বায়ুর স্তরবিন্যাস (বায়ুমণ্ডল - দ্বিতীয় অধ্যায়) - মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF
মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন – বায়ুর স্তরবিন্যাস (বায়ুমণ্ডল – দ্বিতীয় অধ্যায়) সাজেশন Bayur Storbinas – Madhyamik Geography Suggestion PDF : বায়ুর স্তরবিন্যাস (বায়ুমণ্ডল – দ্বিতীয় অধ্যায়) মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন ও অধ্যায় ভিত্তিতে প্রশ্নোত্তর নিচে দেওয়া হল। এবার পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষায় বা মাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষায় (Bayur Storbinas – WB Madhyamik Geography Suggestion PDF | West Bengal Madhyamik Geography Suggestion PDF | WBBSE Board Class 10th Geography Question and Answer with PDF file Download) এই প্রশ্নউত্তর ও সাজেশন খুব ইম্পর্টেন্ট । আপনারা যারা আগামী মাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষার জন্য বা মাধ্যমিক ভূগোল – বায়ুর স্তরবিন্যাস (বায়ুমণ্ডল – দ্বিতীয় অধ্যায়) | Madhyamik Geography Suggestion PDF | WBBSE Board Madhyamik Class 10th (X) Geography Suggestion Question and Answer খুঁজে চলেছেন, তারা নিচে দেওয়া প্রশ্ন ও উত্তর ভালো করে পড়তে পারেন।
পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক দশম শ্রেণীর ভূগোল সাজেশন (West Bengal Madhyamik Geography Suggestion PDF / Notes) বায়ুর স্তরবিন্যাস (বায়ুমণ্ডল – দ্বিতীয় অধ্যায়) – প্রশ্ন উত্তর – MCQ প্রশ্নোত্তর, অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর (SAQ), সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর (Short Question and Answer), ব্যাখ্যাধর্মী বা রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর (descriptive question and answer) এবং PDF ফাইল ডাউনলোড লিঙ্ক নিচে দেওয়া রয়েছে।
Answer : মেসোপজ ।
Answer : আয়নোস্ফিয়ার ।
Answer : আয়নোস্ফিয়ার ।
Answer : ট্রপোস্ফিয়ার , স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার ও মেসোস্ফিয়ার ।
Answer : আয়নোস্ফিয়ার , এক্সোস্ফিয়ার ও ম্যাগনেটোস্ফিয়ার ।
Answer : বায়ুমণ্ডলের ট্রপোস্ফিয়ার ও মেসোস্ফিয়ার স্তরের উচ্চতা বৃদ্ধিতে উন্নতা কমে যায় ।
Answer : ভূপৃষ্ঠ থেকে ঊর্ধ্বে নিরক্ষীয় অঞ্চলে ১৮ কিমি ও মেরুতে ৮ কিমি ।
Answer : সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ঊর্ধ্বে প্রায় ৯০ কিমি উচ্চতা পর্যন্ত ।
Answer : ১০ কিমি থেকে ২০,০০০ কিমি পর্যন্ত ।
Answer : টুপোস্ফিয়ার ।
Answer : ট্রপোপোজ ।
Answer : শান্তমণ্ডল ।
Answer : স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার ।
Answer : মেসোস্ফিয়ার স্তরে ।
Answer : ম্যাগনেটোস্ফিয়ার ।
Answer : (C) – ১৩ ° C
Answer : (C) মেসোস্ফিয়ার
Answer : (B) এক্সোস্ফিয়ার
Answer : (C) এক্সোস্ফিয়ারে
Answer : (A) ৮ কিমি
Answer : (C) স্ট্যাটোস্ফিয়ার – মেসোস্ফিয়ার
Answer : (B) স্ট্যাটোস্ফিয়ার
Answer : (C) স্ট্যাটোস্ফিয়ার
Answer : (C) ধূলিকণা – এর উপস্থিতির জন্য
Answer : (A) ট্রপোস্ফিয়ার
Answer : (B) আণবিক নাইট্রোজেন
Answer : C) ম্যাগনেটোস্ফিয়ার
Answer : A) ট্রপোস্ফিয়ার
Answer : (A) ১০ কিমি উচ্চতায়
Answer : (B) হেটেরোস্ফিয়ার
Answer : (A) সমমণ্ডল
Answer : (C) স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার
Answer : (A) ওজোনোস্ফিয়ার
Answer : (A) ট্রপোস্ফিয়ার
Answer : (B) ১৮ কিমি উচ্চতায়
Answer : (B) হিলিয়াম
Answer : (B) স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারে
Answer : (B) ৩ টি
Answer : (B) আয়নোস্ফিয়ারে
Answer : (A) ট্রপোস্ফিয়ার
Answer : (C) মেসোস্ফিয়ার
Answer : (C) মেসোস্ফিয়ার
Answer : (A) আয়নোস্ফিয়ার
Answer : (B) স্ট্যাটোস্ফিয়ার
Answer : (B) মেসোস্ফিয়ার
Answer : (B) মেসোস্ফিয়ার
Answer : (D) ওজোন গ্যাস
Answer : (C) ৪০০০ কিমি
Answer : (B) ডবসন এককে
Answer : (D) 0.5-8.0 %
Answer : ওজোন ( গ্রিক শব্দ ‘ Ozo ‘ থেকে ‘ Ozone ‘ শব্দের , উৎপত্তি , যার অর্থ ‘ Smell ‘ বা গল্প ) হল হালকা নীলাভ আঁশ গন্ধযুক্ত একটি গ্যাস , যার রাসায়নিক সংকেত O .
Answer : নিরক্ষীয় অঞ্চলের দুটি ম্যাগনেটোপজ বলয়কে ভ্যান অ্যালেন বিকিরণ বলয় বলে ।
Answer : স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের নিম্নাংশে ( ১৫–৩০ কিমি উচ্চতায় ) ওজোন গ্যাসের ঘনত্ব সর্বাধিক । বায়ুমণ্ডলের এই অংশটি হল ওজোনস্তর ।
Answer : স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের নিম্নাংশে প্রায় ১৫–৩০ কিমি উচ্চতার মধ্যবর্তী স্থানে ওজোনস্তরের অবস্থান লক্ষ করা যায় । বিশেষ কথা :: ওজোন গ্যাসের অস্তিত্বের কথা প্রথম । বলেন জার্মান রসায়নবিদ সি . এফ . স্কোনবি এবং Oz সংকেতের আবিষ্কারক জে . এল . সোরেত । ওজোন ঘনত্ব মাপার একক ডবসন , স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারে ওজোনের ঘনত্ব ২০০ ডবসন হলে সেখানে ওজোন হোল সৃষ্টি হয়েছে বলে ধরা হয় ।
Answer : ওজোন ধ্বংসকারী গ্যাসগুলি হল ক্লোরোফ্লুরোকার্বন ( CFC ) , হ্যালন , মিথেন এবং নাইট্রাস অক্সাইড ।
Answer : যেখানে স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের ওজোনের ঘনত্ব ২০০ ডবসন ইউনিট – এর কম এবং সেখান দিয়ে অতিবেগুনি রশ্মি প্রবেশ করে । তা হল ওজোন হোল বা ওজোন গহ্বর । অ্যান্টার্কটিকা অঞ্চলে ওজোন গহ্বর তৈরি হয়েছে ।
Answer : ট্রপোস্ফিয়ারের ঊর্ধ্বে প্রায় ৩ কিমি উচ্চতা পর্যন্ত অংশে উন্নতার হ্রাস বা বৃদ্ধি ঘটে না । উচ্চতা বৃদ্ধি পেলেও উয়তা ব অপরিবর্তিত থাকে বলেই একে সমতাপ অঞ্চল বলে ।
Answer : টুপোস্ফিয়ারে উচ্চতা বাড়ার সাথে সাথে উয়তা ৬.৪ ° সেলসিয়াস / কিমি হারে হ্রাস পায় । একেই বলে Normal Lapse Rate I
Answer : গ্রিক শব্দ ” Tropos’- এর অর্থ ‘ অশাস্ত ‘ এবং ‘ Sphere’ এর অর্থ অঞ্চল । বায়ুমণ্ডলের এই স্তর বায়ুমণ্ডল গঠনকারী উপাদানগুলির প্রভাবে সর্বদা অশান্ত থাকে বলে একে Troposphere নামকরণ করা হয়েছে ।
Answer : ট্রপোস্ফিয়ারের ঊর্ধ্বে ৩ কিমি পর্যন্ত অংশে উন্নতা একই থাকে— হ্রাস বা বৃদ্ধি কিছুই ঘটে না । একে ট্রপোপজ ( ‘ Pause ’ অর্থ ‘ থামা ’ ) বলে । ট্রপোপজ হল ট্রপোস্ফিয়ার ও স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের সীমারেখা ।
Answer : ট্রপোস্ফিয়ার – এর ওপরের ১৮–৫০ কিলোমিটার উচ্চতা পর্যন্ত বিস্তৃত বায়ুস্তরকে স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার বা শান্তমণ্ডল বলে ।
Answer : ঊর্ধ্বে ৫০ – ৫৫ কিমি অংশে স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার ও মেসোস্ফিয়ারের সীমারেখা হল স্ট্র্যাটোপজ ।
Answer : স্ট্যাটোপজের ঊর্ধ্বে ভূপৃষ্ঠ থেকে ৮০ কিমি পর্যন্ত উচ্চতাযুক্ত স্থান পর্যন্ত যে অংশের উন্নতা কমতে থাকে , তাকে মেসোস্ফিয়ার বলে ।
Answer : আয়নোস্ফিয়ারে রঞ্জনরশ্মি ও অতিবেগুনি রশ্মির সংঘাতে আয়ন বা তড়িদাহত অণুর সৃষ্টি হয় যা উত্তর মেরুতে মেরুজ্যোতি বা আলোকপ্রভা সৃষ্টি করে একে অরোরা বোরিওলিস বলে । আয়নোস্ফিয়ারে তড়িদাহত অণুর চৌম্বক বিক্ষেপের ফলে পৃথিবীর দক্ষিণ মেরুতে মেরুপ্রভার সৃষ্টি হয় তাকে বলে অরোরা অস্ট্রালিস ।
Answer : আয়নোস্ফিয়ারের গুরুত্ব হল— ( i )
Answer : বৃদ্ধির সাথে উন্নতা দ্রুতহারে বাড়ে এবং থার্মোস্ফিয়ারের ঊর্ধ্বে উন্নতা হয় ১২০০ সে . – এর বেশি । ( ii ) বায়ুর ঘনত্ব খুবই কম । ( iii ) অতিবেগুনি ও রঞ্জন রশ্মি এই স্তরে শোষিত হয় । ( iv ) বস্তুকণা আয়নিত আছে বলেই বেতার তরঙ্গ এই স্তর থেকে প্রতিফলিত হয় । ( v ) অরোরা বা মেরুপ্রভা এই স্তরে সৃষ্টি হয় ।
শীতকালে অ্যান্টার্কটিকা ঊর্ধ্বাংশে জলীয় বাষ্প প্রবেশ করে বর্ণময় মেঘের সঞ্চার ঘটায় । একেই বলে মৌক্তিক মেঘ ( ‘ nacreous cloud ‘ or ‘ mother of pearl ) |
মেসোস্ফিয়ারে সৃষ্ট হালকা মেঘকে নৈশদ্যুতি মেঘ বলে ।
Answer : নিম্নস্তরগুলি হল — ট্রপোস্ফিয়ার , উত্তর বায়ুমণ্ডলের স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার ও মেসোস্ফিয়ার ।
Answer : বায়ুমণ্ডলের ২০–৩৫ কিমির মধ্যে ওজোনস্তরের অবস্থানের কারণেই সূর্য থেকে আগত ক্ষতিকারক অতিবেগুনি রশ্মি শোষিত হচ্ছে । ফলে ভূপৃষ্ঠ ও বায়ুমণ্ডলের নিম্নস্তর অধিক তাপমাত্রার হাত থেকে রক্ষা পাচ্ছে । তাই বিজ্ঞানীদের মতে , ‘ Without O
3 layer bilogical furnace will turn into blast furnace .”
বর্তমানে ক্লোরোফ্লুরোকার্বন ( CFC ) হ্যালোন , নাইট্রাস অক্সাইড প্রভৃতি গ্যাসের প্রভাবে ওজোনস্তর ধীরে ধীরে ধ্বংস হচ্ছে । অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশের ঠিক ওপরে বায়ুমণ্ডলে ওজোন গহ্বর ( Ozone hole ) সৃষ্টি হয়েছে । ওজোনস্তর ধ্বংসের প্রভাবে পৃথিবীর তাপমাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ছে , মানুষের শরীরে বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভাব হচ্ছে ও বাস্তুতন্ত্রের পরিবর্তন ঘটছে ।
জেনে রাখো : ওজোন গ্যাসের অস্তিত্বের কথা প্রথম বলেন জার্মান রসায়নবিদ জে . এল . স্লোনবি এবং সংকেতটি ( O
3 ) উদ্ভাবন করেন । জে . এল . সোরেট । ওজোনস্তর সম্পর্কে প্রথম বিস্তৃত ব্যাখ্যা দেন ব্রিটিশ পদার্থ ও আবহবিদ জি . বি . এম . ডবসন । তাঁর নামানুসারে ওজোন ঘনত্ব মাপার একক তুল ডবসন একক ।
Anss: বায়ুমণ্ডলে ওজোন ( O ) গঠন ( O₂ + O = 03 ) ও বিনাশ ( 3 O₂ + O ) এক প্রাকৃতিক নিয়ম । পূর্বে দুটি প্রক্রিয়াই সমানহারে কার্যকর হওয়ায় তেমন সমস্যার সৃষ্টি হয়নি । কিন্তু বর্তমানে গঠনের থেকে ধ্বংসের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ায় সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে । ওজোনস্তর ধ্বংসের কারণগুলি হল .
( i ) ক্লোরোফ্লুরোকার্বন ও হ্যালন : রেফ্রিজারেটর , শীততাপ যন্ত্র প্রভৃতি এবং ফোম ও প্লাস্টিক উৎপাদনের সময় নির্গত CFCs WHAT WE P ওজোন গ্যাসকে ধ্বংস করে ।
( ii ) সালফেট কণা : কারখানার চিমনি ও আগ্নেয়গিরি দিয়ে নির্গত সালফেট কণা ওজোনস্তরকে ধ্বংস করছে ।
( iii ) নাইট্রোজেন অক্সাইড : ঊর্ধ্বাকাশে অতিদ্রুতগামী জেট বিমান থেকে নির্গত নাইট্রোজেন অক্সাইডের মাধ্যমে ওজোনস্তর ধ্বংস হচ্ছে ।
Answer : জলবায়ুগত পরিবর্তন বায়ুমণ্ডলে O , ক্ষয় হলে UV Ray শোষণ কমে যাবে সরাসরি ভূপৃষ্ঠে ও পতিত হবে ফলে পৃথিবী পৃষ্ঠের তাপমাত্রা বাড়বে । যার অনিবার্য ফলস্বরূপ ঘটবে বিশ্ব উয়ায়ন বা Global Warming যার ফলে যুগান্তসঞ্জিত বরফ গলবে , সমুদ্র জলতলে উত্থান ঘটবে ।
( ii ) বাস্তুতান্ত্রিক প্রভাব : UV Ray- র সঙ্গে তড়িৎ চুম্বকীয় রশ্মির মাধ্যমে ভূপৃষ্ঠে যে শক্তি এসে পৌঁছোবে তাতে আবহাওয়ার উয়তা বৃদ্ধি পাবে । জীবজন্তুর জৈবিক আচরণে পরিবর্তন ঘটবে । শারীরবৃত্তীয় বৈশিষ্ট্যে তারতম্য ঘটবে । বহু প্রাণী জীবের ধ্বংস হবে । বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে , বাষ্পীভবন বাড়বে । ফলে বাস্তুতান্ত্রিক চক্রগুলি বিঘ্নিত হবে ।
( iii ) মানবশরীরে পরিবর্তন : UV Ray সরাসরি ভূপৃষ্ঠে পৌঁছোলে মানবশরীরে নানা রোগের প্রবণতা বাড়বে । ত্বকে ক্যানসার , চোখের ছানি , অন্ধত্ব বাড়বে । জীবের বংশগতির ধারায় পরিবর্তন ঘটবে । বন্ধ্যাত্বের প্রবণতা বাড়বে ।
Answer : আবহাওয়া ও জলবায়ুর উপাদানগুলি অর্থাৎ ধূলিকণা , জলীয় বাষ্প , মেঘ প্রভৃতি ট্রপোস্ফিয়ারেই অবস্থান করে । এগুলির প্রভাবে ট্রপোস্ফিয়ারে ঝড় – ঝঞ্ঝা , কুয়াশা , বৃষ্টি , তুষারপাত প্রভৃতি ঘটে অর্থাৎ ঘনীভবনের প্রক্রিয়া ট্রপোস্ফিয়ারেই কার্যকর । আবহাওয়া ও জলবায়ুর উপাদানগুলির প্রভাবে ট্রপোস্ফিয়ার সর্বদাই অশাস্ত থাকে বলেই ট্রপোস্ফিয়ারকে ‘ ক্ষুদ্দমন্ডল ‘ বলে ।
Answer : ট্রপোস্ফিয়ারের বৈশিষ্ট্যগুলি হল 7 ( i ) এই স্তরের প্রধান বৈশিষ্ট্য হল উচ্চতা বৃদ্ধির সাথে সাথে প্রতি কিমি উচ্চতায় ৬.৪ সে . হারে উয়তা হ্রাস পায় – একেই নর্ম্যাল ল্যাপরেট বা স্বাভাবিক উন্নতা হ্রাসের বিপি বলে । তবে মেরু অঞ্চলে মেরু অঞ্চল সারাবছর বরফে ঢাকা থাকে বলে কিছুটা উন্নতার বৈপরীত্য ঘটে ।
( ii ) নিরক্ষীয় অঞ্চলে ট্রপোস্ফিয়ারের ঊর্ধ্বাংশের উন্নতা থাকে । -৮০ ° সে . এবং মধ্য অক্ষাংশে –৫৮ ° সে .।
( iii ) মোট গ্যাসীয় ভরের ৭৫ শতাংশ রয়েছে এই স্তরে । কেবলমাত্র ট্রপোস্ফিয়ারে জলীয়বাষ্প , ধূলিকণা ও মেঘ রয়েছে বলেই আবহাওয়া ও জলবায়ুর যাবতীয় ঘটনা এই স্তরেই ঘটে । তাই একে ‘ ক্ষুখমণ্ডল বলে ।
( iv ) বায়ুদূষণকারী প্রায় সমস্ত পদার্থই এই স্তরে অবস্থান করে ।
( v ) টুপোস্ফিয়ারে ২ কিমি উচ্চতা পর্যন্ত ভূপ্রকৃতি বায়ুকে বাধা দেয় বলে বায়ুর গতিবেগ কম হয় , কিন্তু তারপর গতিবেগ ক্রমশ বাড়তে থাকে ।
অথবা , স্ট্যাটোস্ফিয়ারে জেট প্লেন যাতায়াত করে কেন ?
Answer : স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার স্তরে আবহাওয়া ও জলবায়ুর বিভিন্ন উপাদান , যেমন — বায়ুপ্রবাহ , আর্দ্রতা , মেঘ , ধূলিকণা , কুয়াশা প্রভৃতি থাকে না । ঘনীভবন প্রক্রিয়া কার্যকর নয় বলে আবহাওয়া ও জলবায়ুর বিভিন্ন ঘটনাও এখানে ঘটে না । তাই এই অংশে সর্বদাই শাস্তভাব বিরাজ করে । সর্বদা শাস্তভাব বিরাজ করে বলেই অতি দ্রুতগামী জেট প্লেন কোনোরূপ বাধার সম্মুখীন হয় না , তাই জেট প্লেনগুলি এই স্তরে যাতায়াত করে ।
Answer : স্ট্যাটোস্ফিয়ার স্তরের বৈশিষ্ট্যগুলি হল— ( i ) এই স্তরের প্রধান যেখানে উচ্চল উচ্চতা বৈশিষ্ট্য হল উচ্চতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে উন্নতা বৃদ্ধি । টপোপজে যেখানে উয়তা থাকে – ৮০ ° সে . , সেখান থেকে স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের ঊর্ধ্বে উদ্ধৃতা বেড়ে হয় প্রায় ৪ ° সে .।
( ii ) স্ট্যাটোস্ফিয়ারের ঊর্ধ্বাংশে ওজোন ( O ) গ্যাসের ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি বলে এই স্তরকে ওজোনস্তরও ( ২০ – ৫০ কিমি ) বলে । ক্ষতিকারক অতিবেগুনি রশ্মি এই স্তরে শোষিত হয় বলেই এই অংশে উন্নতা বাড়ে ।
( iii ) এই স্তরে বায়ুপ্রবাহ , জলীয়বাষ্প , মেঘ প্রভৃতি থাকে না বলে একে শান্তমণ্ডল ’ বলে । দ্রুতগামী জেট প্লেনগুলি এই স্তরেই যাতায়াত করে । তবে অ্যান্টার্কটিকা অঞ্চলে শীতকালে মাঝে মাঝে সামান্য মেঘের সঞ্চার ঘটে । একে মৌক্তিক মেঘ বলে ।
Answer : মেসোস্ফিয়ারের বৈশিষ্ট্যগুলি হল— ( i ) এই স্তরের উচ্চতা বৃদ্ধির সঙ্গে উন্নতা কমতে থাকে । ( ii ) এখানে বায়ুর চাপ খুব কম থাকে । ( iii ) মহাজাগতিক জ্বলন্ত উল্কা এই স্তরে পুড়ে ছাই হয়ে যায় ।। ( iv ) এটি বায়ুস্তরের সর্বশেষ শীতল স্তর । এরপরে উন্নতা আর কমে না , বাড়তে থাকে । প্রশ্ন ৬ আয়নোস্ফিয়ারের বৈশিষ্ট্যগুলি লেখো । উত্তর আয়নোস্ফিয়ারের বৈশিষ্ট্যগুলি হল : ( i ) এই স্তরে উচ্চতা বৃদ্ধির সাথে উন্নতা ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ে । নীচের দিকে ৮৫–৫০০ কিমি পর্যন্ত ক্রমান্বয়ে বাড়ে । ৫০০ কিমি উচ্চতায় উন্নতা হয় ১২০০ ° সেন্টিগ্রেড , একে বলে থার্মোস্ফিয়ার । ৫০০-৭৫০ কিমি উচ্চতায় উন্নতা একইরকম বাড়ে না একে বলে সমতাপ অঞ্চল । ( ii ) প্রখর সূর্যকিরণের জন্য হালকা বায়ু গঠিত এই স্তরের বায়ুমণ্ডলের মোট ভরের মাত্র ০.৫ শতাংশ আছে । প্রশ্ন ৭ ম্যাগনেটোস্ফিয়ারের বৈশিষ্ট্য লেখো । উত্তর ম্যাগনেটোস্ফিয়ারের বৈশিষ্ট্যগুলি হল ( i ) সূর্য থেকে আগত সৌরবায়ু এই স্তরে আবদ্ধ হয় । যায় , তাকে ম্যাগনেটোপজ ( magnetopause ) বলে । ( iii ) নিরক্ষীয় অঞ্চলের দুটি ম্যাগনেটোপজ বলয়কে ভ্যান অ্যালেন বিকিরণ বলয় বলা হয় ।। ( iv ) এই বায়ুমণ্ডলকে বেষ্টন করে একটি প্রোটন ও ইলেকট্রনের চৌম্বকক্ষেত্র আছে । ( v ) মুক্ত আয়নের মিশ্রিত স্তর এটি । ( vi ) এই বায়ুস্তর গোলীয় আকৃতির হয় ।
Answer : ওজোনস্তরের গুরুত্ব । এই স্তরে ওজোন গ্যাসের ( O
3 ) একটি স্তর বা পর্দা আছে , যা ভেদ করে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি ( Ultra Violet Ray ) ও রঞ্জন রশ্মি ( X – ray ) ভূপৃষ্ঠে আসতে পারে না । বায়ুমণ্ডলের ওজোন গ্যাসের স্তর সূর্যের তাপ এবং অতিবেগুনি ও রঞ্জন রশ্মি শোষণ করে নেয় বলে এই স্তরের তাপমাত্রা খুব বেশি হয় । ওজোনোস্ফিয়ার স্তর সূর্য থেকে আসা অত্যন্ত ক্ষতিকারক রশ্মি শোষণ করে নিয়ে পৃথিবীর জীবজগৎকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করে ।
ওজোনস্তরের বিনাশের কারণ : ওজোনস্তর বিনাশে প্রকৃতি ও মানুষ উভয়ই দায়ী হলেও মানুষই প্রধান দোষী । বিগত কয়েক দশক ধরে মানুষের অবিবেচনা – প্রসূত কাজের কারণে বাতাসে ক্লোরোফ্লুরোকার্বন ( প্রধান ওজোন ধ্বংসকারী গ্যাস ) , নাইট্রাস অক্সাইড , হ্যালন , মিথেন , মিথাইল ব্রোমাইড প্রভৃতি গ্যাসের মাত্রাতিরিক্ত বৃদ্ধির কারণেই ওজোনস্তরের বিনাশ ঘটছে ।
ওজোনস্তর ধ্বংসের ফলাফল : 1. জলবায়ুগত পরিবর্তন : বায়ুমণ্ডলে O₂ , ক্ষয় হলে UV Ray শোষণ কমে যাবে সরাসরি ভূপৃষ্ঠে ও পতিত হবে ফলে পৃথিবীপৃষ্ঠের তাপমাত্রা বাড়বে । যার অনিবার্য ফলস্বরূপ ঘটবে বিশ্ব উয়ায়ন বা Global Warming যার ফলে যুগান্তসঞ্চিত বরফ গলবে , সমুদ্র জলতলে উত্থান ঘটবে । ওজোন বিন্যাসে অ্যাসিড বৃষ্টির মাত্রা বাড়বে সাথে ধোঁয়াশার প্রবণতা বাড়বে বলে আশঙ্কা ।
Answer : উন্নতার তারতম্যের ওপর ভিত্তি করে বায়ুমণ্ডলকে প্রধানত ৭ ভাগে ভাগ করা যায় , যথা :
( 1 ) ট্রপোস্ফিয়ার ( Troposphere ) : ভূপৃষ্ঠ থেকে ১৮ কিলোমিটার পর্যন্ত ঊর্ধ্বের বায়ুস্তরকে ঘনমণ্ডল বা ট্রপোস্ফিয়ার বলে । মেরু অঞ্চলে এর উচ্চতা প্রায় ৮ কিমি । বায়ুমণ্ডলের এই স্তরে আমরা বাস করি । ও এই স্তরের বায়ুতে ধূলিকণা , জলীয় বাষ্প , কুয়াশা , মেঘ প্রভৃতি থাকে । এই জন্য এই স্তরে ঝড় , বৃষ্টি , শিলাবৃষ্টি , বজ্রপাত প্রভৃতি ঘটনাগুলি ঘটতে দেখা যায় । বায়ুমণ্ডলের মোট গ্যাসীয় ভরের প্রায় ৭৫ % গ্যাসীয় পদার্থ এই স্তরে থাকায় এখানে বায়ুর ঘনত্ব ও বায়ুচাপ সবচেয়ে বেশি । ট্রপোস্ফিয়ারের ঊর্ধ্বে ৩ কিমি পর্যন্ত অংশে উন্নতার হ্রাসবৃদ্ধি কিছুই হয় না বলে একে ট্রিপোপজ বলে [ পজ ( Pause ) – এর অর্থ থামা ] । ট্রপোপজের অর্থ হল ‘ স্তব্ধ যে স্তর ‘ । টুপোপজকে ট্রপোস্ফিয়ার ও স্ট্যাটোস্ফিয়ারের সীমারেখাও বলা হয় ।
( ২ ) স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার ( Stratosphere ) : 1. ট্রপোস্ফিয়ার – এর ওপরের ১৮–৫০ কিলোমিটার উচ্চতা পর্যন্ত বিস্তৃত বায়ুস্তরকে স্ট্যাটোস্ফিয়ার বা শান্তমণ্ডল বলে । 2. স্ট্যাটোস্ফিয়ার স্তরে ধূলিকণা , মেঘ প্রভৃতি না থাকায় এখানে ঝড় , বৃষ্টি , বজ্রপাত প্রভৃতি প্রাকৃতিক ঘটনা ঘটে । না । 3. স্ট্যাটোস্ফিয়ার স্তরে বায়ুপ্রবাহ , মেঘ , ঝড়বৃষ্টি ও বজ্রপাত দেখা যায় না বলে দ্রুতগতিসম্পন্ন জেট বিমানগুলি ঝড়বৃষ্টি এড়িয়ে চলার জন্য স্ট্যাটোস্ফিয়ারের মধ্য দিয়ে চলাচল করে । জেট বিমানগুলি সাধারণত এই বায়ুস্তরের মধ্য দিয়ে চলার সময় আকাশে সাদা দাগ রেখে যায় । ভূপৃষ্ঠ থেকে ৫০-৫৫ কিমি ঊর্ধ্বে স্ট্যাটোস্ফিয়ার ও মেসোস্ফিয়ারের সীমারেখা স্ট্যাটোপজ নামে পরিচিত ।
( ৩ ) মেসোস্ফিয়ার ( Mesosphere ) : স্ট্যাটোপজের ওপর ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৮০ কিমি উচ্চতাযুক্ত স্থান পর্যন্ত যে অংশের উন্নতা কমতে থাকে , তাকে মেসোস্ফিয়ার বলে । ও এই স্তরে বায়ুর তাপমাত্রা সবচেয়ে কম থাকে ( কমবেশি -৯৩ ° সেলসিয়াস ) ।
৩. মহাকাশ থেকে যেসব উল্কা পৃথিবীর দিকে ছুটে আসে সেগুলো এই স্তরের মধ্যে এসে পুড়ে ছাই হয়ে যায় । স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের শেষপ্রান্তে স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার ও মেসোস্ফিয়ারের সীমারেখা মেসোপজ নামে পরিচিত ।
( ৪ ) আয়োনোস্ফিয়ার ( Tonosphere ) : মেসোপজের পর প্রায় ৫০০ কিমি উচ্চতা পর্যন্ত এই স্তরের বায়ু আয়নিত অবস্থায় রয়েছে । তড়িৎযুক্ত কণা বা আয়নের উপস্থিতির জন্য এই স্তরকে আয়োনোস্ফিয়ার বলা হয় । মেরুজ্যোতি বা মেরুপ্রভা এই স্তরেই দেখা যায় । এই স্তরের উপাদানগুলি আয়নিত অবস্থায় থাকে বলে ভূপৃষ্ঠে সৃষ্ট বেতার তরঙ্গগুলি এই আয়োনোস্ফিয়ারে প্রতিহত হয়ে , আবার পৃথিবীতে ফিরে আসে , ফলে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে বেতার সংযোগ রক্ষা করা যায় ।
( ৫ ) এক্সোস্ফিয়ার ( Exosphere ) : আয়নমণ্ডলের ওপরের দিকে ৬০০–১,৫০০ কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত হালকা বায়ুস্তরকে বহিঃমণ্ডল বা এক্সোস্ফিয়ার বলে । এই স্তরে হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম গ্যাসের প্রাধান্য দেখা যায় । এখানে বায়ুর সব উপাদানই আয়নিত অবস্থায় থাকে । ও এক্সোস্ফিয়ার স্তরটি ধীরে ধীরে মহাশূন্যে মিশে গিয়েছে ।
( ৬ ) ম্যাগনেটোস্ফিয়ার ( Magnetosphere ) বহিঃমণ্ডলের ওপরে ১,৫০০-১০,০০০ কিমি উচ্চতা পর্যন্ত বিস্তৃত প্রায় বায়ুশূন্য অঞ্চলটিকে চৌম্বকমণ্ডল বা ম্যাগনেটোস্ফিয়ার বলে । এই স্তরে বায়ুমণ্ডলকে বেষ্টন করে একটি প্রোটন ও ইলেকট্রনের চৌম্বকক্ষেত্র আছে ।
Answer : ( ১ ) ট্রপোস্ফিয়ার ( Troposphere ) : 1. ভূপৃষ্ঠ থেকে ১৮ কিলোমিটার পর্যন্ত ঊর্ধ্বের বায়ুস্তরকে ঘনমণ্ডল বা ট্রপোস্ফিয়ার বলে । মেরু অঞ্চলে এর উচ্চতা প্রায় ৮ কিমি । বায়ুমণ্ডলের এই স্তরে আমরা বাস করি । ও এই স্তরের বায়ুতে ধূলিকণা , জলীয় বাষ্প , কুয়াশা , মেঘ প্রভৃতি থাকে । 2. এই জন্য এই স্তরে ঝড় , বৃষ্টি , শিলাবৃষ্টি , বজ্রপাত প্রভৃতি ঘটনাগুলি ঘটতে দেখা যায় । বায়ুমণ্ডলের মোট গ্যাসীয় ভরের প্রায় ৭৫ % গ্যাসীয় পদার্থ এই স্তরে থাকায় এখানে বায়ুর ঘনত্ব ও বায়ুচাপ সবচেয়ে বেশি । ট্রপোস্ফিয়ারের ঊর্ধ্বে ৩ কিমি পর্যন্ত অংশে উষ্ণতার হ্রাসবৃদ্ধি কিছুই হয় না বলে একে টুপোপজ বলে [ পজ ( Pause ) – এর অর্থ থামা ] । ট্রপোপজের অর্থ হল ‘ স্তব্ধ যে স্তর ’ । ট্রপোপজকে ট্রপোস্ফিয়ার ও স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের সীমারেখাও বলা হয় ।
( ২ ) স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার ( Stratosphere ) : ট্রপোস্ফিয়ার – এর ওপরের ১৮–৫০ কিলোমিটার উচ্চতা পর্যন্ত বিস্তৃত বায়ুস্তরকে স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার বা শান্তমণ্ডল বলে ।
(৩) মেসোস্ফিয়ার ( Mesosphere ) : স্ট্র্যাটোপজের ওপর ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৮০ কিমি উচ্চতাযুক্ত স্থান পর্যন্ত যে অংশের উন্নতা কমতে থাকে , তাকে মেসোস্ফিয়ার বলে । এই স্তরে বায়ুর তাপমাত্রা সবচেয়ে কম থাকে ( কমবেশি ৯৩ ° সেলসিয়াস ) ।
এ মহাকাশ থেকে যেসব উল্কা পৃথিবীর দিকে ছুটে আসে সেগুলো এই স্তরের মধ্যে এসে পুড়ে ছাই হয়ে যায় । 4. স্ট্যাটোস্ফিয়ারের শেষপ্রান্তে স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার ও মেসোস্ফিয়ারের সীমারেখা মেসোপজ নামে পরিচিত।
আরোও দেখুন:-
Madhyamik Bengali Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Madhyamik English Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Madhyamik Geography Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Madhyamik History Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Madhyamik Physical Science Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Madhyamik Life Science Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Madhyamik Mathematics Suggestion 2023 Click Here
PDF Name : মাধ্যমিক ভূগোল – বায়ুর স্তরবিন্যাস (বায়ুমণ্ডল – দ্বিতীয় অধ্যায়) – সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF
Price : FREE
Download Link1 : Click Here To Download
Download Link2 : Click Here To Download
West Bengal Madhyamik Geography Suggestion PDF prepared by expert subject teachers. WB Madhyamik Geography Suggestion with 100% Common in the Examination.
West Bengal Madhyamik Geography Suggestion Download. WBBSE Madhyamik Geography short question suggestion. Madhyamik Geography Suggestion PDF download. Madhyamik Question Paper Geography.
মাধ্যমিক ভূগোল (Madhyamik Geography) বায়ুর স্তরবিন্যাস (বায়ুমণ্ডল – দ্বিতীয় অধ্যায়) – প্রশ্ন উত্তর।
মাধ্যমিক ভূগোল পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক বোর্ডের (WBBSE) সিলেবাস বা পাঠ্যসূচি অনুযায়ী দশম শ্রেণির ভূগোল বিষয়টির সমস্ত প্রশ্নোত্তর। সামনেই মাধ্যমিক পরীক্ষা, তার আগে winexam.in আপনার সুবিধার্থে নিয়ে এল মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশান – বায়ুর স্তরবিন্যাস (বায়ুমণ্ডল – দ্বিতীয় অধ্যায়) – প্রশ্ন উত্তর । ভূগোলে ভালো রেজাল্ট করতে হলে অবশ্যই পড়ুন । আমাদের মাধ্যমিক ভূগোল ।
আমরা WBBSE মাধ্যমিক পরীক্ষার ভূগোল বিষয়ের – বায়ুর স্তরবিন্যাস (বায়ুমণ্ডল – দ্বিতীয় অধ্যায়) – প্রশ্ন উত্তর – সাজেশন নিয়ে বায়ুর স্তরবিন্যাস (বায়ুমণ্ডল – দ্বিতীয় অধ্যায়) – প্রশ্ন উত্তর নিয়ে বায়ুর স্তরবিন্যাস (বায়ুমণ্ডল – দ্বিতীয় অধ্যায়)চনা করেছি। আপনারা যারা এবছর দশম শ্রেণির ভূগোল পরীক্ষা দিচ্ছেন, তাদের জন্য আমরা কিছু প্রশ্ন সাজেশন আকারে দিয়েছি. এই প্রশ্নগুলি পশ্চিমবঙ্গ দশম শ্রেণির ভূগোল পরীক্ষা তে আসার সম্ভাবনা খুব বেশি. তাই আমরা আশা করছি Madhyamik ভূগোল পরীক্ষার সাজেশন কমন এই প্রশ্ন গুলো সমাধান করলে আপনাদের মার্কস বেশি আসার চান্স থাকবে।
মাধ্যমিক ভূগোল, মাধ্যমিক ভূগোল, মাধ্যমিক দশম শ্রেণীর, নবম শ্রেণি ভূগোল, দশম শ্রেণি ভূগোল, নবম শ্রেণি ভূগোল, দশম শ্রেণি ভূগোল, ক্লাস টেন ভূগোল, মাধ্যমিকের ভূগোল, ভূগোল মাধ্যমিক – বায়ুর স্তরবিন্যাস (বায়ুমণ্ডল – দ্বিতীয় অধ্যায়), দশম শ্রেণী – বায়ুর স্তরবিন্যাস (বায়ুমণ্ডল – দ্বিতীয় অধ্যায়), মাধ্যমিক ভূগোল বায়ুর স্তরবিন্যাস (বায়ুমণ্ডল – দ্বিতীয় অধ্যায়), ক্লাস টেন বায়ুর স্তরবিন্যাস (বায়ুমণ্ডল – দ্বিতীয় অধ্যায়), Madhyamik Geography – বায়ুর স্তরবিন্যাস (বায়ুমণ্ডল – দ্বিতীয় অধ্যায়), Class 10th বায়ুর স্তরবিন্যাস (বায়ুমণ্ডল – দ্বিতীয় অধ্যায়), Class X বায়ুর স্তরবিন্যাস (বায়ুমণ্ডল – দ্বিতীয় অধ্যায়), ইংলিশ, মাধ্যমিক ইংলিশ, পরীক্ষা প্রস্তুতি, রেল, গ্রুপ ডি, এস এস সি, পি, এস, সি, সি এস সি, ডব্লু বি সি এস, নেট, সেট, চাকরির পরীক্ষা প্রস্তুতি, Madhyamik Geography Suggestion , West Bengal Madhyamik Class 10 Geography Suggestion, West Bengal Secondary Board exam suggestion , WBBSE , মাধ্যমিক সাজেশান, মাধ্যমিক সাজেশান , মাধ্যমিক সাজেশান , মাধ্যমিক সাজেশন, মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশান , মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশান , মাধ্যমিক ভূগোল , মাধ্যমিক ভূগোল, মধ্যশিক্ষা পর্ষদ, Madhyamik Geography Suggestion Geography , মাধ্যমিক ভূগোল – বায়ুর স্তরবিন্যাস (বায়ুমণ্ডল – দ্বিতীয় অধ্যায়) – সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF PDF, মাধ্যমিক ভূগোল – বায়ুর স্তরবিন্যাস (বায়ুমণ্ডল – দ্বিতীয় অধ্যায়) – সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF PDF, মাধ্যমিক ভূগোল – বায়ুর স্তরবিন্যাস (বায়ুমণ্ডল – দ্বিতীয় অধ্যায়) – সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF PDF, মাধ্যমিক ভূগোল – বায়ুর স্তরবিন্যাস (বায়ুমণ্ডল – দ্বিতীয় অধ্যায়) – সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF PDF, মাধ্যমিক ভূগোল – বায়ুর স্তরবিন্যাস (বায়ুমণ্ডল – দ্বিতীয় অধ্যায়) – সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF PDF, মাধ্যমিক ভূগোল – বায়ুর স্তরবিন্যাস (বায়ুমণ্ডল – দ্বিতীয় অধ্যায়) – সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF PDF,মাধ্যমিক ভূগোল – বায়ুর স্তরবিন্যাস (বায়ুমণ্ডল – দ্বিতীয় অধ্যায়) – সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF PDF, মাধ্যমিক ভূগোল – বায়ুর স্তরবিন্যাস (বায়ুমণ্ডল – দ্বিতীয় অধ্যায়) – সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF, Madhyamik Class 10 Geography Suggestion PDF.
এই ” মাধ্যমিক ভূগোল – বায়ুর স্তরবিন্যাস (বায়ুমণ্ডল – দ্বিতীয় অধ্যায়) – সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF PDF ” পোস্টটি থেকে যদি আপনার লাভ হয় তাহলে আমাদের পরিশ্রম সফল হবে। আরোও বিভিন্ন স্কুল বোর্ড পরীক্ষা, প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার সাজেশন, অতিসংক্ষিপ্ত, সংক্ষিপ্ত ও রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর (All Exam Guide Suggestion, MCQ Type, Short, Descriptive Question and answer), প্রতিদিন নতুন নতুন চাকরির খবর (Job News in Geography) জানতে এবং সমস্ত পরীক্ষার এডমিট কার্ড ডাউনলোড (All Exam Admit Card Download) করতে winexam.in ওয়েবসাইট ফলো করুন, ধন্যবাদ।
একাদশ শ্রেণীর সমস্ত বিষয় সাজেশন ২০২৩ Class 11 All Subjects Suggestion 2023 PDF Download একাদশ…
একাদশ শ্রেণীর গণিত সাজেশন ২০২৩ Class 11 Mathematics Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর গণিত…
একাদশ শ্রেণীর জীববিদ্যা সাজেশন ২০২৩ Class 11 Biology Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর জীববিদ্যা…
একাদশ শ্রেণীর রসায়ন সাজেশন ২০২৩ Class 11 Chemistry Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর রসায়ন…
একাদশ শ্রেণীর পদার্থবিদ্যা সাজেশন ২০২৩ Class 11 Physics Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর পদার্থবিদ্যা…
একাদশ শ্রেণীর সমাজবিজ্ঞান সাজেশন ২০২৩ Class 11 Sociology Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর সমাজবিজ্ঞান…