেকে প্রাপ্ত, তাদের সহজাত প্রতিবর্ত এবং যেসব প্রতিবর্ত জন্মের পর অনুশীলন বা অভ্যাসের মাধ্যমে অর্জিত হয়, তাকে অভ্যাসমূলক প্রতিবর্ত বলে
Answer : গুরুমস্তিষ্ক প্রাণীদের বুদ্ধি, চিন্তা, স্মৃতি, দর্শন, ঘ্রাণ ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণ করে ।
Answer : সুষুম্নাশীর্ষক প্রাণীদের হৃদস্পন্দন, শ্বাসক্রিয়া, ঘাম নিঃসরণ ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণ করে ।
Answer : গুরুমস্তিষ্কের গোলার্ধদ্বয় যে স্নায়ু-যোজক দিয়ে পরস্পরের সঙ্গে যুক্ত থাকে, তাকে করপাস ক্যালোসাম বলে ।
Answer : অ্যাক্সনের র্যানভিয়ারের পর্ব থেকে অনেক সময় সূক্ষ্ম শাখা নির্গত হয়, অ্যাক্সনের এরূপ শাখাকে কোল্যাটারাল বলে ।
Answer : (i) চোখে তীব্র আলো পড়লে তারারন্ধ্র সংকুচিত হয়। (ii) খাদ্যের দর্শনে বা ঘ্রাণে লালা নিঃসরণ হওয়া।
Answer : যে সব প্রতিবর্ত পুর্বপুরুষ থেকে প্রাপ্ত এবং কোনো শর্তের অধীন নয়, তাদের জন্মগত প্রতিবর্ত বলে। যেমন- জন্মের সঙ্গে সঙ্গে শিশুর স্তনপানের ইচ্ছা ।
Answer : প্রাণীদের যে সব গ্রাহক অঙ্গ পরিবেশ থেকে বিশেষ বিশেষ উদ্দীপনা গ্রহণ করে নির্দিষ্ট স্নায়ুর মাধ্যমে স্নায়বিক কেন্দ্রে পাঠিয়ে সেখানকার নির্দেশ পালন করে, তাদের জ্ঞানেন্দ্রিয় বলে ।
Answer : চক্ষুর প্রতিসারক মাধ্যমগুলি হল— কর্নিয়া, অ্যাকুয়াস হিউমর, লেন্স, ভিট্রিয়াস হিউমর ।
Answer : অশ্রুতে লাইসোজাইম নামক এনজাইম থাকে। এই এনজাইম ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে ।
Answer : অক্ষিগোলকের একেবারে ভিতরের দিকে অবস্থিত স্নায়ুকোশ দিয়ে গঠিত স্তরটিকে রেটিনা বলে। রেটিনাতে বস্তুর প্রতিবিম্ব গঠিত হয়।
Answer : যখন দুটি চোখ দিয়ে একসঙ্গে একই বস্তুর প্রতিবিম্ব দেখা যায় তাকে দ্বিনেত্র দৃষ্টি বলে। যেমন—মানুষ, পেঁচা ইত্যাদি।
Answer : যে দৃষ্টিতে দূরের দৃষ্টি ব্যাহত হয়, কিন্তু নিকটের দৃষ্টি ঠিক থাকে তাকে মায়োপিয়া বলে । অবতল লেন্স যুক্ত চশমা ব্যবহার করলে এই ত্রুটি দূর হয় ।
Answer : 40 বছর এবং তার বেশি বয়সের লোকদের লেন্স এর স্থিতিস্থাপকতা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় কাছের বস্তু স্পষ্টভাবে দেখতে পায় না । বাইফোকাল লেন্সযুক্ত চশমা ব্যবহার করলে এই ত্রুটি দূর হয় ।
Answer : ট্রপিক চলন-উদ্দীপকের উৎসের দিকে বা গতিপথের দিকে উদ্ভিদ অঙ্গের চলনকে ট্রপিক বা দিগনির্ণীত চলন বলে। এটি প্রধানত তিন প্রকারের ।যথা-
(a) ফোটোট্রপিক চলন : আলোক উৎসের দিকে বা আলোর গতিপথের দিকে উদ্ভিদের চলনকে ফোটোট্রপিক চলন বলে।
(b) হাইড্রোট্রপিক চলন : জলের উৎসের দিকে উদ্ভিদ অঙ্গের চলনকে হাইড্রোট্রপিক চলন বলে ।
উদাহরণ— জলের উৎসের দিকে উদ্ভিদের মূলের চলন ।
(c) জিওট্রপিক চলন : মাধ্যাকৰ্ষণ শক্তির প্রভাবে বা অভিকর্ষ বলের প্রভাবে বা টানে পৃথিবীর ভরকেন্দ্রের দিকে উদ্ভিদ অঙ্গের চলনকে জিওট্রপিক চলন বলে ।
উদাহরণ— অভিকর্ষ বলের প্রভাবে উদ্ভিদের মূলের মাটির ভিতরে অগ্রসর হওয়া ।
Answer : লজ্জাবতী লতার পাতা স্পর্শ করা মাত্র পাতা মধ্যস্থ রসস্ফীতি চাপ কমে যাওয়ায় পত্রকগুলি নুয়ে পড়ে (সিসমেন্যাস্টি চলন)। আবার বনচাঁড়াল উদ্ভিদের (Desmodium gyrans) পরিণত কোশের রসস্ফীতির হ্রাস ও বৃদ্ধির ফলে বনচাঁড়াল উদ্ভিদের তিনটি ফলকের দুই পাশের ফলক দুটি পর্যায়ক্রমে ওঠানামা করতে থাকে । একে প্রকরণ চলন (Movement of variation) বলে ।
উদ্ভিদের চলনের প্রকার ও উদ্ভিদের চলন প্রধানত তিন প্রকার: যথা—ট্যাকটিক চলন, ট্রপিক চলন ও ন্যাস্টিক চলন ।
Answer : উদ্ভিদের বিভিন্ন প্রকার চলন ও উদ্ভিদের চলন প্রধানত তিন প্রকারের, যথা—ট্যাকটিক চলন, ন্যাস্টিক চলন এবং ট্রপিক চলন ।
ট্যাকটিক চলন: বহিঃস্থ উদ্দীপকের প্রভাবে উদ্ভিদ বা উদ্ভিদ অঙ্গের স্থান পরিবর্তনকে ট্যাকটিক চলন বা আবিষ্ট চলন বলে ।
উদাহরণ : (i) আলোক উদ্দীপকের প্রভাবে শৈবালের স্থান পরিবর্তন । (ii) মস, ফার্ন ইত্যাদি উদ্ভিদের শুক্রাণুর যথাক্রমে গ্লুকোজ ও ম্যালিক অ্যাসিডের প্রভাবে ডিম্বাণুর দিকে চলন ।
ন্যাস্টিক চলন : উদ্ভিদ অঙ্গের চলন যখন উদ্দীপকের গতিপথ অনুসারে না হয়ে উদ্দীপকের তীব্রতা অনুসারে হয়, তখন তাকে ন্যাস্টিক চলন বা ব্যাপ্তি চলন বলে ।
উদাহরণ : (1) লজ্জাবতী লতা স্পর্শ করলে তৎক্ষণাৎ পত্রকগুলি মুদে যায় । (ii) পদ্মফুল তীব্র আলোকে ফোটে এবং কম আলোক মুদে যায় ।
ট্রপিক চলন : উদ্ভিদ অঙ্গের চলন যখন উদ্দীপকের উৎসের গতিপথ অনুসারে হয়, তখন তাকে ট্রপিক চলন বা দিকনির্ণীতি চলন বলে ।
উদাহরণ : উদ্ভিদের বিটপের আলোর উৎসের দিকে গমন ।
Answer : সংজ্ঞা : উদ্ভিদ অঙ্গের চলন যখন উদ্দীপকের গতিপথ অনুসারে না হয়ে উদ্দীপকের তীব্রতা অনুসারে হয়, তখন তাকে ন্যাস্টিক চলন বলে।
ন্যাস্টিক চলনের প্রকারভেদ : ন্যাস্টিক চলন নিম্নলিখিত প্রকারের হয়; যেমন—ফোটোন্যাস্টি, থার্মোন্যাস্টি, কেমোন্যাস্টি এবং সিসমেন্যাস্টি।
উদাহরণ : পদ্মফুল, সূর্যমুখী ফুল প্রভৃতি তীব্র আলোকে ফোটে, আবার কম আলোকে মুদে যায়।
উদাহরণ : টিউলিপ ফুল বেশি উষ্ণতায় ফোটে এবং কম উষ্নতায় মুদে যায় ।
উদাহরণ : সূর্যশিশির উদ্ভিদের পাতার রোম প্রোটিনের (পতঙ্গ) সংস্পর্শে আসা মাত্রা পতঙ্গের দিকে বেঁকে যায় এবং পতঙ্গকে আবদ্ধ করে ।
উদাহরণ : লজ্জাবতী লতার পাতা স্পর্শ করা মাত্র পাতার পত্রকগুলি মুদে যায় বা নুয়ে পড়ে।
Answer : ট্যাকটিক চলনের সংজ্ঞা : বহিঃস্থ উদ্দীপকের প্রভাবে উদ্ভিদ বা উদ্ভিদ অঙ্গের সামগ্রিক স্থান পরিবর্তনকে ট্যাকটিক চলন বলে।
ট্যাকটিক চলন তিন প্রকারের হয় : (i) ফোটোট্যাকটিক চলন, (ii) থার্মোট্যাকটিক চলন এবং (iii) কেমোট্যাকটিক চলন।
আলোক উদ্দীপকের প্রভাবে উদ্ভিদের আলোর দিকে যে চলন ঘটে তাকে ফোটোট্যাকটিক চলন বলে।
যেমন, শৈবালদের আলোক উৎসের দিকে অগ্রসর হওয়া।
Answer : অগ্ন্যাশয়ের আইলেটস অব ল্যাঙ্গারহ্যান্স থেকে ক্ষরিত হয় ।
ইনসুলিনের কাজ :
(i) ইনসুলিন কার্বোহাইড্রেট বিপাক নিয়ন্ত্রণ করে রক্তে ঢুকোজ-এর পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে ।
(ii) ইনসুলিন শর্করা থেকে সুকোজ উৎপাদনে বাধা দান করে।
(iii) ইনসুলিন যকৃতে কিটোন বডি উৎপাদনে বাধা দান করে। তাই একে অ্যান্টিকিটোজেনিক হরমোন বলে।ইনসুলিনের অভাবে মধুমেহ বা ডায়াবেটিস মেলিটাস রোগ হয়।
রোগের লক্ষণ:(i) মূত্রের পরিমাণ স্বাভাবিকের তুলনায় বৃদ্ধি পায়।(iii) মূত্রে শর্করা থাকে।(iii)প্রবল তৃষ্ষা হয়।
Answer : জিব্বেরেলিনের উৎস: পরিপক্ক বীজ, অঙ্কুরিত চারাগাছ, বীজের বীজপত্র ইত্যাদি স্থানে জিব্বেরেলিনের উৎপন্ন হয়।
কাজ –(i)বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ: জিব্বেরেলিনের হরমোন উদ্ভিদের দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি এবং পাতার আয়তন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
(ii) সুপ্তাবস্থা ভঙ্গকরণ: জিব্বেরেলিনের উদ্ভিদের বীজ ও মুকুলের সুপ্তাবস্থা ভঙ্গ করতে সাহায্য করে।
(iii) ফুলের প্রফুটন: জিব্বেরেলিন সমস্ত উদ্ভিদে ফুল ফোটাতে সাহায্য করে ।
(iv)ফল গঠন: এটি ফল গঠনে এবং কিউকারবিটেসি গোত্রযুক্ত উদ্ভিদের লিঙ্গ প্রকাশে সাহায্য করে।
জিব্বেরেলিনের রাসায়নিক নাম জিব্বেরেলিক অ্যাসিড।
Answer : হরমোন: যে জৈব রাসায়নিক পদার্থ অন্তঃক্ষরা গ্রন্থিকোশ থেকে বা বিশেষ কলাকোশ থেকে ক্ষরিত হয়ে দূরবর্তী স্থানের কলাকোশের কার্যকারিতা নিয়ন্ত্রণ করে ।এবং ক্রিয়ার পর ধ্বংসপ্রাপ্ত হয় তাকে হরমোন বলে ।
অন্তঃক্ষরা গ্রন্থির নাম | অবস্থান | নিঃসৃত হরমোনের নাম |
পিটুইটারি গ্রন্থি | মস্তিষ্কের মূলদেশে স্ফেনয়েড অস্থির সেলাটারসিকা প্রকোষ্টে | STH,TSH,ACTH,FSH,LH, ইত্যাদি |
থাইরয়েড | গ্রীবাদেশে ল্যারিংসের নীচে ট্রাকিয়ার দু’পাশে | থাইরক্সিন ও থাইরোক্যালসিটোনিন |
অগ্ন্যাশয় | পাকস্থলীর নীচে ডিওডিনামের বামপাশে | ইনসুলিন, গ্লুকাগন |
অ্যাড্রেনাল গ্রন্থি | বৃক্কের উপরে | অ্যাড্রিনালিন ও নর-অ্যাড্রিনালিন |
Answer :
হরমোন | উৎসেচক |
হরমোন অনাল গ্রন্থি থেকে ক্ষরিত হয় । | উৎসেচক সব সজীব কোশ থেকে ক্ষরিত হয়। |
হরমোন সরাসরি রক্ত বা লসিকার ও সঙ্গে মিলিত হয়ে বাহিত হয় । | উৎসেচক নালির মাধ্যমে বাহিত হয় । |
হরমোন উৎপত্তিস্থলে ক্রিয়া করে না । | ক্রিয়ার পর অপরিবর্তিত থাকে । |
হরমোন রাসায়নিক বার্তাবহ রূপে কাজ করে । | এটি রাসায়নিক বার্তাবহ রূপে কাজ করে না । |
Answer : হরমোনের বৈশিষ্ট্য:
(i) রাসায়নিক ধর্মে হরমোন প্রোটিনধৰ্মী,অ্যামাইনোধৰ্মী, লিপিডধর্মী বা স্টেরয়েডধর্মী হয়ে থাকে ।
(ii)হরমোন উৎসস্থল থেকে রক্তের মাধ্যমে বা লসিকার মাধ্যমে দেহে সারা দেহে বাহিত হয় এবং কলাকোশের উপর ক্রিয়া করে ।
(iii) হরমোন কলাকোশের বিপাকীয় ক্রিয়া নিয়ন্ত্রণের পর ধ্বংস হয়।
(iv) হরমোন কোশের মধ্যে রাসায়নিক সংযোগ স্থাপন করে।
হরমোনের কাজ:
(i) হরমোন জীবদেহে বিভিন্ন অঙ্গ ও তন্ত্রের মধ্যে সমন্বয় সাধন করে।
(ii) বিভিন্ন অঙ্গের কলাকোশের বিপাকীয় ও শারীরবৃত্তীয় কার্যাবলি হরমোনের দ্বারা সম্পন্ন হয়।
Answer :
অ্যাক্সন | ডেনড্রন |
এটি নিউরোনের আজ্ঞাবহ অংশ । | এটি নিউরোনের সংজ্ঞাবহ অংশ। |
এটি সাধারণত শাখাহ। | এটি শাখাপ্রশাখাযুক্ত। |
নিউরিলেমা ও মায়েলিন নিউরিলেমা ও মায়েলিন নামক আবরণ থাকে। | নিউরিলেমা ও মায়েলিন নিউরিলেমা ও মায়েলিন নামক আবরণ থাকে না। |
রযোনভিয়ারের পর্ব থাকে। | রযোনভিয়ারের পর্ব থাকে না। |
স্নায়ুস্পন্দন কোশদেহ থেকে পরবর্তী স্নায়ুকোশে বহন করে নিয়ে যায়। | স্নায়ুস্পন্দন গ্রহণ করে কোশদেহে পাঠানো প্রধান কাজ। |
Answer : প্রাণীদেহের যেসব গ্রাহক অঙ্গ পরিবেশ থেকে বিশেষ উদ্দীপনা গ্রহণ কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে পাঠায় তাদের জ্ঞানেন্দ্রিয় বলে। উদাহরণ- চক্ষু, কর্ণ, নাসিকা, ত্বক হলো পঞ্চইন্দ্রিয়।
জিহ্বা বা জিভ: এটি মানুষের স্বাদেন্দ্ৰিয় হিসেবে কাজ করে।এর উপরিভাগে অসংখ্য গুটির মতো দানা থাকে, তাদের স্বাদকোরক বলে। জিহ্বায় এদের সংখ্যা 10000-এর মতো। জিহ্বার অগ্রভাগে মিষ্টি, পশ্চাদভাগে তিক্ত,মধ্যভাগে লবণাক্ত ও দুই পার্শ্বে অম্ল স্বাদ গৃহীত হয়।
কাজ: প্রধানত স্বাদগ্রহণে সাহায্য করে। তাছাড়া কথা বলা খাদ্য চর্বণ ও গলাধঃকরণে সাহায্য করে।
নাসিকা: নাসিকা বা নাক ঘ্রাণ অনুভূতি গ্রহণ করে, তাই একে ঘ্রাণেন্দ্রিয় বলে। নাসাগহ্বরের ছাদে অবস্থিত ভ্ৰাণ-ঝিল্লিতে ভ্ৰাণ অনুভূতি কোশ থাকে যা ঘ্রাণ গ্রাহক হিসেবে কাজ করে। পরিবেশ থেকে বিভিন্ন প্রকার গন্ধ এই গ্রাহক দ্বারা মস্তিষ্কের ঘ্রাণকেন্দ্রে প্রেরিত হয় এবং আমরা সেই গন্ধ অনুভব করতে পারি।
কাজ: গন্ধ বা ভ্ৰাণ অনুভূতি গ্রহণ করা মুখ্য কাজ ।
ত্বক ও চর্মঃ আমাদের দেহের আবরণকে চর্ম বা ত্বক বলে। এটি স্পর্শ, চাপ, তাপ, ঠান্ডাব্যথা ইত্যাদি অনুভূতির গ্রাহক হিসেবে কাজ করে।
কাজ: (i)স্পর্শ গ্রাহক হিসেবে কাজ করে। (ii) চাপ, তাপ, ঠান্ডা, গরম অনুভূতি গ্রহণ করে।(iii) বস্তুর শনাক্তকরণে সাহায্য করে।
Answer : পাখনা রুই মাছের প্রধান গমন অঙ্গ। রুই মাছের জোড় ও বিজোড় মোট সাতটি পাখনা আছে। এদের অবস্থান ও গমনে ভূমিকা নীচে দেওয়া হলো-
পাখনার নাম | অবস্থান | কাজ ও ভূমিকা |
বক্ষপাখনা(এক জোড়া) | বক্ষদেশে অবস্থিত | মাছকে জলে স্থির থাকতে এবং জলে ওঠানামা করতে সাহায্য করে। |
শ্রোণি পাখনা(এক জোড়া) | শ্রোণিদেশে অবস্থিত | বক্ষপাখনার সাথে মিলিত ভাবে মাছকে অবস্থিত। জলে স্থির থাকতে এবং ওঠানামা করতে সাহায্য করে। |
পৃষ্ঠ পাখনা | পৃষ্ঠদেশে অবস্থিত | সন্তরণের সময় দেহের ভারসাম্য রক্ষা এবং সামনে এগিয়ে যেতে সাহায্য করে। |
পায়ু পাখনা | পায়ুর পিছনে অবস্থিত | দেহের ভারসাম্য রক্ষায় সাহায্য করে। |
পুচ্ছ পাখনা | লেজের শেষ প্রান্তে অবস্থিত | মাছকে দিক পরিবর্তনে সাহায্য করে। |
Answer : যে পথে প্রতিবর্ত ক্রিয়া সম্পন্ন হয় সেই পথকে অর্থাৎ প্রতিবর্ত ক্রিয়ার পথকে প্রতিবর্ত পথ বা প্রতিবর্ত চাপ বলে।
বিভিন্ন অংশ– (i) গ্রাহক(ii) অন্তর্বাহী নিউরোন। (iii) কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্ৰ ও (iv)বহির্বাহী নিউরোন। (v)কারক
Answer :
গুরুমস্তিষ্ক | লঘুমস্তিষ্ক |
এটি অগ্রমস্তিষ্কে অবস্থিত | এটি পশ্চাৎমস্তিষ্কে অবস্থিত। |
মস্তিষ্কের সবচেয়ে বড়ো অং | এটি অপেক্ষাকৃত ছোটো অংশ |
গুরুমস্তিষ্কের যোজককে করপাস ক্যালোসাম | লঘুমস্তিষ্কের যোজককে ভারমিস বলে। |
এটি চিন্তা,স্মৃতি, বুদ্ধি, ভয়, ক্ৰোধ, চাপ, তাপ, ব্যথা প্রভৃতি অনুভূতি গ্রহণকেন্দ্র হিসেবে কাজ করে। | এটি দেহের ভারসাম্য, দেহভঙ্গি।ও পেশির চলন ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণ করে |
এর পাঁচটি খণ্ড থাকে | এর কোনো খণ্ড থাকে না |
Answer : উদ্দীপনা পরিবহণকারী উপাদান : পরিবেশ থেকে আগত বিভিন্ন উদ্দীপনা গ্রহণ, উদ্দীপনায় সাড়া দেওয়া, দেহ-মধ্যস্থ বিভিন্ন যন্ত্র ও তন্ত্রের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা ইত্যাদি বিভিন্ন কাজ করার জন্যে স্নায়ুতন্ত্রে তিন রকমের উপাদান থাকে, যথা—1. গ্রাহক বা রিসেপটর (receptor), 2. কারক বা ইফেকটর (effector), এবং 3. বাহক বা কনডাক্টর (conductor)।
যে বাহকের মাধ্যমে উদ্দীপনা গ্রাহক বা রিসেপটার থেকে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে পৌছোয় তাকে সংজ্ঞাবহ বাহক বলে । অপরপক্ষে, যে বাহকের মাধ্যমে সাড়া কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র থেকে কারক বা ইফেকটরে পৌছায় তাকে আজ্ঞাবহ বাহক বলে।
Answer : সংজ্ঞা : রক্তবাহ সমন্বিত এবং পেরিনিউরিয়াম নামক যোগকলার আবরণ দ্বারা আবৃত এক বা একাধিক স্নায়ুতন্তু বা স্নায়ুতন্তগুচ্ছকে স্নায়ু বা নার্ভ (nerve) বলে।
স্নায়ুর শ্রেণিবিভাগ : গঠন অনুযায়ী স্নায়ু দু-রকমে হয়, যেমন—
কাজ অনুযায়ী স্নায়ু নিম্নলিখিত তিন রকমের হয়, যথা-
আরোও দেখুন:-
Madhyamik Bengali Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Madhyamik English Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Madhyamik Geography Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Madhyamik History Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Madhyamik Physical Science Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Madhyamik Life Science Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Madhyamik Mathematics Suggestion 2023 Click Here
PDF Name : দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান – জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় (অধ্যায়-১) – সাজেশন | WBBSE Class 10th Life Science Suggestion PDF
No. of Pages : 18
Download Link : Click Here To Download
West Bengal WBBSE Class 10th Life Science Suggestion prepared by expert subject teachers. WB Madhyamik Life Science Suggestion with 100% Common in the Examination.
West Bengal Madhyamik Life Science Suggestion Download. WBBSE Madhyamik Life Science short question suggestion. WBBSE Class 10th Life Science Suggestion download. Madhyamik Question Paper Life Science.
দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান (Madhyamik Life Science) জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় (অধ্যায়-১) – প্রশ্ন উত্তর।
দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক বোর্ডের (WBBSE) সিলেবাস বা পাঠ্যসূচি অনুযায়ী দশম শ্রেণির জীবন বিজ্ঞান বিষয়টির সমস্ত প্রশ্নোত্তর। সামনেই মাধ্যমিক পরীক্ষা, তার আগে winexam.in আপনার সুবিধার্থে নিয়ে এল দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান সাজেশান – জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় (অধ্যায়-১) – প্রশ্ন উত্তর । জীবন বিজ্ঞানে ভালো রেজাল্ট করতে হলে অবশ্যই পড়ুন । আমাদের দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান ।
আমরা WBBSE মাধ্যমিক পরীক্ষার জীবন বিজ্ঞান বিষয়ের – জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় (অধ্যায়-১) – প্রশ্ন উত্তর – সাজেশন নিয়ে জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় (অধ্যায়-১) – প্রশ্ন উত্তর নিয়ে জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় (অধ্যায়-১)চনা করেছি। আপনারা যারা এবছর দশম শ্রেণির জীবন বিজ্ঞান পরীক্ষা দিচ্ছেন, তাদের জন্য আমরা কিছু প্রশ্ন সাজেশন আকারে দিয়েছি. এই প্রশ্নগুলি পশ্চিমবঙ্গ দশম শ্রেণির জীবন বিজ্ঞান পরীক্ষা তে আসার সম্ভাবনা খুব বেশি. তাই আমরা আশা করছি Madhyamik জীবন বিজ্ঞান পরীক্ষার সাজেশন কমন এই প্রশ্ন গুলো সমাধান করলে আপনাদের মার্কস বেশি আসার চান্স থাকবে।
Life Science ix, Life Science x, Life Science class ix, Life Science class x, Life Science ix and x, Life Science nine and ten, Life Science nine, Life Science ten, Life Science class nine, Life Science class ten, Life Science class nine and ten, class ix geograpgy, class x Life Science, class ix and x Life Science, wbbse, syllabus, madhyamik Life Science, madhyamik Jibon Bigan, Jibon Bigan madhyamik, class x Jibon Bigan, madhyamiker Jibon Bigan, madhyomik Jibon Bigan, madhyomik Life Science, nobom shreni Jibon Bigan, doshom shreni Jibon Bigan, nobom and doshom shreni Jibon Bigan, nabam shreni Jibon Bigan, dasham shreni Jibon Bigan, exam preparation, examination preparation, gr D preparation, group D preparation, preparation, rail, net, set, wbcs, psc, ssc, csc, upsc, poriksha prostuti, pariksha prastuti, দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান, দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান, মাধ্যমিক মাধ্যমিক, নবম শ্রেণি জীবন বিজ্ঞান, দশম শ্রেণি জীবন বিজ্ঞান, নবম শ্রেণি জীবন বিজ্ঞান, দশম শ্রেণি জীবন বিজ্ঞান, ক্লাস টেন জীবন বিজ্ঞান, মাধ্যমিকের জীবন বিজ্ঞান, জীবন বিজ্ঞান মাধ্যমিক – জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় (অধ্যায়-১), দশম শ্রেণী – জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় (অধ্যায়-১), মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় (অধ্যায়-১), ক্লাস টেন জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় (অধ্যায়-১), Madhyamik Life Science – জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় (অধ্যায়-১), Class 10th জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় (অধ্যায়-১), Class X জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় (অধ্যায়-১), ম্যাথমেটিক্স, মাধ্যমিক ম্যাথমেটিক্স, পরীক্ষা প্রস্তুতি, রেল, গ্রুপ ডি, এস এস সি, পি, এস, সি, সি এস সি, ডব্লু বি সি এস, নেট, সেট, চাকরির পরীক্ষা প্রস্তুতি, Madhyamik Suggestion, Madhyamik Suggestion , Madhyamik Suggestion , West Bengal Secondary Board exam suggestion, West Bengal Secondary Board exam suggestion , WBBSE, WBBSE , মাধ্যমিক সাজেশান, মাধ্যমিক সাজেশান , মাধ্যমিক সাজেশান , মাধ্যমিক সাজেশন, দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান সাজেশান , দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান সাজেশান , দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান , দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান, মধ্যশিক্ষা পর্ষদ, Madhyamik Suggestion Life Science , দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান – জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় (অধ্যায়-১) – সাজেশন | WBBSE Class 10th Life Science Suggestion PDF, দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান – জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় (অধ্যায়-১) – সাজেশন | WBBSE Class 10th Life Science Suggestion PDF, দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান – জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় (অধ্যায়-১) – সাজেশন | WBBSE Class 10th Life Science Suggestion PDF, দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান – জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় (অধ্যায়-১) – সাজেশন | WBBSE Class 10th Life Science Suggestion PDF, দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান – জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় (অধ্যায়-১) – সাজেশন | WBBSE Class 10th Life Science Suggestion PDF, দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান – জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় (অধ্যায়-১) – সাজেশন | WBBSE Class 10th Life Science Suggestion PDF,দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান – জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় (অধ্যায়-১) – সাজেশন | WBBSE Class 10th Life Science Suggestion PDF, দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান – জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় (অধ্যায়-১) – সাজেশন | WBBSE Class 10th Life Science Suggestion PDF, WBBSE Class 10th Life Science Suggestion , WBBSE Class 10th Life Science Suggestion.
এই (দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান – জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় (অধ্যায়-১) – সাজেশন | WBBSE Class 10th Life Science Suggestion PDF) পোস্টটি থেকে যদি আপনার লাভ হয় তাহলে আমাদের পরিশ্রম সফল হবে। আরোও বিভিন্ন স্কুল বোর্ড পরীক্ষা, প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার সাজেশন, অতিসংক্ষিপ্ত, সংক্ষিপ্ত ও রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর (All Exam Guide Suggestion, MCQ Type, Short, Descriptive Question and answer), প্রতিদিন নতুন নতুন চাকরির খবর (Job News in Life Science) জানতে এবং সমস্ত পরীক্ষার এডমিট কার্ড ডাউনলোড (All Exam Admit Card Download) করতে winexam.in ওয়েবসাইট ফলো করুন, ধন্যবাদ।
একাদশ শ্রেণীর সমস্ত বিষয় সাজেশন ২০২৩ Class 11 All Subjects Suggestion 2023 PDF Download একাদশ…
একাদশ শ্রেণীর গণিত সাজেশন ২০২৩ Class 11 Mathematics Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর গণিত…
একাদশ শ্রেণীর জীববিদ্যা সাজেশন ২০২৩ Class 11 Biology Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর জীববিদ্যা…
একাদশ শ্রেণীর রসায়ন সাজেশন ২০২৩ Class 11 Chemistry Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর রসায়ন…
একাদশ শ্রেণীর পদার্থবিদ্যা সাজেশন ২০২৩ Class 11 Physics Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর পদার্থবিদ্যা…
একাদশ শ্রেণীর সমাজবিজ্ঞান সাজেশন ২০২৩ Class 11 Sociology Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর সমাজবিজ্ঞান…