ভারতের মৃত্তিকা (ভারত - পঞ্চম অধ্যায়) - মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF
মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন – ভারতের মৃত্তিকা (ভারত – পঞ্চম অধ্যায়) সাজেশন | Bharater Mrittika – Madhyamik Geography Suggestion PDF : ভারতের মৃত্তিকা (ভারত – পঞ্চম অধ্যায়) মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন ও অধ্যায় ভিত্তিতে প্রশ্নোত্তর নিচে দেওয়া হল। এবার পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষায় বা মাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষায় ( WB Madhyamik Geography Suggestion PDF | West Bengal Madhyamik Geography Suggestion PDF | Bharater Mrittika – WBBSE Board Class 10th Geography Question and Answer with PDF file Download) এই প্রশ্নউত্তর ও সাজেশন খুব ইম্পর্টেন্ট । আপনারা যারা আগামী মাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষার জন্য বা মাধ্যমিক ভূগোল – ভারতের মৃত্তিকা (ভারত – পঞ্চম অধ্যায়) | Madhyamik Geography Suggestion PDF | WBBSE Board Madhyamik Class 10th (X) Geography Suggestion Question and Answer খুঁজে চলেছেন, তারা নিচে দেওয়া প্রশ্ন ও উত্তর ভালো করে পড়তে পারেন।
পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক দশম শ্রেণীর ভূগোল সাজেশন (West Bengal Madhyamik Geography Suggestion PDF / Notes) ভারতের মৃত্তিকা (ভারত – পঞ্চম অধ্যায়) – প্রশ্ন উত্তর – MCQ প্রশ্নোত্তর, অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর (SAQ), সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর (Short Question and Answer), ব্যাখ্যাধর্মী বা রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর (descriptive question and answer) এবং PDF ফাইল ডাউনলোড লিঙ্ক নিচে দেওয়া রয়েছে।
Answer : চুন ও কাদা ।
Answer : কালো / ধূসর বাদামি ।
Answer : লোহিত মৃত্তিকা ।
Answer : কৃষ্ণ মৃত্তিকা ।
Answer : লবণাক্ত ।
Answer : বৃক্ষচ্ছেদন ।
Answer : জলের দ্বারা ।
Answer : প্রায় ৫৩.৩৪ মিলিয়ন হেক্টর জমি ।
Answer : ধাপ চাষ ।
Answer : ঝুম চাষ ।
Answer : তেলুগু শব্দ রেগাডা থেকে ( Regada ) .
Answer : বাদামি হলুদ ও হালকা হলুদ আকারে ।
Answer : পেডালফার মৃত্তিকা ।
Answer : পেডোক্যাল মৃত্তিকা ।
Answer : দোআঁশ মাটি , এঁটেল মাটি ও বেলে মাটি ।
Answer : দোঁয়াশ মাটি ।
Answer : তরমুজ , শশা , আলু ইত্যাদি ।
Answer : রেগুর মৃত্তিকা বা কৃষ্ণ কার্পাস মৃত্তিকা ।
Answer : ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা ।
Answer : ভাবর ।
Answer : ধাঙ্কার ।
Answer : (A) হিউমাস
Answer : (B) ক্ষারধর্মী
Answer : (D) লোহা
Answer : (A) ল্যাটেরাইট
Answer : (D) হিমালয় পর্বতে
Answer : (C) লোহিত মৃত্তিকা
Answer : (D) ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা
Answer : (A) ভাঙ্গার
Answer : (D) ভাবর
Answer : (A) রেগুর
Answer : (D) পলি মৃত্তিকা
Answer : (B) খাদার
Answer : (C) ভুর
Answer : (C) রেগুর মৃত্তিকা
Answer : (C) যোধপুরে
Answer : C) লোহিত মৃত্তিকা
Answer : (B) লোহিত
Answer : কৃষ্ণ মৃত্তিকা কার্পাস চাষের জন্য অত্যন্ত বিখ্যাত । তাই মাটি ‘ Black cotton Soil ‘ নামে পরিচিত । কার্পাস ছাড়াও এই মাটিতে মিলেট , তৈলবীজ , তামাক , পিঁয়াজ প্রভৃতির চাষ হয় ।
Answer : কৃষ্ণ মৃত্তিকা বা রেগুর কার্পাস বা তুলা চাষের জন্য উপযোগী বলে , কৃষ্ণ মৃত্তিকাকে ‘ কৃষ্ণ কার্পাস মৃত্তিকা ‘ বা ‘ Black Cotton Soil বলে ।
Answer : কর্ণাটক , মহারাষ্ট্রের দক্ষিণ – পূর্বাংশ , অন্ধ্রপ্রদেশের পূর্বভাগ , মধ্যপ্রদেশ , ওড়িশা , ঝাড়খণ্ড ও উত্তরপ্রদেশের দক্ষিণ অংশ , পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম , বাঁকুড়া জেলায় এবং উত্তর – পূর্বের নাগাল্যান্ড , মণিপুর , মিজোরাম , ত্রিপুরা ও মেঘালয় রাজ্যে লোহিত মৃত্তিকা দেখা যায় ।
Answer : লোহিত মৃত্তিকা অনুর্বর হলেও মিলেট , বাদাম , ভুট্টা , সোয়াবিন , আঙুর ও কফি উৎপাদনের পক্ষে বিশেষ উপযোগী । জলসেচ ও সার প্রয়োগের মাধ্যমে এই মাটিতে ধান , তৈলবীজ , ডাল প্রভৃতির চাষ করা হয় । HTTO DRA
Answer : লাতিন ভাষায় ‘ ল্যাটার ‘ ( Later ) শব্দের অর্থ হল ইট । ইটের মতো শক্ত ও লাল রঙের হয় বলে , এই মৃত্তিকার নাম ল্যাটেরাইট ।
Answer : ল্যাটেরাইট মৃত্তিকার খনিজ উপাদানগুলি হল লোহা , অ্যালুমিনিয়াম , ম্যাঙ্গানিজ অক্সাইড প্রভৃতি ।
Answer : উত্তরে হিমালয় এবং দক্ষিণে নীলগিরি ও পশ্চিমঘাট পর্বতের বনভূমি অঞ্চলে পার্বত্য মৃত্তিকা দেখা যায় । হিমালয়ের উপত্যকা ও অবনমিত অঞ্চলেই এই মৃত্তিকা সবচেয়ে বেশি দেখা যায় ।
Answer : পার্বত্য মৃত্তিকা অনুর্বর হলেও , চা , কফি , বিভিন্ন মশলা , ফল প্রভৃতি বাগিচা ফসল ভালো জন্মায় ।
Answer : রাজস্থানের মরুভূমি ও তৎসংলগ্ন পাঞ্জাব , হরিয়ানা | ও গুজরাটের প্রায় ১.৫০ লক্ষ বর্গকিমি অঞ্চলজুড়ে রয়েছে মরু ও শুষ্ক মৃত্তিকা ।
Answer : ঢালু জমির ওপর দিয়ে প্রবাহিত জলধারার মাধ্যমে মাটির উপরিস্তরের অপসারণ হল শিট ক্ষয় । ছোটো নালা বড়ো নালায় পরিণত হলে তা হল খোয়াই ক্ষয় । প্রশ্ন ২৯ র্যাভাইন ক্ষয় কী ? উত্তর : জলনালিকা ও খোয়াই আরও গভীর খাড়া পাড়যুক্ত গভীর খাত তৈরি করে । একেই বলে র্যাভাইন ক্ষয় ।
Answer : খোয়াই ও র্যাভাইন ক্ষয়ের মাধ্যমে বিশাল অঞ্চল এবড়োখেবড়ো ও শুষ্ক অনুর্বর ভূমিতে পরিণত হলে তা হল অপভূমি বা ব্যাডল্যান্ড । যেমন— গড়বেতায় অবস্থিত গণগনির ব্যাডল্যান্ড ।
Answer : উচ্চ গাঙ্গেয় সমভূমিতে জলাভূমির মৃত্তিকাকে ধাক্কার ( Dhankar ) মৃত্তিকা বলে ।
Answer : পর্বতের পাদদেশে নুড়ি , পলি ও বালি দ্বারা গঠিত মৃত্তিকাকে ভাবর মৃত্তিকা বলে ।
Answer : ভাবর মৃত্তিকা নুড়ি , কাকর ও বালি দ্বারা গঠিত হওয়ায় এই মৃত্তিকার জলধারণ ক্ষমতা খুবই কম । তাই এই মৃত্তিকা অত্যন্ত অনুর্বর ।
Answer : ভারতের পলিমাটিতে প্রায় সব ধরনের কৃষিজ ফসল উৎপাদিত হয় । প্রধান উৎপাদিত ফসল হল ধান , গম , আখ , তৈলবীজ , ডাল , পাট , আলু , শাকসবজি প্রভৃতি ।
Answer : এই পলি মৃত্তিকায় ফসফরাস ও পটাশিয়ামের পরিমাণ বেশি । অধিকাংশ স্থানে মাটির মধ্যে পলি , কাদা ও বালির ভাগ সমান সমান থাকায় মাটি দোআঁশ জাতীয় বলে জলধারণ ক্ষমতাও বেশ বেশি । তাই ইহা উর্বর । জেনে রাখো
হিউমাস : মৃত্তিকায় অবস্থিত , পরিপূর্ণভাবে বিশ্লিষ্ট জীবদেহ বিশেষ Humus নামে পরিচিত । এটি মৃত্তিকার গঠন , সচ্ছিদ্রতা , উন্নতা প্রভৃতিকে নিয়ন্ত্রণ করে ।
Answer : মহারাষ্ট্র , মধ্যপ্রদেশের পশ্চিম অংশ , গুজরাটের দক্ষিণ , অন্ধ্রপ্রদেশের উত্তর – পশ্চিম , কর্ণাটকের উত্তর ও তামিলনাড়ুর উত্তর অংশের প্রায় ৫.৫০ লক্ষ বর্গকিমি ( ১৭ % ) স্থানজুড়ে কৃষ্ণ মৃত্তিকা বা রেগুর মৃত্তিকা দেখা যায় ।
Answer : দাক্ষিণাত্যের উত্তর – পশ্চিম অংশে লাভা গঠিত ব্যাসল্ট শিলা থেকে উৎপন্ন যে অতি উর্বর কৃষ্ণ মৃত্তিকা দেখা যায় , স্থানীয়ভাবে তাকে ‘ রেগুর ‘ বলে ।
Answer : ব্যাসল্ট শিলায় আবহবিকারের ফলে সৃষ্ট রেগুর মৃত্তিকায় টাইটানিয়াম অক্সাইডের পরিমাণ খুব বেশি থাকে । এই কারণে রেগুর মৃত্তিকার রং হয় কালো ।
Answer : উচ্চ গাঙ্গেয় সমভূমির নিম্ন অঞ্চলে ( বিশেষত উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের পশ্চিমাংশের দোয়ার অঞ্চলে ) বালি মিশ্রিত অতি সূক্ষ্ম মৃত্তিকা গঠিত তরঙ্গায়িত উচ্চভূমি দেখা যায় , যা ‘ ভুর ‘ নামে পরিচিত ।
Answer : মরু ও শুষ্ক মৃত্তিকার বৈশিষ্ট্যগুলি হল- ( ১ ) মাটির রং বাদামি হলুদ ও হালকা হলুদ , ( ২ ) মাটিতে লবণের ভাগ বেশি , ( ৩ ) মাটির জলধারণ ক্ষমতা কম এবং জৈব পদার্থের পরিমাণ কম থাকায় অনুর্বর প্রকৃতির , ( ৪ ) তবে ফসফেট ও নাইট্রেটের উপস্থিতির কারণে আর্দ্রতার প্রভাবে এই মাটি উর্বর হয়ে ওঠে ।
Answer : মরু অঞ্চলে গভীর বাষ্পীভবনের কারণে মৃত্তিকার অভ্যন্তরের লবণ কৌশিক প্রক্রিয়ায় ক্রমাগত হারে উপরে উঠে মৃত্তিকার উপরিস্তরে সঞ্চিত হচ্ছে । তাই এইসকল অঞ্চলে অর্থাৎ মরু অঞ্চলে মরু মৃত্তিকার লবণতা বাড়ছে যা কৃষিকাজের পক্ষে ক্ষতিকর ।
Answer : প্রবহমান জলধারার দ্বারা মৃত্তিকা ক্ষরের প্রক্রিয়াসমূহ— ( ক ) বৃষ্টির আঘাতে ক্ষয় : বৃষ্টির ফোঁটা সরাসরি মাটিকে আঘাত করলে মাটি আলগা হয় এবং জলের প্রবাহে তা সহজেই যায় । ( খ ) শিট বা চাদর ক্ষয় : ঢালু জমির ওপর ি প্রবাহিত জলধারার মাধ্যমে মাটির উপরিস্তরের অপসারণ হল শিট ক্ষয় । ( গ ) জলনালিকা ক্ষয় : জলপ্রবাহে ছোট্ট ছোট্ট নালি তৈরির মাধ্যমে মাটির অপসারণ হল জলনালিকা ক্ষয় । ( ঘ ) খোয়াই ক্ষয় : ছোটো নালা বড়ো নালায় পরিণত হলে তা হল খোয়াই । এর মাধ্যমে মাটির ক্ষয় খুব বেশি ঘটে । বীরভূম , বাঁকুড়ার লালমাটি অঞ্চলে খোয়াই ক্ষয় খুব বেশি ঘটে । ( ঙ ) র্যাভাইন ক্ষয় : জলনালিকা ও খোয়াই আরও গভীর খাড়া পাড়যুক্ত গভীর খাত তৈরি করে এটি হল র্যাভাইন ক্ষয় । এ ছাড়া নদীর পাড় – ভাঙন , পার্বত্য অঞ্চলে ভূমিধসজনিত ক্ষয় জলপ্রবাহ ক্ষয়ের মধ্যে পড়ে ।
Answer : মৃত্তিকা ক্ষয় পেলে সেই ক্ষয়জাত দ্রব্যগুলি নদীর খাতে জমলে খাতের উচ্চতা বাড়ে এবং জলবহনের ক্ষমতা কমে । বর্ষাকালে নদীর দুই তীর ছাপিয়ে বন্যা হয় ।
Answer : ভারতের অত্যধিক মৃত্তিকা ক্ষয়প্রবণ অঞ্চল ( Very heavy erosion ) হল মধ্য ভারত তথা মধ্যপ্রদেশের উত্তরাংশ , উত্তরপ্রদেশের দক্ষিণাংশ রাজস্থানের দক্ষিণ – পূর্বাংশ , গুজরাটের দক্ষিণ – পূর্বাংশ এবং পাঞ্জাব , হিমাচল প্রদেশ , উত্তরাখণ্ড ও হরিয়ানার বিস্তীর্ণ অংশ । ভারতের অধিক মৃত্তিকা ক্ষয়প্রবণ অঞ্চল হল ছোটোনাগপুর মালভূমি অংশ এবং পশ্চিমঘাট পর্বতমালার বিস্তীর্ণ অংশ এবং মধ্যম প্রকৃতির মৃত্তিকা ক্ষয় অঞ্চল হল উত্তরপ্রদেশের উত্তর পশ্চিমাংশ , সমগ্র মধ্যপ্রদেশ , মহারাষ্ট্রের সমগ্র মধ্য – পূর্বাংশ , অন্ধ্রপ্রদেশের সমগ্র । পশ্চিমাংশ , কর্ণাটকের পূর্বাংশ ও তামিলনাড়ুর উত্তরাংশ ।
Answer : ভারতের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা । এই মৃত্তিকা দেখা যায় পশ্চিমঘাট , পূর্বঘাট , বিন্ধ্য সাতপুরা , রাজমহল প্রভৃতি পাহাড়ি অঞ্চলে এবং কর্ণাটক , অন্ধ্রপ্রদেশ , ওড়িশা , তামিলনাড়ু , ঝাড়খণ্ড , মেঘালয় , পশ্চিমবঙ্গ প্রভৃতি রাজ্যের মালভূমি অঞ্চলে ।
Answer : ভারতে প্রাচীন শিলায় ( গ্রানাইট ও নিস ) গঠিত মালভূমি ও প্রাচীন পার্বত্য অঞ্চলে যেখানে উষ্ণতা ও বৃষ্টিপাত উভয়ই বেশি এবং পর্যায়ক্রমে আর্দ্র ও শুষ্ক ঋতু বিরাজ করে সেখানেই । এই মৃত্তিকার সৃষ্টি হয়েছে । অধিক বৃষ্টিপাতের প্রভাবে আবহারিকার গ্রস্ত উচ্চভূমির প্রাচীন শিলাস্তর থেকে এলুভিয়েশান প্রক্রিয়ায় সিলিকা ও অন্যান্য দ্রবণীয় পদার্থ অপসারিত হয় এবং পড়ে থাকে লোহা । অ্যালুমিনিয়াম অক্সাইড ও হাইড্রেক্সাইড এবং সৃষ্টি হয় ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা ।
Answer : ল্যাটেরাইট মাটির প্রধান বৈশিষ্ট্য হল— ( ১ ) এই মৃত্তিকা লাল , বাদামি ও হলদে বাদামি রঙের হয় । ( ২ ) এই মাটিতে জল থাকলে থকথকে কিন্তু শুকিয়ে গেলে শক্ত ইটের মতো হয়ে যায় । ( লাতিন শব্দ ল্যাটেরাইট এর অর্থ – ইট ‘ ) । ( ৩ ) লোহা , অ্যালুমিনিয়াম , ম্যাঙ্গানিজ অক্সাইড এই মৃত্তিকার প্রধান উপকরণ । ( ৪ ) বড়ো শক্ত দলার বা বিচ্ছিন্ন কাঁকরের মতো পদার্থ দিয়ে এটি সৃষ্ট । ( ৫ ) অন্যান্য খনিজ ও জৈব পদার্থ থাকে না বলে এটি অনুর্বর তাই চাষআবাদ খুব বেশি হয় না । ( ৬ ) ক্ষয়ীভবনের মাধ্যমে উচ্চভূমি থেকে এই মৃত্তিকা সমতলভূমির বিস্তীর্ণ অঞ্চলে সঞ্চিত হয় ।
Answer : প্রাচীনকালের আগ্নেয় ও রূপান্তরিত শিলার ওপর গভীর আবহবিকারের প্রভাবে শিলাস্তরের উপরিভাগ থেকে সিলিকা ও অন্যান্য দ্রবণীয় খনিজ অপসারিত হয় এবং পড়ে থাকে লোহা ও অ্যালুমিনিয়াম অক্সাইড ও হাইড্রক্সাইড । বাদামি বর্ণের কাকর জাতীয় পদার্থ দিয়ে তৈরি এই মৃত্তিকায় জৈব পদার্থ চুন , ম্যাগনেশিয়াম , নাইট্রোজেন প্রভৃতির পরিমাণ খুবই কম । এই মাটির জলধারণ ক্ষমতাও খুব কম । তাই এই মাটি কৃষির পক্ষে একেবারে অনুর্বর ।
Answer : পার্বত্য মৃত্তিকার বৈশিষ্ট্যগুলি হল— ( ১ ) পার্বত্য অঞ্চলের মৃত্তিকার রং কালো ও ধুসর বাদামি । ( ২ ) এই মাটিতে পটাশ ও ফসফরাস কম , কিন্তু জৈব পদার্থের পরিমাণ বেশি । ( ৩ ) প্রকৃতিগতভাবে এই মাটি অম্ল এবং অনুর্বর । ( ৪ ) ধাপ চাষের মাধ্যমে চা , ফল , বার্লি , আলু , ধান , গম ও জোয়ার চাষ করা যায় ।
Answer : লোহিত মৃত্তিকা ( Red Soil ) : • অবস্থান : ভারতের প্রায় ১১ % এলাকা জুড়ে বিস্তৃত এই ধরনের মৃত্তিকা দাক্ষিণাত্য মালভূমির অন্তর্গত কর্ণাটক , তামিলনাড়ু , তেলেঙ্গানা , ওড়িশা প্রভৃতি রাজ্যের মালভূমি অঞ্চল , ঝাড়খণ্ডের ছোটোনাগপুর মালভূমিতে এবং উত্তর – পূর্ব ভারতের পার্বত্য অঞ্চল ও মেঘালয় মালভূমিতে এই মাটি দেখা যায় ।
বৈশিষ্ট্য : ( ১ ) লোহার পরিমাণ বেশি থাকায় সাধারণত এই মাটির রং লাল , তবে কোথাও কোথাও হলুদ রং – এর লোহিত মাটিও দেখা যায় । ( ২ ) বালি ও কাঁকরপূর্ণ হওয়ায় লোহিত মাটির জলধারণ ক্ষমতা খুব কম । ( ৩ ) এই মাটিতে লোহা ও অ্যালুমিনিয়ামের ভাগ বেশি , নাইট্রোজেন , চুন ও ফসফরাসের ভাগ কম এবং জৈব পদার্থ খুব কম থাকায় সাধারণভাবে এটি অনুর্বর । ( ৪ ) এই মৃত্তিকায় বালির ভাগ বেশি ও কাদার ভাগ কম বলে এথন সূক্ষ্ম প্রকৃতির । ( ৫ ) আৰ্দ্ৰ ঋতুতে এই মৃত্তিকা অত্যন্ত শক্ত । ( ৬ ) প্রধানত জলসেচের সাহায্যে লোহিত মৃত্তিকাযুক্ত অঞ্চলে রাগি , তৈলবীজ , জোয়ার ও সামান্য ধান উৎপন্ন হয় । সহায়িকা ,
গুরুত্ব : লোহিত মৃত্তিকা অনুর্বর হলেও মিলেট , বাদাম , ভুট্টা , সয়াবিন , আঙুর ও কফি উৎপাদনের পক্ষে বিশেষ উপযোগী । জলসেচ ও সার প্রয়োগের মাধ্যমে এই মাটিতে ধান , তৈলবীজ , ডাল প্রভৃতির চাষ করা হয় । ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা ( Laterite Soil ) অবস্থান : কর্ণাটক , তামিলনাড়ু , অন্ধ্রপ্রদেশ , ঝাড়খণ্ড , আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ , পশ্চিমবঙ্গ ও মেঘালয়ের কয়েকটি অঞ্চলের প্রায় ২.৫ লক্ষ বর্গকিমি ( প্রায় ৮ % ) স্থানজুড়ে এই মৃত্তিকা দেখা যায় ।
বৈশিষ্ট্য : ( ১ ) সাধারণত এই মাটি ইটের মতো লাল রং – এর । তবে বাদামি ও হলুদ – বাদামি রং – এর ল্যাটেরাইট মাটিও দেখা যায় । ( ২ ) ল্যাটেরাইট মাটি শুকনো অবস্থায় ইটের মতো শক্ত হয় , তবে ভিজে অবস্থায় থকথকে হয়ে যায় । ( ৩ ) লোহা , ম্যাঙ্গানিজ অক্সাইড ও অ্যালুমিনিয়াম অক্সাইড এই মৃত্তিকার প্রধান উপাদান । ( ৪ ) বড়ো শক্ত দলার মতো পদার্থে কিংবা বিভিন্ন কাঁকরজাতীয় পদার্থে এই মৃত্তিকা গঠিত । কাঁকরপূর্ণ বলে এই মাটির জলধারণ ক্ষমতা বিশেষ । ( ৫ ) কাঁকর ও বালিপূর্ণ হওয়ায় এই মৃত্তিকার প্রথন স্থূল প্রকৃতির । ( ৬ ) ল্যাটেরাইট মাটিতে নাইট্রোজেন ও জৈব পদার্থ বিশেষ থাকে না বলে এবং মাটির জলধারণ ক্ষমতা না থাকায় সাধারণভাবে এই মাটি অনুর্বর । ( ৭ ) তবে জলসেচ ও সার প্রয়োগ করে কিছু কিছু অঞ্চলে ধান , চা , কফি ও রবার চাষ করা হয় ।
গুরুত্ব : এই মৃত্তিকা অনুবর বলে কৃষিকাজের সহায়ক নয় । তবে জলসেচ ও সার প্রয়োগের মাধ্যমে এই মাটিতে চা , কফি , রবার ও বাদামের চাষ হয় । গ্রামাঞ্চলে রাস্তাঘাট নির্মাণ এই মাটি ব্যবহৃত হয় ।
Answer : মৃত্তিকা ক্ষয় প্রতিরোধ ও সংরক্ষণ ( Prevention of Soil Erosion & Conservation ) : যে বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতির মাধ্যমে মৃত্তিকাকে ক্ষয় ও অবনমনের হাত থেকে সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে রক্ষা করা যায় , তাকেই বলে মৃত্তিকা সংরক্ষণ ।
মৃত্তিকা সংরক্ষণের পদ্ধতিসমূহ ( Methods of Soil Conservation ) :
( ১ ) বৃক্ষরোপণ ( Tree Planting ) : মৃত্তিকা সংরক্ষণের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি হল বৃক্ষরোপণ । যেহেতু উদ্ভিদ তার শিকড়ের দ্বারা মৃত্তিকা কণাগুলিকে দৃঢ়ভাবে আটকে রাখে , সেই কারণে যদি নতুন বৃক্ষরোপণ করা যায় তাহলে মৃত্তিকা ক্ষয়ের পরিমাণ কমবে ।
( ২ ) ধাপ চাষ ( Terrace farming ) : ভারতে পাহাড়ি অঞ্চলে বিভিন্ন উচ্চতায় সিঁড়ির মতো ধাপ কেটে অর্ধচন্দ্রাকার সমতল জমি তৈরি করে সেখানে চাষ করা হয় । এই পদ্ধতিকে ধাপ চাষ বলা হয় । এর ফলে মৃত্তিকা ক্ষয় রোধ পায় ।
( ৩ ) সমোন্নতি রেখা চাষ ( Contour Ploughing ) : পার্বত্য উপত্যকার ঢালু জমিতে সমান উচ্চতা বরাবর ঢালের আড়াআড়িভাবে জমি কর্ষণ , বপন ও রোপণ করা হয় । এখানে আবার সমোন্নতি রেখা বরাবর দীর্ঘাকার উঁচু বাঁধ তৈরি করে ঢালের দিকে ভূপৃষ্ঠীয় প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করা হয় । এতে মৃত্তিকা ক্ষয় রোধ পায় ।
( 8 ) ফালি চাষ ( Strip Cropping ) : এই পদ্ধতিতে উদ্ভিদহীন ঢালু জমিতে বৃষ্টির গতি ও মাটি ক্ষয় বেশি হওয়ায় ঢালের আড়াআড়ি দিকে চওড়া ফিতের মতো জমি তৈরি করে ক্ষয়রোধী শস্য চাষ করে মৃত্তিকা ক্ষয় রোধ করা হয় ।
( ৫ ) গালি চাষ ( Gully ploughing ) গালি অঞ্চলে যেখানে জল প্রবাহিত হয় সেই প্রবাহপথে আড়াআড়িভাবে পাথর দিয়ে কৃত্রিমভাবে জল ধরে রেখে সেই জল দিয়ে চাষাবাদ করার ব্যবস্থা করা হয় । একে গালি চাষ বলে ।
( ৬ ) ঝুম চায় রোধ : ঝুম চাষের ফলে প্রধানত মৃত্তিকা ক্ষয় হয় । যদি অবৈজ্ঞানিক প্রথায় এই ঝুম চাষ বন্ধ করা হয় , তাহলে মৃত্তিকার ক্ষয় রোধ পাবে ।
( ৭ ) মালচিং ( Mulching ) : জমি থেকে ফসল কেটে নেওয়ার পর মু গাছে যে অংশ মাটিতে পড়ে থাকে , তাকে মাটির আবরণ হিসেবে ব্যবহার করে পরবর্তী চাষ করা হয় । এই আবরণ একদিকে যেমন মৃত্তিকা ক্ষয় রোধ করে তেমনি মৃত্তিকায় জৈব পদার্থ সৃষ্টিতেও সাহায্য করে ।
( ৮ ) শেল্টার বেল্ট ( Shelter Belt ) কোনো স্থানে আবহাওয়া গত ক্ষয়ের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য যখন জমির চারপাশে বড়ো বড়ো গাছ সারিবদ্ধভাবে লাগানো হয় , তখন তাকে শেল্টার বেল্ট বলে ।
( ৯ ) শস্যাবর্তন ( Crop Rotation ) : একই জমিতে সারা বছর ধরে বিভিন্ন ফসল শস্যাবর্তন প্রক্রিয়ায় চাষ করলে সহায়িকা , মৃত্তিকার উর্বরতা বজায় থাকে ও মাটি ক্ষয়ের হাত থেকেও রক্ষা পায় ।
( ১০ ) নদীপাড়ে বাঁধ নির্মাণ ( Dam Construction ) : নদীর পাড়ে বা সমুদ্র উপকূলে বাঁধ নির্মাণ করলে বা কংক্রিট দিয়ে নদীর পাড় বাঁধলে মৃত্তিকা ক্ষয় কম হয় ।
( ১১ ) নিয়ন্ত্রিত পশুচারণ ( Control Overgrazing ) : ভূমির ওপর তৃণের আচ্ছাদন থাকলে মৃত্তিকাক্ষয় কম হয় । তাই নিয়ন্ত্রিত মাত্রায় পশুচারণ করলে মৃত্তিকাক্ষয় রোধ করা যায় । এ ছাড়াও মালচিং প্রক্রিয়ার চাষাবাদ করা , সঠিক শস্য } নির্ধারণ করা এবং বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে চাষ করা ইত্যাদির মাধ্যমেও মৃত্তিকার ক্ষয়রোধ করা হয় ।
Answer : ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলের মৃত্তিকার উৎপত্তি , বৈশিষ্ট্য , উদ্ভিদের বিস্তার , শিলাস্তরের গঠন ও জলবায়ুর তারতম্য অনুসারে মৃত্তিকাকে প্রধান ছ – টি ভাগে ভাগ করা যায় । মৃত্তিকার প্রধান ভাগগুলি হল- ( ১ ) পলি মৃত্তিকা , ( ২ ) কৃষ্ণ মৃত্তিকা , ( ৩ ) লোহিত মৃত্তিকা , ( ৪ ) ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা , ( ৫ ) পার্বত্য মৃত্তিকা এবং ( ৬ ) নরু ও শুষ্ক অঞ্চলের মৃত্তিকা । নিম্নে পলি মৃত্তিকার অবস্থান , বৈশিষ্ট্য ও গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা করা হল ।
পলি বা পাললিক মৃত্তিকা ( Alluvial Soil ) : অবস্থান : উত্তর ভারতে গঙ্গা , ব্রহ্মপুত্র ও সিন্ধু সমভূমি , দক্ষিণ ভারতের মহানদী , গোদাবরী , কৃষ্ণা ও কাবেরী অববাহিকার কয়েকটি অংশে এবং উপকূল বরাবর নদী দ্বারা বাহিত পলি সজ্জিত হয়ে এই মৃত্তিকা গঠিত হয়েছে ।
বৈশিষ্ট্য : ( ১ ) অবস্থানের তারতম্য অনুসারে এক – একটি অঞ্চলের পলিমাটির রং এক এক রকমের হয় । কোনো অঞ্চলের পলিমাটিতে বালির ভাগ বেশি , কোথাও আবার কাদার ভাগ বেশি । ( ২ ) পলিমাটিতে জৈব পদার্থ , ফসফরাস পটাশিয়ামের পরিমাণ বেশি , কিন্তু এই মাটিতে নাইট্রোজেনের পরিমাণ কম হলেও কৃষির পক্ষে অতি উর্বর । ( ৩ ) অঞ্চলবিশেষে পলিমাটির বিভিন্ন উপাদানের তারতম্যের ফলে এই মাটির উর্বরতারও তারতম্য হয় । ( ৪ ) মাটির জলধারণ ক্ষমতা বেশি বলে এটি উর্বর ।
গুরুত্ব : এই মাটি কৃষিকার্যের পক্ষে অত্যন্ত উর্বর বলে প্রায় সব ধরনের ফসলের চাষ এই মাটিতে করা হয় । যেমন- ধান , গম , ইক্ষু , তৈলবীজ , পাট আলু প্রভৃতি । ভারতের অধিকাংশ কৃষিজ ফসল এই মাটিতেই উৎপন্ন হয়ে থাকে ।
Answer : রেগুর মৃত্তিকা বা কৃষ্ণ মৃত্তিকা ( Black Soil ) :
অবস্থান : মহারাষ্ট্র , মধ্যপ্রদেশের পশ্চিম অংশ , গুজরাটের দক্ষিণ , অন্ধ্রপ্রদেশের উত্তর – পশ্চিম , কর্ণাটকের উত্তর এবং তামিলনাড়ুর উত্তর অংশের প্রায় ৫.৫০ লক্ষ বর্গকিমি ( ১৭ % ) স্থানজুড়ে আছে কৃষ্ণ মৃত্তিকা বা রেগুর ।
বৈশিষ্ট্য : ( ১ ) ব্যাসল্ট শিলা থেকে সৃষ্ট এই মৃত্তিকায় টাইটানিয়াম অক্সাইড ও জৈব যৌগের পরিমাণ বেশি থাকায় রং কালো । ( ২ ) বর্ষাকালে এই মাটি চটচটে কিন্তু শুষ্ক ঋতুতে বেশ শক্ত এবং ফাটলের সৃষ্টি হয় । ( ৩ ) পলি ও কাদার ভাগ ( ৫০ % -৮০ % ) বেশি থাকায় এখন মাঝারি বলে জলধারণ ক্ষমতা খুব বেশি । ( ৪ ) বিভিন্ন খনিজে সমৃদ্ধ হওয়ায় ( অ্যালুমিনা , চুন , ম্যাগনেশিয়াম , আয়রন । অক্সাইড ) মাটি খুব উর্বর ।
গুরুত্ব : এই মাটিতে কার্পাস , মিলেট , তৈলবীজ , তামাক ও পিঁয়াজের প্রচুর পরিমাণ চাষ হয় । এই মৃত্তিকা তুলো চাষের জন্য বিশেষ উপযোগী বলে একে ‘ Black Cotton Soil বলে ।
আরোও দেখুন:-
Madhyamik Bengali Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Madhyamik English Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Madhyamik Geography Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Madhyamik History Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Madhyamik Physical Science Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Madhyamik Life Science Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Madhyamik Mathematics Suggestion 2023 Click Here
PDF Name : মাধ্যমিক ভূগোল – ভারতের মৃত্তিকা (ভারত – পঞ্চম অধ্যায়) – সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF
Price : FREE
Download Link1 : Click Here To Download
Download Link2 : Click Here To Download
West Bengal Madhyamik Geography Suggestion PDF prepared by expert subject teachers. WB Madhyamik Geography Suggestion with 100% Common in the Examination.
West Bengal Madhyamik Geography Suggestion Download. WBBSE Madhyamik Geography short question suggestion. Madhyamik Geography Suggestion PDF download. Madhyamik Question Paper Geography.
মাধ্যমিক ভূগোল (Madhyamik Geography) ভারতের মৃত্তিকা (ভারত – পঞ্চম অধ্যায়) – প্রশ্ন উত্তর।
মাধ্যমিক ভূগোল পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক বোর্ডের (WBBSE) সিলেবাস বা পাঠ্যসূচি অনুযায়ী দশম শ্রেণির ভূগোল বিষয়টির সমস্ত প্রশ্নোত্তর। সামনেই মাধ্যমিক পরীক্ষা, তার আগে winexam.in আপনার সুবিধার্থে নিয়ে এল মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশান – ভারতের মৃত্তিকা (ভারত – পঞ্চম অধ্যায়) – প্রশ্ন উত্তর । ভূগোলে ভালো রেজাল্ট করতে হলে অবশ্যই পড়ুন । আমাদের মাধ্যমিক ভূগোল ।
আমরা WBBSE মাধ্যমিক পরীক্ষার ভূগোল বিষয়ের – ভারতের মৃত্তিকা (ভারত – পঞ্চম অধ্যায়) – প্রশ্ন উত্তর – সাজেশন নিয়ে ভারতের মৃত্তিকা (ভারত – পঞ্চম অধ্যায়) – প্রশ্ন উত্তর নিয়ে ভারতের মৃত্তিকা (ভারত – পঞ্চম অধ্যায়)চনা করেছি। আপনারা যারা এবছর দশম শ্রেণির ভূগোল পরীক্ষা দিচ্ছেন, তাদের জন্য আমরা কিছু প্রশ্ন সাজেশন আকারে দিয়েছি. এই প্রশ্নগুলি পশ্চিমবঙ্গ দশম শ্রেণির ভূগোল পরীক্ষা তে আসার সম্ভাবনা খুব বেশি. তাই আমরা আশা করছি Madhyamik ভূগোল পরীক্ষার সাজেশন কমন এই প্রশ্ন গুলো সমাধান করলে আপনাদের মার্কস বেশি আসার চান্স থাকবে।
মাধ্যমিক ভূগোল, মাধ্যমিক ভূগোল, মাধ্যমিক দশম শ্রেণীর, নবম শ্রেণি ভূগোল, দশম শ্রেণি ভূগোল, নবম শ্রেণি ভূগোল, দশম শ্রেণি ভূগোল, ক্লাস টেন ভূগোল, মাধ্যমিকের ভূগোল, ভূগোল মাধ্যমিক – ভারতের মৃত্তিকা (ভারত – পঞ্চম অধ্যায়), দশম শ্রেণী – ভারতের মৃত্তিকা (ভারত – পঞ্চম অধ্যায়), মাধ্যমিক ভূগোল ভারতের মৃত্তিকা (ভারত – পঞ্চম অধ্যায়), ক্লাস টেন ভারতের মৃত্তিকা (ভারত – পঞ্চম অধ্যায়), Madhyamik Geography – ভারতের মৃত্তিকা (ভারত – পঞ্চম অধ্যায়), Class 10th ভারতের মৃত্তিকা (ভারত – পঞ্চম অধ্যায়), Class X ভারতের মৃত্তিকা (ভারত – পঞ্চম অধ্যায়), ইংলিশ, মাধ্যমিক ইংলিশ, পরীক্ষা প্রস্তুতি, রেল, গ্রুপ ডি, এস এস সি, পি, এস, সি, সি এস সি, ডব্লু বি সি এস, নেট, সেট, চাকরির পরীক্ষা প্রস্তুতি, Madhyamik Geography Suggestion , West Bengal Madhyamik Class 10 Geography Suggestion, West Bengal Secondary Board exam suggestion , WBBSE , মাধ্যমিক সাজেশান, মাধ্যমিক সাজেশান , মাধ্যমিক সাজেশান , মাধ্যমিক সাজেশন, মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশান , মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশান , মাধ্যমিক ভূগোল , মাধ্যমিক ভূগোল, মধ্যশিক্ষা পর্ষদ, Madhyamik Geography Suggestion Geography , মাধ্যমিক ভূগোল – ভারতের মৃত্তিকা (ভারত – পঞ্চম অধ্যায়) – সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF PDF, মাধ্যমিক ভূগোল – ভারতের মৃত্তিকা (ভারত – পঞ্চম অধ্যায়) – সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF PDF, মাধ্যমিক ভূগোল – ভারতের মৃত্তিকা (ভারত – পঞ্চম অধ্যায়) – সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF PDF, মাধ্যমিক ভূগোল – ভারতের মৃত্তিকা (ভারত – পঞ্চম অধ্যায়) – সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF PDF, মাধ্যমিক ভূগোল – ভারতের মৃত্তিকা (ভারত – পঞ্চম অধ্যায়) – সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF PDF, মাধ্যমিক ভূগোল – ভারতের মৃত্তিকা (ভারত – পঞ্চম অধ্যায়) – সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF PDF,মাধ্যমিক ভূগোল – ভারতের মৃত্তিকা (ভারত – পঞ্চম অধ্যায়) – সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF PDF, মাধ্যমিক ভূগোল – ভারতের মৃত্তিকা (ভারত – পঞ্চম অধ্যায়) – সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF, Madhyamik Class 10 Geography Suggestion PDF.
এই ” মাধ্যমিক ভূগোল – ভারতের মৃত্তিকা (ভারত – পঞ্চম অধ্যায়) – সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF PDF ” পোস্টটি থেকে যদি আপনার লাভ হয় তাহলে আমাদের পরিশ্রম সফল হবে। আরোও বিভিন্ন স্কুল বোর্ড পরীক্ষা, প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার সাজেশন, অতিসংক্ষিপ্ত, সংক্ষিপ্ত ও রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর (All Exam Guide Suggestion, MCQ Type, Short, Descriptive Question and answer), প্রতিদিন নতুন নতুন চাকরির খবর (Job News in Geography) জানতে এবং সমস্ত পরীক্ষার এডমিট কার্ড ডাউনলোড (All Exam Admit Card Download) করতে winexam.in ওয়েবসাইট ফলো করুন, ধন্যবাদ।
একাদশ শ্রেণীর সমস্ত বিষয় সাজেশন ২০২৩ Class 11 All Subjects Suggestion 2023 PDF Download একাদশ…
একাদশ শ্রেণীর গণিত সাজেশন ২০২৩ Class 11 Mathematics Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর গণিত…
একাদশ শ্রেণীর জীববিদ্যা সাজেশন ২০২৩ Class 11 Biology Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর জীববিদ্যা…
একাদশ শ্রেণীর রসায়ন সাজেশন ২০২৩ Class 11 Chemistry Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর রসায়ন…
একাদশ শ্রেণীর পদার্থবিদ্যা সাজেশন ২০২৩ Class 11 Physics Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর পদার্থবিদ্যা…
একাদশ শ্রেণীর সমাজবিজ্ঞান সাজেশন ২০২৩ Class 11 Sociology Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর সমাজবিজ্ঞান…