সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া (চতুর্থ অধ্যায়) - দ্বাদশ শ্রেণীর ইতিহাস সাজেশন | HS Class 12 History Suggestion PDF
সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া (চতুর্থ অধ্যায়) – দ্বাদশ শ্রেণীর ইতিহাস সাজেশন | HS Class 12 History Suggestion PDF : সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া (চতুর্থ অধ্যায়) দ্বাদশ শ্রেণীর ইতিহাস সাজেশন ও অধ্যায় ভিত্তিতে প্রশ্নোত্তর নিচে দেওয়া হল। এবার পশ্চিমবঙ্গ উচ্চ মাধ্যমিক ইতিহাস পরীক্ষায় বা দ্বাদশ শ্রেণীর ইতিহাস পরীক্ষায় ( WB HS Class 12 History Suggestion PDF | West Bengal HS Class 12 History Suggestion PDF | WBCHSE Board Class 12th History Question and Answer with PDF file Download) এই প্রশ্নউত্তর ও সাজেশন খুব ইম্পর্টেন্ট । আপনারা যারা আগামী দ্বাদশ শ্রেণীর ইতিহাস পরীক্ষার জন্য বা উচ্চ মাধ্যমিক ইতিহাস | HS Class 12 History Suggestion PDF | WBCHSE Board HS Class 12th History Suggestion Question and Answer খুঁজে চলেছেন, তারা নিচে দেওয়া প্রশ্ন ও উত্তর ভালো করে পড়তে পারেন।
পশ্চিমবঙ্গ উচ্চ মাধ্যমিক দ্বাদশ শ্রেণীর ইতিহাস সাজেশন (West Bengal HS Class 12 History Suggestion PDF / Notes) সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া (চতুর্থ অধ্যায়) – প্রশ্ন উত্তর – MCQ প্রশ্নোত্তর, অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর (SAQ), সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর (Short Question and Answer), ব্যাখ্যাধর্মী বা রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর (descriptive question and answer) এবং PDF ফাইল ডাউনলোড লিঙ্ক নিচে দেওয়া রয়েছে।
১. সান ইয়াৎ সেন ঘোষিত তিনটি নীতি কী ?
উত্তরঃ ১৮৯৮ সালে সান ইয়াৎ – সেন চিনা জনগণের জন্য তিনটি নীতি ঘোষণা করেন । এগুলি হলো – ( ক ) জনজাতীয়তাবাদ ( খ ) জনগণতন্ত্রবাদ ( গ ) জনসমাজবাদ ।
২. কবে গড়ে ওঠে কলকাতা স্কুল সোসাইটি ?
উত্তরঃ ১৮১৮ সালে ডেভিড হেয়ার এটি গড়ে তোলেন ।
৩. কে , কবে ফোর্ট উইলিয়ম কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন ?
উত্তরঃ লর্ড ওয়েলেসলি ১৮০০ খ্রিস্টাব্দে ।
৪. কে , কবে হিন্দু কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন ?
উত্তরঃ ১৮১৭ খ্রিস্টাব্দে ডেভিড হেয়ার ও রামমোহন রায় ।
৫. উডের ডেসপ্যাচ কী ?
উত্তরঃ ১৮৫৪ খ্রিস্টাব্দে চার্লস উড শিক্ষা সংক্রান্ত যে নির্দেশনামা পেশ করেন তা উডের ডেসপ্যাচ নামে পরিচিত ।
৬. কে সতীদাহ প্রথা নিষিদ্ধ করেন ?
উত্তরঃ বড়োেলাট লর্ড বেন্টিঙ্ক ১৮২৯ সালে আইন করে সতীদাহ প্রথা নিষিদ্ধ করেন । একাজে তাঁকে সহায়তা করেন রাজা রামমোহন রায় ।
৭. কলকাতা মাদ্রাসা কে , কবে প্রতিষ্ঠা করে ?
উত্তরঃ ১৭৮১ খ্রিস্টাব্দে ওয়ারেন হেস্টিংস ।
৮. কে পার্থেনন পত্রিকা প্রকাশ করেন ?
উত্তরঃ নব্যবঙ্গ আন্দোলনের অন্যতম নেতা ডিরোজিও ১৮৩০ সালে পার্থেনন পত্রিকা প্রকাশ করেন ।
৯. কবে , কারা গড়ে তোলেন থিওসফিক্যাল সোসাইটি ?
উত্তরঃ ১৮৫৭ সালে কর্নেল এইচ এস ওলকট , হেলেনা ব্লাভাটস্কি প্রমুখের উদ্যোগে আমেরিকায় এটি গড়ে ওঠে ।
১০. আর্যসমাজ – এর প্রতিষ্ঠাতা কে ?
উত্তরঃ স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতী ১৮৭৫ সালে বোম্বাইয়ে আর্যসমাজ গড়ে তোলেন ।
১১. ইন্ডিয়ান লিগ কে প্রতিষ্ঠা করেন ?
উত্তরঃ শিশিরকুমার ঘোষ ।
১২. ‘ দিকু ‘ বলতে কী বোঝো ?
উত্তরঃ বহিরাগত জোতদার , বণিক , মহাজন , ঠিকাদার প্রভৃতি মধ্যস্বত্বভোগী ব্রিটিশ আমলে সুবিধা আদায়ের জন্য আদিবাসী এলাকায় ঢুকে পড়ে । আদিবাসীরা এদের বলত দিকু ।
১৩. পতিদার বলতে কী বোঝো ?
উত্তরঃ আদায়কারী মোড়লকে বলা হতো পতিদার ।
১৪. শতদিবসের সংস্কার বলতে কী বোঝো ?
উত্তরঃ ১৮৯৮ সালে চিনা সম্রাট কোয়াংসু ঘোষিত এক সংস্কার কর্মসূচি টানা ১০০ দিন ধরে চলেছিল । একে বলা হয় শতদিবসের সংস্কার ।
১৫. ৪ মে চিনে ছাত্ররা কার নেতৃত্বে বিক্ষোভ দেখায় ?
উত্তরঃ পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক চেন – তু – শিউ – র নেতৃত্বে চিনে ছাত্ররা বিক্ষোভে শামিল হয় । ইংরেজ আমলে গুজরাটে ‘ পতি বা গ্রামের যৌথ মালিকানাধীন জমির জ
১৬. প্রার্থনা সমাজ কে গড়ে তোলেন ?
উত্তরঃ মহারাষ্ট্রের সমাজ সংস্কারক আত্মারাম পাণ্ডুরঙ্গ ১৮৬৭ খ্রিঃ গড়ে তোলেন । প্রার্থনা সমাজ ।
১৭. তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা কার সম্পাদনায় , কবে প্রকাশিত হয় ?
উত্তরঃ দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের সম্পাদনায় ১৮৩৪ খ্রিস্টাব্দে।
১৮. কে , কবে শিকাগো বিশ্বধর্ম সম্মেলনে বক্তৃতা দেন ?
উত্তরঃ স্বামী বিবেকানন্দ ১৮৯৩ খ্রিসাব্দে ।
১৯. কে , কবে রামকৃয় মিশন প্রতিষ্ঠা করেন ?
উত্তরঃ ১৮৯৭ খ্রিস্টাব্দে বিবেকানন্দ ।
২০. কে , কোথায় , কবে মে ফোর্থ আন্দোলন শুরু করেন ?
উত্তরঃ ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দে ৪ ঠা মে চেনতু শিউ – এর নেতৃত্বে ।
২১. কে , কবে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ স্থাপন করেন ?
উত্তরঃ ১৮০০ খ্রিঃ লর্ড ওয়েলেসলি গড়ে তোলেন ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ ।
১. কার উদ্যোগে কলকাতা মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত হয় ? (ক) ক্লাইভ (খ) কার্টিয়ার (গ) ওয়ারেন হেস্টিংস (ঘ) কর্নওয়ালিশ ।
উত্তরঃ (গ) ওয়ারেন হেস্টিংস
২. সতীদাহ প্রথার বিরুদ্ধে আইন জারি করেন— (ক) ওয়ারেন হেস্টিংস (খ) লর্ড বেন্টিঙ্ক (গ) লর্ড ওয়েলেসলি (ঘ) লর্ড রিপন ।
উত্তরঃ (খ) লর্ড বেন্টিঙ্ক
৩. নাট্যাভিনয় নিয়ন্ত্রণ আইন জারি করেন— (ক) লর্ড বেন্টিঙ্ক (খ) লর্ড রিপন (গ) লর্ড লিটন (ঘ) লর্ড নর্থব্রুক।
উত্তরঃ (ঘ) লর্ড নর্থব্রুক ।
৪. ইলবার্ট বিলের সঙ্গে কোন শাসকের নাম জড়িত ? (ক) লর্ড রিপন (খ) লর্ড লিটন (গ) লর্ড কার্জন (ঘ) লর্ড বেন্টিঙ্ক ।
উত্তরঃ (ক) লর্ড রিপন
৫. কাকে ‘ বাংলা গদ্যসাহিত্যের জনক ‘ বলা হয় ? (ক) রামমোহন রায়কে (খ) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে (গ) বঙ্কিমচন্দ্রকে (ঘ) শরৎচন্দ্রকে ।
উত্তরঃ (খ) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে
৬. কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়— (ক) ১৭৯২ খ্রিস্টাব্দে (খ) ১৮৩৫ খ্রিস্টাব্দে (গ) ১৮৪৭ খ্রিস্টাব্দে (ঘ) ১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দে ।
উত্তরঃ (খ) ১৮৩৫ খ্রিস্টাব্দে
৭. তুহাফ – উল – মুয়াহিদ্দিন নামে পুস্তকটি রচনা করেন— (ক) ডিরোজিও (খ) সৈয়দ আহমদ খান (গ) বিদ্যাসাগর (ঘ) রামমোহন রায় ।
উত্তরঃ (ঘ) রামমোহন রায় ।
৮. কে কেশবচন্দ্রকে ব্রহ্মানন্দ উপাধি দেন ? (ক) রামমোহন (খ) বিদ্যাসাগর (গ) বঙ্কিমচন্দ্র (ঘ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ।
উত্তরঃ (ঘ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ।
৯. কার উদ্যোগে শুদ্ধি আন্দোলন গড়ে ওঠে ? (ক) শ্রীরামকৃয় (খ) স্বামী বিবেকানন্দ (গ) দয়ানন্দ সরস্বতী (ঘ) কেশবচন্দ্র সেন ।
উত্তরঃ (গ) দয়ানন্দ সরস্বতী
১০. বিধবাবিবাহ আইন কত খ্রিস্টাব্দে পাশ হয় ? (ক) ১৮৫৬ খ্রি . (খ) ১৮৫৭ খ্রি . (গ) ১৮৫৮ খ্রি . (ঘ) ১৮৬০ খ্রি .।
উত্তরঃ (ক) ১৮৫৬ খ্রি .
১১. নিখিল ভারত ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেস গঠিত হয় – (ক) ১৯১৫ . (খ) ১৯২০ . (গ) ১৯২২ খ্রি . (ঘ) ১৯২৪ খ্রি.।
উত্তরঃ (খ) ১৯২০ .
১২. ‘ সাম্প্রদায়িক বাঁটোয়ারা ‘ নীতি ঘোষণা করেন— (ক) স্ট্যালিন (খ) এটলি (গ) ম্যাকডোনাল্ড (ঘ) মাউন্টব্যাটেন ।
উত্তরঃ (গ) ম্যাকডোনাল্ড
১৩. ভাইকম সত্যাগ্রহের অন্যতম নেতা ছিলেন— (ক) কেলাপ্পান (খ) ড . আম্বেদকর (গ) পি.সি. জোশি (ঘ) কেশব মেনন ।
উত্তরঃ (ঘ) কেশব মেনন ।
১৪. বাংলা ভাষায় প্রকাশিত প্রথম সংবাদপত্র ছিল— (ক) হিন্দু প্যাট্রিয়ট (খ) সোমপ্রকাশ (গ) ইন্দুপ্রকাশ (ঘ) সমাচার দর্পণ ।
উত্তরঃ (ঘ) সমাচার দর্পণ ।
১৫. ‘ চুইয়ে পড়া নীতি ’ – র প্রবর্তক হলেন— (ক) মেকলে (খ) রামমোহন রায় (গ) লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক (ঘ) চার্লস উড ।
উত্তরঃ (ক) মেকলে
১৬. হিন্দু কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়— (ক) ১৭৮৪ খ্রিস্টাব্দে (খ) ১৮০২ খ্রিস্টাব্দে (গ) ১৮১৭ খ্রিস্টাব্দে (ঘ) ১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দে ।
উত্তরঃ (গ) ১৮১৭ খ্রিস্টাব্দে
১৭. মেকলের ‘ মিনিট ’ পেশ করা হয়— (ক) ১৮২৮ খ্রি . (খ) ১৮৩০ খ্রি .(গ) ১৮৩৪ খ্রি . (ঘ) ১৮৩৫ খ্রি .।
উত্তরঃ (ঘ) ১৮৩৫ খ্রি .।
১৮. সত্যশোধক সমাজ প্রতিষ্ঠা করেন— (ক) কেশবচন্দ্র সেন (খ) দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর (গ) জ্যোতিরাও ফুলে (ঘ) নারায়ণ গুরু ।
উত্তরঃ (গ) জ্যোতিরাও ফুলে
১৯. ব্রাহ্মসমাজ প্রতিষ্ঠিত হয়— (ক) ১৮২০ খ্রিস্টাব্দে (খ) ১৮২৫ খ্রিস্টাব্দে (ক) ১৮২০ খ্রিস্টাব্দে (ঘ) ১৮৩০ খ্রিস্টাব্দে ।
উত্তরঃ (ঘ) ১৮৩০ খ্রিস্টাব্দে ।
২০. তাইপিং বিদ্রোহের নেতা ছিলেন— (ক) মাও জে দং (খ) মাও সে তুং (গ) হুং সিউ চুয়াং (ঘ) সান ইয়াৎ সেন ।
উত্তরঃ (গ) হুং সিউ চুয়াং
২১. ভারতের ইরাসমাস বলা হয় – (ক) রামমোহনকে (খ) সৈয়দ আহমেদ খানকে (গ) ডিরোজিওকে (ঘ) বিবেকানন্দকে ।
উত্তরঃ (ক) রামমোহনকে
২২. চিনের উপর একুশ দফা দাবি আরোপ করেছিল— (ক) আমেরিকা (খ) জাপান (গ) রাশিয়া (ঘ) ইংল্যান্ড ।
উত্তরঃ (খ) জাপান
২৩. ভারতীয় নবজাগরণের অগ্রদূত ছিলেন— (ক) আলেকজান্ডার ডাফ (খ) স্বামী বিবেকানন্দ (গ) রাজা রামমোহন রায় (ঘ) মেকলে ।
উত্তরঃ (গ) রাজা রামমোহন রায়
২৪. তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা প্রকাশ করেন— (ক) রামমোহন রায় (খ) দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর (গ) কেশবচন্দ্র সেন (ঘ) ডিরোজিও ।
উত্তরঃ (ঘ) ডিরোজিও ।
২৫. ভারতে পাশ্চাত্য শিক্ষার ম্যাগনাকার্টা বলা হয়— (ক) উডের ডেসপ্যাচকে (খ) মেকলে মিনিটকে (গ) হান্টার কমিশনকে (ঘ) চার্টার আইনকে ।
উত্তরঃ (ক) উডের ডেসপ্যাচকে।
১. চিনের উপর আরোপিত ‘ অসম চুক্তি ‘ বলতে কী বোঝায় ? এই অসম চুক্তি বা বৈষম্য মূলক চুক্তিব্যবস্থার বৈশিষ্ট্যগুলি উল্লেখ করো ।
অথবা , চিনের উপর আরোপিত বিভিন্ন অসম চুক্তিগুলির সংক্ষিপ্ত আলোচনা করো ।
উত্তরঃ ঊনবিংশ শতাব্দীতে চিংবংশের শাসনকালে ব্রিটেন , ফ্রান্স , জার্মানি , মার্কিনযুক্তরাষ্ট্র , জাপান , রাশিয়া প্রভৃতি দেশ যে অসম একতরফা শোষণাত্মক মূলক যে চুক্তি আরোপ করেছিল তাই ‘ অসম চুক্তি ’ বা ‘ বৈষম্যমূলক চুক্তি ‘ নামে পরিচিত । ইউরোপীয় শক্তিগুলির চিনের ওপর অসম চুক্তি আরোপের ফলে চিনের সরকার সম্পূর্ণ ভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে । এই চুক্তির মাধ্যমে পাশ্চাত্য শক্তিবর্গ বিভিন্ন রকম সুবিধা আদায় করেছিল কিন্তু সেই সুবিধাগুলি ফিরিয়ে দেওয়ার কোনো মনোভঙ্গি তাদের ছিল না । যার ফলে চিনের ওপর প্রচুর চাপ সৃষ্টি হয়ে থাকে । এই যে চিনের ওপর ইউরোপীয় দেশগুলির আরেপিত চুক্তি এই চুক্তিকে অনেকে ‘ Century of Humiliation ‘ বলে অ্যাখ্যা দিয়েছেন । পাশ্চাত্য শক্তিগুলি চিন থেকে প্রাকৃতিক ও খনিজ সম্পদগুলি আরোহণ করে শক্তিশালী হয়ে উঠেছিল । আর চিনে ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে পড়েছিল ।
অসম চুক্তিগুলির পরিচয় : বিভিন্ন ঐতিহাসিক চিনের ওপর আরোপিত চুক্তিগুলি সম্পর্কে নানারূপ বৈশিষ্ট্যের সম্মুখীন হয়ে নানা আলোচনা করে বলেছেন
চিন সকল দিয়ে যখন বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে তখন চিনের কমিউনিস্ট পার্টির নেতা মাওজে দং এর নেতৃত্বে ১৯৪৯ সালে চিনে প্রজাতান্ত্রিক সংগ্রাম সাধিত হয় । যার ফলে PRC সংঘটিত হয় এবং অসম চুক্তিগুলির অবলুপ্তি ঘটে ।
২. ঊনবিংশ শতকে বাংলার সমাজজীবনে বিদ্যাসাগরের অবদান আলোচনা করো ।
অথবা , সমাজ সংস্কারক হিসেবে বিদ্যাসাগরের অবদান আলোচনা করো ।
উত্তরঃ বিদ্যাসাগরের সমাজ সংস্কার : ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ছিলেন উনিশ শতকে বাংলার নবজাগরণের পথিকৃৎ । মাইকেল মধুসূদন দত্ত বলেছেন , “ বিদ্যাসাগরের মনীষা প্রাচীন ঋষিদের মতো , কর্মদক্ষতা ইংরেজদের মতো এবং হৃদয়বত্তা ছিল বাঙালি জননীর মতো । ”
৩. ভারতের শিক্ষা , সমাজ সংস্কারক হিসেবে রামমোহনের অবদান ব্যাখ্যা করো ।
উত্তরঃ ভূমিকা : আধুনিক ভারতে যেসব সংস্কারক জন্মগ্রহণ করেছেন তাঁদের মধ্যে অগ্রগণ্য হলেন রাজা রামমোহন রায় । তাঁকে ‘ আধুনিক ভারতের জনক ’ বলা হয় । তিনি ছিলেন ভারতীয় ‘ নবজাগরণের অগ্রদূত ‘ । মোগল সম্রাট দ্বিতীয় আকবর তাকে ‘ রাজা ’ উপাধি দেন ।
রামমোহনের শিক্ষা সংস্কার : ভারতের অতীত ঐতিহ্য এবং পাশ্চাত্যের আধুনিক ভাবধারার সমন্বয় ঘটানোই ছিল রামমোহনের শিক্ষাচিস্তার লক্ষ্য ।
রামমোহনের সমাজ সংস্কার :
মূল্যায়ন : আধুনিক ভারত গঠনে রামমোহনের ভূমিকা স্মরণীয় । রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মতে , “ রামমোহন রায় ভারতে আধুনিক যুগের সূচনা করেন । ” তাই তিনি রামমোহনকে ‘ ভারত পথিক ‘ বলেছেন ।
৪. আলিগড় আন্দোলনের ওপর একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও ।
উত্তরঃ সূচনা : ভারতে ব্রিটিশ শাসনের সূচনাকালে হিন্দুসমাজ ব্রিটিশ শাসন ও সভ্যতাকে স্বাগত জানিয়ে ইংরেজি ভাষা ও পাশ্চাত্য শিক্ষা গ্রহণে এগিয়ে কিন্তু ভারতের মুসলিমরা প্রথম থেকেই এদেশে ব্রিটিশ শাসন ও পাশ্চাত্য শিক্ষাকে আন্তরিকভাবে গ্রহণ করেনি । এই পিছিয়ে পড়া মুসলিম সম্প্রদায়কে এগিয়ে নিয়ে যেতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিলেন স্যার সৈয়দ আহমেদ খান । তাঁর নেতৃত্বেই পরবর্তীতে আলিগড় আন্দোলনের সূচনাও হয়েছিল ।
আন্দোলনের উদ্দেশ্য : মূলত ভারতীয় মুসলিম সমাজকে আলোকিত করে কুসংস্কার মুক্ত করা এবং মুসলিম ও ইংরেজদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির অবসান ঘটিয়ে উভয়ের মধ্যে সুসম্পর্ক গড়ে তোলাই ছিল আলিগড় আন্দোলনের উদ্দেশ্য ।
পাশ্চাত্য শিক্ষার বিস্তার : মুসলিম সমাজে যুক্তবাদী পাশ্চাত্য শিক্ষা প্রসারের জন্য 1864 খ্রিস্টাব্দে উত্তরপ্রদেশের গাজিপুরে সৈয়দ আহমেদ একটি ইংরেজি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন এবং ওই বছরই ট্রান্সলেশন সোসাইটি নামে একটি সমিতি গঠন করেন । এরপর 1875 খ্রিস্টাব্দে আলিগড় অ্যাংলো ওরিয়েন্টাল কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন যা কালক্রমে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয় ।
সমাজ সংস্কার : মুসলিম সমাজের পুনরুদ্ধারে সৈয়দ আহমেদ খানের ভূমিকা ছিল এইরকম— :
রক্ষণশীলতার বিরোধিতা : মুসলিমদের রক্ষণশীলতার বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষণা করে তিনি মুসলিম সমাজকে আধুনিক জ্ঞানবিজ্ঞান ও ইংরেজি শিক্ষা গ্রহণের জন্য আহ্বান জানান ।
কোরানের গুরুত্ব প্রচার : তাঁর মতে , পবিত্র কোরানই জনগণের আধার এবং মুসলিমদের একমাত্র ধর্মগ্রন্থ । তাঁর মতে , ধর্মের কোনো ব্যাখ্যা যুক্তি ও বিজ্ঞানবিরোধী হলে তা পরিত্যাগ করতে হবে । তিনি জানান— পবিত্র কোরানে ইংরেজি ও বিজ্ঞান শিক্ষার বিরুদ্ধে কোনো নিষেধাজ্ঞা আরোপিত হয়নি ।
নারীমুক্তি : নারীস্বাধীনতার ও নারীশিক্ষা বিস্তারের পক্ষে এবং পর্দা প্রথা , বহুবিবাহ ও তালাক প্রথার বিরুদ্ধে তিনি মতামত ব্যক্ত করেন ।
রাজনৈতিক চিন্তাধারা : সৈয়দ আহমেদ ইংরেজ আনুগত্য এবং জাতীয় কংগ্রেসের রাজনীতি থেকে মুসলিমদের দূরত্ব বজায় রাখার কথা ঘোষণা করেন । মূলত শিক্ষায় ও সংখ্যায় হিন্দুদের আধিপত্যের আশঙ্কা থেকে তার এই ধরনের চিন্তাধারার উদ্ভব বলে অনেকে মনে করেন ।
সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি : স্যার সৈয়দ আহমেদ ভারতের স্বায়ত্তশাসন ও ইংল্যান্ড ও ভারতে একসঙ্গে সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার দাবি প্রথম দিকে করলেও পরবর্তীতে কার মতাদর্শগত পরিবর্তন ঘটে । কারণ তিনি পরবর্তীতে জাতীয় কংগ্রেস থেকে সমস্ত মুসলিম সমাজকে সরে দাঁড়ানোর আবেদন করেছিলেন ।
মূল্যায়ন : আলিগড় আন্দোলনের দ্বারা ভারতের মুসলিম সমাজের মধ্যে পাশ্চাত্য শিক্ষা গ্রহণের প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধি পেয়েছিল । তবে একথা সত্যি যে আলিগড় আন্দোলনের প্রভাবে ভারতের জাতীয় আন্দোলনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল এবং কিছু কিছু ঐতিহাসিক পৃথক পাকিস্তান সৃষ্টির জন্যেও এই আন্দোলনকে দায়ী করেছেন ।
৫. ১৯৫০ – এর দশকে আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে কমিউনিস্ট চিনের প্রভাব নিরুপণ করো ।
উত্তরঃ সূচনা : চিনের উত্থান কেবলমাত্র রাজনৈতিক ক্ষেত্রে ঘটে তা নয় , আন্তর্জাতিক রাজনীতিতেও কমিউনিস্ট চিনের প্রভাব লক্ষ্য করা যায় ।
আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে কমিউনিস্ট চিনের প্রভাব :
চিনের শক্তিবৃদ্ধি : দ্বিমেরুযুক্ত রাজনীতি অর্থাৎ পূর্ব ইউরোপ ও উত্তর পূর্ব এশিয়ার রাষ্ট্রগুলি নিয়ে সাম্যবাদী চিন শক্তিশালী হয়ে ওঠে । আবার পরবর্তীতে চিন অন্য কোনো রাষ্ট্রের সাহায্য ছাড়াই নিজ প্রভাব বিস্তারের ক্ষমতা অর্জন করেছিলেন ।
চিনকে নেতৃত্বভার প্রদান : রাশিয়া চিনকে শিল্প ও সামরিক দিক দিয়ে সাহায্য দান করেছিল । তার কারণই হলো সাম্যবাদী আন্দোলনকে শক্তিশালী করে তোলা । এছাড়া রাশিয়া চিনকে আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে নেতৃত্ব ভার প্রদান করেছিল ।
চিন সোভিয়েতে মৈত্রী ও পারস্পরিক সহযোগিতা : আমেরিকায় যে বোষ্টন নীতি ছিল সেই নীতিকে সামাল দেওয়ার জন্য চিন সোভিয়েতের সঙ্গে মৈত্রী সম্পর্ক গড়ে ওঠে । চিন যে যুদ্ধ পরাস্ত হয়েছিল সোভিয়েত তাকে আর্থিক , প্রায়োগিক ও সামরিক সাহায্যের মাধ্যমে সহযোগিতা প্রদান করেছিল ।
চিন ও সোভিয়েত উভয় রাষ্ট্রের বিরোধ : স্ট্যালিনের মৃত্যুর পর রাষ্ট্রপ্রধান হন নিকিতা ক্রুশ্চেভ । তিনি পূর্বের নীতির পরিবর্তন করেন । তিনি শান্তিপূর্ণ অবস্থানের নীতি প্রদান করেন । এরফলে চিন ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে । যার ফলে চিন ও সোভিয়েতের মধ্যে বিরোধ বাধে । এছাড়া চিনকে সকল রকম সাহায্য দিতে বন্ধ করা । যেমন – আর্থিক , সামরিক ইত্যাদি এর ফলে বিরোধ আরও চরমে ওঠে ।
চিন ও মার্কিনযুক্তরাষ্ট্রের তিক্ত সম্পর্ক : চিন ও মার্কিনযুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক কোনো দিনই সৌহার্দ্যপূর্ণ ছিল না । তবে কোনো কোনো ক্ষেত্রে চিনকে সমর্থন করেছিল । দুই রাষ্ট্রের মধ্যে সাম্যবাদী বিরোধিতা লক্ষ্য করা যায় এবং কোরিয়া ভিয়েতনামের মধ্যে যে যুদ্ধ হয়েছিল তাতে চিন ভিয়েতনামের মধ্যে যে যুদ্ধ হয়েছিল তাতে চিন মার্কিনযুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে আক্রমণমূলক নীতি গ্রহণ করে , যার ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ক্রুদ্ধ হয়ে ওঠে ।
এশীয় রাজনীতির প্রভাব : আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে কমিউনিস্ট চিনের উত্থানের ফলে এশীয় রাজনীতিতে আবহাওয়ার কিছুটা প্রভাব লক্ষ্য করা যায় । এশিয়ার সবচেয়ে শক্তিশালী সমৃদ্ধ দেশ চিন তাই চিনকে বাদ দিয়ে শাস্তিসাম্য স্থাপন সম্ভব নয় ।
তৃতীয় বিশ্ব ও চিনের মৈত্রী সম্পর্ক : তৃতীয় বিশ্বের সঙ্গে চিনের সম্পর্ক খুবই গভীর ছিল । ভারত , পাকিস্তান , শ্রীলঙ্কা প্রভৃতি ১২ টি দেশ চিনকে মর্যাদা প্রদান করে । এছাড়া এশিয়া ও আফ্রিকা দেশগুলিকে চিন আর্থিক সাহায্য প্রদান করে ।
বিশ্বশান্তি রক্ষা : চিন বিশ্বশান্তি রক্ষার জন্য যথেষ্ট সজাগ দৃষ্টিভঙ্গি অবলম্বন করেছিলেন । চিন শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের জন্য ভারত , ইন্দোনেশিয়া , কম্বোডিয়া প্রভৃতি দেশকে নিরপেক্ষ থাকার আহ্বান জানায় । এছাড়া চিন পঞ্চশীল নীতি , দশশীল নীতি প্রভৃতিকে সমর্থন জানায় ।
চিনের সামরিক শক্তি : কোরিয়া সংকটের সময় চিন আমোরিকার নেতৃত্বে দক্ষিণ কোরিয়ার বাহিনীকে পরাজিত করে আবার ভিয়েতনাম যুদ্ধে আমেরিকার নেতৃত্বে উত্তর ভিয়েতনামের পক্ষ নিয়ে দক্ষিণ ভিয়েতনামকে পরাজিত করে ।
পরিশেষে বলা হয়েছে আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে চিনের প্রভাব খুবই গুরুত্বপূর্ণ । চিন যেমন- তার দেশের সম্পদ অন্য দেশকে দিয়ে সাহায্য করেছে ঠিক তেমনি অন্য দেশ থেকে সম্পদ নিয়ে নিজের দেশকে উন্নত করেছে । চিন শক্তিশালী ও সমৃদ্ধশালী দেশে পরিণত হয়েছে ।
৬. বাংলায় নবজাগরণের প্রকৃতি অলোচনা করো । এর সীমাবদ্ধতা কী ছিল ?
উত্তরঃ সূচনা : অষ্টাদশ শতকে বাংলার সাংস্কৃতিক পুনরুজ্জীবনকে ঐতিহাসিকগণ নবজাগরণ আখ্যা দিয়েছেন । এইসময় ইংল্যান্ডের মাধ্যমে পাশ্চাত্যের সঙ্গে বাংলার সংস্পর্শের ফলে এই জাগরণ শুরু হয় যা বাংলার সমাজ , ধর্ম , সংস্কৃতি প্রভৃতি ক্ষেত্রে ব্যাপক পরিবর্তন নিয়ে আসে । ইতালির নবজাগরণের সাথে তুলনা করে অনেকে বাংলার এই জাগরণকে ‘ Bengal Renaissance ‘ বা ‘ বঙ্গীয় নবজাগরণ ‘ নামে অভিহিত করেছে ।
নবজাগরণ : উনিশ শতকের মধ্যবর্তী পর্যায়ে বাংলায় পাশ্চাত্য শিক্ষা , জ্ঞানবিজ্ঞানের চর্চা , ধর্মীয় উদারতা , সমাজ সংস্কার ও আধুনিক সাহিত্যের বিকাশ শুরু হয় যা উনিশ শতকে বাংলার সমাজ – সংস্কৃতিতে ব্যাপক অগ্রগতি ঘটায় । এই অগ্রগতিকেই ঐতিহাসিকেরা বাংলার নবজাগরণ বলে উল্লেখ করেছেন ।
নবজাগরণের প্রকৃতি ও চরিত্র : বাংলার নবজাগরণের চরিত্র বিচারে পাশ্চাত্যের উদারপন্থী ভাবধারা , প্রাচ্যের পুনরুজ্জীবনবাদ বা ঐতিহ্যবাহী ভাবধারা এবং সমন্বয়বাদী ভাবধারার পরিচয় লক্ষ করা যায় ।
মন্তব্য : বঙ্গীয় নবজাগরণের মূলে প্রাচীন ভারতীয় সংস্কৃতির গভীরতা থাকলেও ব্রিটিশ রাজত্বে তার প্রাণশক্তি ছিল অত্যন্ত ক্ষীণ । তবুও এই নবজাগরণ বাংলার স্তব্ধ হয়ে যাওয়া জীবনে এক নতুন গতি সঞ্চার করেছিল তা নিঃসন্দেহে বলা যায় ।
৭. চিনের চৌঠা মে – এর আন্দোলনের কারণ বিশ্লেষণ করো । এই আন্দোলনের প্রভাব বিশ্লেষণ করো ।
উত্তরঃ সূচনা : প্রথম বিশ্বযুদ্ধকালে চিনে ছাত্র ও বুদ্ধিজীবী সম্প্রদায় নতুন প্রগতিশীল আদর্শ দ্বারা উদ্বুদ্ধ হয়েছিল । তারা বুঝতে পেরেছিল সাম্রাজ্যবাদী ও থেকে ১৯১৯ খ্রি : ৪ মে – র আন্দোলন সংগঠিত হয়েছিল ।
সামস্ততান্ত্রিক শোষণের অবসান না ঘটলে চিনের প্রকৃত মুক্তি সম্ভব নয় ।
এই ভাবনা আন্দোলনের কারণ :
আন্দোলনের ফলাফল :
আরোও দেখুন:-
HS Bengali Suggestion 2023 Click here
আরোও দেখুন:-
HS English Suggestion 2023 Click here
আরোও দেখুন:-
HS Geography Suggestion 2023 Click here
আরোও দেখুন:-
HS History Suggestion 2023 Click here
আরোও দেখুন:-
HS Political Science Suggestion 2023 Click here
আরোও দেখুন:-
HS Philosophy Suggestion 2023 Click here
আরোও দেখুন:-
HS Sociology Suggestion 2023 Click here
আরোও দেখুন:-
HS Sanskrit Suggestion 2023 Click here
আরোও দেখুন:-
HS Education Suggestion 2023 Click here
PDF Name : সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া (চতুর্থ অধ্যায়) – দ্বাদশ শ্রেণীর ইতিহাস সাজেশন | HS Class 12 History Suggestion PDF
Price : FREE
Download Link : Click Here To Download
West Bengal HS Class 12 History Suggestion PDF prepared by expert subject teachers. WB HS History Suggestion with 100% Common in the Examination.
West Bengal HS History Suggestion Download. WBCHSE HS History short question suggestion. HS Class 12 History Suggestion PDF download. HS Question Paper Political science.
দ্বাদশ শ্রেণীর ইতিহাস (HS Political science) সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া (চতুর্থ অধ্যায়) – প্রশ্ন উত্তর। দ্বাদশ শ্রেণীর ইতিহাস সাজেশন – সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া (চতুর্থ অধ্যায়) – প্রশ্ন উত্তর | WB HS History Suggestion
দ্বাদশ শ্রেণীর ইতিহাস পশ্চিমবঙ্গ উচ্চ মাধ্যমিক বোর্ডের (WBCHSE) সিলেবাস বা পাঠ্যসূচি অনুযায়ী দ্বাদশ শ্রেণির ইতিহাস বিষয়টির সমস্ত প্রশ্নোত্তর। সামনেই উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা, তার আগে winexam.in আপনার সুবিধার্থে নিয়ে এল সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া (চতুর্থ অধ্যায়) – উচ্চ মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশন | Higher Secondary History Suggestion । ইতিহাস বিষয়ে ভালো রেজাল্ট করতে হলে অবশ্যই পড়ুন আমাদের দ্বাদশ শ্রেণীর ইতিহাস সাজেশন বই ।
আমরা WBCHSE উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ইতিহাস বিষয়ের – সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া (চতুর্থ অধ্যায়) – দ্বাদশ শ্রেণির ইতিহাস সাজেশন | West Bengal Class 12th Suggestion আলোচনা করেছি। আপনারা যারা এবছর দ্বাদশ শ্রেণির ইতিহাস পরীক্ষা দিচ্ছেন, তাদের জন্য আমরা কিছু প্রশ্ন সাজেশন আকারে দিয়েছি. এই প্রশ্নগুলি পশ্চিমবঙ্গ দ্বাদশ শ্রেণির ইতিহাস পরীক্ষা তে আসার সম্ভাবনা খুব বেশি. তাই আমরা আশা করছি HS ইতিহাস পরীক্ষার সাজেশন কমন এই প্রশ্ন গুলো সমাধান করলে আপনাদের মার্কস বেশি আসার চান্স থাকবে।
History Class XII, History Class Twelve, WBCHSE, syllabus, HS Political science, দ্বাদশ শ্রেণি ইতিহাস, ক্লাস টোয়েলভ ইতিহাস, উচ্চ মাধ্যমিকের ইতিহাস, ইতিহাস উচ্চ মাধ্যমিক – সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া (চতুর্থ অধ্যায়), দ্বাদশ শ্রেণী – সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া (চতুর্থ অধ্যায়), উচ্চ মাধ্যমিক ইতিহাস সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া (চতুর্থ অধ্যায়), ক্লাস টেন সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া (চতুর্থ অধ্যায়), HS History – সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া (চতুর্থ অধ্যায়), Class 12th সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া (চতুর্থ অধ্যায়), Class X সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া (চতুর্থ অধ্যায়), ইংলিশ, উচ্চ মাধ্যমিক ইংলিশ, পরীক্ষা প্রস্তুতি, রেল, গ্রুপ ডি, এস এস সি, পি, এস, সি, সি এস সি, ডব্লু বি সি এস, নেট, সেট, চাকরির পরীক্ষা প্রস্তুতি, HS Suggestion, HS Suggestion , HS Suggestion , West Bengal Secondary Board exam suggestion, West Bengal Higher Secondary Board exam suggestion , WBCHSE , উচ্চ মাধ্যমিক সাজেশান, উচ্চ মাধ্যমিক সাজেশান , উচ্চ মাধ্যমিক সাজেশান , উচ্চ মাধ্যমিক সাজেশন, দ্বাদশ শ্রেণীর ইতিহাস সাজেশান , দ্বাদশ শ্রেণীর ইতিহাস সাজেশান , দ্বাদশ শ্রেণীর ইতিহাস , দ্বাদশ শ্রেণীর ইতিহাস, মধ্যশিক্ষা পর্ষদ, HS Suggestion History , দ্বাদশ শ্রেণীর ইতিহাস – সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া (চতুর্থ অধ্যায়) – সাজেশন | HS Class 12 History Suggestion PDF PDF, দ্বাদশ শ্রেণীর ইতিহাস – সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া (চতুর্থ অধ্যায়) – সাজেশন | HS Class 12 History Suggestion PDF PDF, দ্বাদশ শ্রেণীর ইতিহাস – সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া (চতুর্থ অধ্যায়) – সাজেশন | দ্বাদশ শ্রেণীর ইতিহাস – সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া (চতুর্থ অধ্যায়) – সাজেশন | HS Class 12 History Suggestion PDF PDF, দ্বাদশ শ্রেণীর ইতিহাস – সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া (চতুর্থ অধ্যায়) – সাজেশন | HS Class 12 History Suggestion PDF PDF,দ্বাদশ শ্রেণীর ইতিহাস – সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া (চতুর্থ অধ্যায়) – সাজেশন | HS Class 12 History Suggestion PDF PDF, দ্বাদশ শ্রেণীর ইতিহাস – সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া (চতুর্থ অধ্যায়) – সাজেশন | HS Class 12 History Suggestion PDF, HS History Suggestion PDF , West Bengal Class 12 History Suggestion PDF.
এই (সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া (চতুর্থ অধ্যায়) – দ্বাদশ শ্রেণীর ইতিহাস সাজেশন | HS Class 12 History Suggestion PDF) পোস্টটি থেকে যদি আপনার লাভ হয় তাহলে আমাদের পরিশ্রম সফল হবে। আরোও বিভিন্ন স্কুল বোর্ড পরীক্ষা, প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার সাজেশন, অতিসংক্ষিপ্ত, সংক্ষিপ্ত ও রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর (All Exam Guide Suggestion, MCQ Type, Short, Descriptive Question and answer), প্রতিদিন নতুন নতুন চাকরির খবর (Job News) জানতে এবং সমস্ত পরীক্ষার এডমিট কার্ড ডাউনলোড (All Exam Admit Card Download) করতে winexam.in ওয়েবসাইট ফলো করুন, ধন্যবাদ।
একাদশ শ্রেণীর সমস্ত বিষয় সাজেশন ২০২৩ Class 11 All Subjects Suggestion 2023 PDF Download একাদশ…
একাদশ শ্রেণীর গণিত সাজেশন ২০২৩ Class 11 Mathematics Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর গণিত…
একাদশ শ্রেণীর জীববিদ্যা সাজেশন ২০২৩ Class 11 Biology Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর জীববিদ্যা…
একাদশ শ্রেণীর রসায়ন সাজেশন ২০২৩ Class 11 Chemistry Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর রসায়ন…
একাদশ শ্রেণীর পদার্থবিদ্যা সাজেশন ২০২৩ Class 11 Physics Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর পদার্থবিদ্যা…
একাদশ শ্রেণীর সমাজবিজ্ঞান সাজেশন ২০২৩ Class 11 Sociology Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর সমাজবিজ্ঞান…