জোয়ার ভাটা (বারিমন্ডল - তৃতীয় অধ্যায়) - মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF
মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন – জোয়ার ভাটা (বারিমন্ডল – তৃতীয় অধ্যায়) সাজেশন | Jowar Vata – Madhyamik Geography Suggestion PDF : জোয়ার ভাটা (বারিমন্ডল – তৃতীয় অধ্যায়) মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন ও অধ্যায় ভিত্তিতে প্রশ্নোত্তর নিচে দেওয়া হল। এবার পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষায় বা মাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষায় ( WB Madhyamik Geography Suggestion PDF | West Bengal Madhyamik Geography Suggestion PDF | Jowar Vata – WBBSE Board Class 10th Geography Question and Answer with PDF file Download) এই প্রশ্নউত্তর ও সাজেশন খুব ইম্পর্টেন্ট । আপনারা যারা আগামী মাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষার জন্য বা মাধ্যমিক ভূগোল – জোয়ার ভাটা (বারিমন্ডল – তৃতীয় অধ্যায়) | Madhyamik Geography Suggestion PDF | WBBSE Board Madhyamik Class 10th (X) Geography Suggestion Question and Answer খুঁজে চলেছেন, তারা নিচে দেওয়া প্রশ্ন ও উত্তর ভালো করে পড়তে পারেন।
পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক দশম শ্রেণীর ভূগোল সাজেশন (West Bengal Madhyamik Geography Suggestion PDF / Notes) জোয়ার ভাটা (বারিমন্ডল – তৃতীয় অধ্যায়) – প্রশ্ন উত্তর – MCQ প্রশ্নোত্তর, অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর (SAQ), সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর (Short Question and Answer), ব্যাখ্যাধর্মী বা রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর (descriptive question and answer) এবং PDF ফাইল ডাউনলোড লিঙ্ক নিচে দেওয়া রয়েছে।
Answer : কৃষ্ণ ও শুক্লপক্ষের অষ্টমী তিথিতে ।
Answer : যোগবিন্দু ।
Answer : সৌর জোয়ার ।
Answer : প্রতিযোগ ।
Answer : জোয়ার অন্তর ।
Answer : ভরা জোয়ার ।
Answer : হুগলি নদীতে ।
Answer : ৩ লক্ষ ৮৪ হাজার কিমি ।
Answer : অমাবস্যা ও পূর্ণিমা তিথিতে ।
Answer : (B) গৌণ জোয়ার
Answer : (A) সিজিগি
Answer : (D) ৬ ঘণ্টা
Answer : (C) একই সরলরেখায় একপাশে পৃথিবী অন্যপাশে সূত্রে
Answer : (B) ২৭ ¹/³ দিন
Answer : (D) ২৫৫
Answer : (C) 2.2
Answer : (A) দু – বার
Answer : (B) সমকোণে
Answer : (D) সরলরেখায়
Answer : নিজেদের কক্ষপথে পরিক্রমণ করতে করতে যখন চাঁদের কেন্দ্র , পৃথিবীর কেন্দ্র এবং সূর্যের একই সরলরেখায় অবস্থান করে , তখন তাকে সিজিগি বলে ।
Answer : পূর্ণিমার দিন পৃথিবী যখন সূর্য ও চন্দ্রের মাঝখানে একই সরলরেখায় অবস্থান করে , তখন তাকে প্রতিযোগ অবস্থান বলে । অমাবস্যার দিন যখন সূর্য ও চন্দ্র পৃথিবীর একই দিকে এবং একই সরলরেখায় অবস্থান করে , তখন তাকে সংযোগ অবস্থান বলে ।
Answer : ভরা কোটালের সময় সমুদ্রের জল নদীর মোহানা দিয়ে প্রবল বেগে উলটো খাতে প্রবেশ করে , প্রবল জলোচ্ছ্বাস ঘটায় । একে বানডাকা বলে ।
Answer : বর্ষাঋতুতে নদীতে জলের প্রবাহ বেশি থাকে । বর্ষাঋতুর সহায়িকা , ভরা কোটালের সময় জলস্ফীতির মাত্রা এত অধিক হয় যে ওই অবস্থাকে দুটি ষাঁড়ের যুদ্ধকালীন অবস্থার সাথে তুলনা করা হয় । একেই ষাঁড়াষাঁড়ি বান বলে ।
Answer : পশ্চিমবঙ্গের হুগলি ও মাতলা নদীতে বানডাকা দেখা যায় ।
Answer : প্রতিদিন দিনে দুবার করে জোয়ারভাটা হওয়ার ফলে জল একবার নদীর মোহানা দিয়ে প্রবেশ করে এবং আবার বেরিয়ে যায় । ফলে নদীগর্ভে সঞ্চিত পলি ভাটার টানে সাগরে পড়ে এবং নদীগর্ভ পলিমুক্ত হয় । এইভাবেই নদীর নাব্যতা বজায় থাকে ।
Answer : প্রত্যেক দিন জোয়ারভাটা সমান প্রবল না হওয়ার প্রধান কারণ হল চাঁদ ও সূর্যের পারস্পরিক অবস্থানগত পার্থক্য । | পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে চাঁদ ও সূর্যের মহাকর্ষ শক্তি ও কেন্দ্রাতিগ বলের তারতম্যে জোয়ারভাটার পরিমাণেরও তারতম্য ঘটে ।
Answer : পৃথিবীর ওপর চাঁদ ও সূর্যের আকর্ষণে প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় অন্তর সমুদ্রজলের ছন্দময় উত্থান হল জোয়ার ও পতন হল ভাটা ।
Answer : আবর্তনকালে পূর্ণিমা ও অমাবস্যা তিথিতে পৃথিবী , চাঁদ ও সূর্য একই সরলরেখায় অবস্থান করে । এই সময় সূর্য ও চন্দ্রের মিলিত মহাকর্ষ শক্তিতে আকর্ষণ বল বেশ তীব্র হয় । এরই প্রভাবে ভূপৃষ্ঠে যে প্রবল জোয়ারের সৃষ্টি হয় , তাকে বলে ভরা কোটাল ।
Answer : কৃষ্ণ ও শুক্লপক্ষের অষ্টমী তিথিতে পৃথিবী অবস্থান করে চাঁদ ও সূর্যের সাথে সমকোণে ( ৯০ ° ) । এই অবস্থায় পৃথিবীর যে অংশ চাঁদের সামনে আসে সেখানে হয় মুখ্য জোয়ার কিন্তু সূর্যের আকর্ষণ বল ৯০ ° কোণে কাজ করে বলে চাঁদের আকর্ষণে মুখ্য জোয়ার অতটা তেজি হয় না । একেই মরা কোটাল বা মরা জোয়ার বলে ।
Answer : পূর্ণিমা তিথিতে সিজিগি অবস্থানে পৃথিবী থাকে চাঁদ ও সূর্যের মাঝখানে ( প্রতিযোগ ) । এই অবস্থায় চাঁদের আকর্ষণে জোয়ার প্রবল আকার নেয় এবং বিপরীত অংশে কেন্দ্রাতিগ বলের প্রভাব ও সূর্যের আকর্ষণেও জোয়ার প্রবল হয় । একেই পূর্ণিমার ভরা কোটাল বা তেজ কোটাল বলে ।
Answer : অমাবস্যা তিথিতে সিজিগি অবস্থানে চাঁদ থাকে পৃথিবী ও সূর্যের মাঝখানে ( সংযোগ ) । এই অবস্থায় পৃথিবীর যে অংশে চাঁদের কর্ষণ বল কাজ করে সেখানেই সূর্যের আকর্ষণ বলও কাজ করে । ফলে জল প্রবলভাবে ফুলে ওঠে এবং জোয়ার অতি প্রবল আকার নেয় । একে অমাবস্যার ভরা কোটাল বা তেজ কোটাল বলে ।
Answer : ভরা কোটালে ( অমাবস্যা ও পূর্ণিমা তিথিতে ) সূর্য , চাঁদ ও পৃথিবী একই সরলরেখায় অবস্থান করে । ফলে সূর্য ও চন্দ্রের অধিক আকর্ষণবলের প্রভাবে উভয় দিনে ( অমাবস্যা ও পূর্ণিমা ) জোয়ারের মাত্রা অন্য যে – কোনো দিনের তুলনায় অধিক হয় । তাই ভরা কোটালকে সর্বোচ্চ জোয়ার বলে ।
Answer : সিজিগির ২ টি অবস্থা রয়েছে । যেমন- ( i ) সংযোগ অবস্থা এবং ( ii ) প্রতিযোগ অবস্থা ।
Answer : মুখ্য জোয়ারের বৈশিষ্ট্যগুলি হল- ( ১ ) চন্দ্রের আকর্ষণে এই জোয়ার হয় বলে একে চান্দ্র জোয়ারও বলে । ( ২ ) আবর্তনের ফলে ভূপৃষ্ঠের জলভাগের যে স্থান চন্দ্রের ঠিক সামনে আসে , চন্দ্রের আকর্ষণের ফলে সেখানে প্রবল টান সৃষ্টি হয় ও জলস্ফীতি ঘটে । ( ৩ ) পৃথিবীর অন্যান্য স্থানের জলভাগ থেকেও কিছু জল এই স্থানে চলে আসে , ফলে ভূপৃষ্ঠের এই অংশে মুখ্য জোয়ার সৃষ্টি হয় । ( ৪ ) অমাবস্যা ও পূর্ণিমা তিথিতে মুখ্য জোয়ার সৃষ্টি হয় । ( ৫ ) জোয়ার ও ভাটার মধ্যে জলতলের পার্থক্য খুব বেশি মাত্রায় হয় ।
Answer : পূর্ণিমা তিথিতে পৃথিবী , চাঁদ ও সূর্যের মাঝখানে একই সরলরেখায় অবস্থান ( প্রতিযোগ ) করে । এই অবস্থায় পৃথিবীর যে অংশ ঠিক চাঁদের সামনে আসে সেখানে হয় মুখ্য চান্দ্র জোয়ার এবং প্রতিপাদ অংশে কেন্দ্রাতিগ বল ও সূর্যের প্রভাবে জোয়ার ঘটে । অমাবস্যা তিথিতে চাঁদ ও সূর্য পৃথিবীর একই দিকে এবং একই সরলরেখায় অবস্থান ( সংযোগ ) করে বলে চাঁদ ও সূর্যের মিলিত আকর্ষণে পৃথিবীপৃষ্ঠের জল অতি প্রবল মাত্রায় ফুলে ওঠে । তাই পূর্ণিমা অপেক্ষা অমাবস্যার জোয়ার অতি প্রবল হয় ।
Answer : সাধারণভাবে পৃথিবীর একপাক ঘুরতে সময় লাগে ২৪ ঘণ্টা এবং চাদের আকর্ষণে ও কেন্দ্রাতিগ বলের প্রভাবে যেহেতু কোনো স্থানে দু – বার জোয়ার ও দুবার ভাটা হয় তাই ধারণা হতে পারে ১ দিনে কোনো স্থানে জোয়ারভাটার ব্যবধান হবে ৬ ঘণ্টা ( ২৪ ঘণ্টা + ৪ = ৬ ঘণ্টা ) । কিন্তু পৃথিবীর প্রকৃত আবর্তনের সময় এবং চাঁদের পরিক্রমণের সময়ও পৃথিবীর জোয়ারভাটার সময়ের ওপর প্রভাব ফেলে । পৃথিবীর নিজ অক্ষের ওপর একবার আবর্তনের সময় হল ২৩ ঘণ্টা ৫৬ মিনিট ০৪ সেকেন্ড । পৃথিবীর চারপাশে চাঁদের পরিক্রমণের সময় ২৭১/৩ দিন । অর্থাৎ পৃথিবী একপাক আবর্তনকালে চাঁদ তার কক্ষপথের প্রায় ১৩ ° ১০ ′ কৌণিক দূরত্ব [ ৩৬০ ° + ২৭১ / ৩ দিন = ১৩ ° ১০ ′ ( প্রায় ) ) অতিক্রম করে । ফলে পৃথিবীর একদিনে কোনো নির্দিষ্ট স্থান থেকে প্রায় ৫২ মিনিট ৪০ সেকেন্ড ( ১৩ ° × ১০ ′ × ৪ মিনিট = ৫২ মিনিট ৪০ সেকেন্ড ( প্রায় ) ] পথ অতিক্রম করে । সুতরাং পৃথিবীর কোনো স্থানে মুখ্য জোয়ার ঘটার ২৪ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ৪৪ সেকেন্ড । পরে ( ২৩ ঘ , ৫৬ মি . ০৪ সে . + ৫২ মি . ৪০ সে . = ২৪ ঘ . ৪৮ মি . ৪৪ সে . ) আবার মুখ্য জোয়ার হয় । অতএব কোনো স্থানে মুখ্য জোয়ার ও গৌণ জোয়ারের ব্যবধান ( ২৪ ঘ . ৪৮ মি . ৪৪ সে . + ২ ) ১২ ঘণ্টা ২৪ মি . ২২ সে . ( প্রায় ) এবং জোয়ারভাটার ব্যবধান । ( ১২ ঘ . ২৪ মি . ২২ সে . + ২ ) হয় ৬ ঘ . ১২ মি . ১১ সে .। এই কারণেই কোনো স্থানে জোয়ার ও ভাটার প্রকৃত ব্যবধান ৬ ঘণ্টার সামান্য বেশি হয় ।
Answer : পৃথিবীর মতো চাঁদেরও কক্ষপথ উপবৃত্তাকার হওয়ায় পৃথিবী ও চাদের দূরত্ব সর্বদা সমান হয় না । এই অ্যাপোঞ্জি অবস্থান : | পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব যখন সর্বাধিক হয় ( ৪.০৭ লক্ষ বিি | সেই অবস্থাকে অ্যাপোঞ্জি অবস্থান বলে । দূরত্ব বেশি হওয়ার কারণে চাঁদের আকর্ষণ বল যেহেতু কমে তাই জোয়ার এই সফ | বেশ কম হয় । একেই অ্যাপোজি জোয়ার বলা হয় । সাধার | থেকে অ্যাপোজি জোয়ারে ২০ % জোয়ার কম হয় । পেরিি অবস্থান : পৃথিবী থেকে চাদের দূরত্ব যখন সবচেয়ে কম ( ৩৫ ) লক্ষ কিমি ) হয় সেই অবস্থাকে পেরিজি অবস্থান বলা হয় । পূর কম হওয়ার কারণে চাদের আকর্ষণ বল যেহেতু বাড়ে তাই লোয়াড় এসময় সাধারণ অবস্থার থেকে ২০ % প্রবল হয় । একে পেরিডি জোয়ার বলা হয় ।
Answer : ( i ) নীচু উপকূলে নদীর মোহানা ফানেল আকৃতি ও নদীখাত সংকীর্ণ হয় । ( ii ) নদীর ঢাল যদি কম হয় । ( ii ) নদীর মোহানায় বালির চর বা চড়া থাকে ( iv ) নদীতে যদি সারাবস্থা জলের প্রবাহ প্রচুর থাকে । প্রশ্ন | ১২ | হুগলি ও সুন্দরবনের নদীগুলিতে বান ডাকে কেন ? উত্তর : হুগলি ও সুন্দরবনের নদীগুলিতে বানডাকার কারণগুলি হল ( i ) এইসব নদীর মোহানা ফানেল আকৃতির হয় এবং এইসকল নদীর খাত সংকীর্ণ হয় । ( ii ) নদীর মোহানায় বালির চর বা চড়া থাকে । ( iii ) এইসব নদীতে সারাবছর জল থাকে এবং জলের প্রবাহ অধিক থাকে এবং ( iv ) এই অঞ্চলের নদী মৃদুঢাল সম্পন্ন হয়ে সমুদ্রে মেশে । এই সকল কারণবশত এই অঞ্চলের নদীগুলিতে বর্ষাকালে আরও অতিরিক্ত জল থাকে যা গিয়ে সমুদ্রে পতিত হয় । এর ফলেই বা আসে ।
জেনে রাখো ● বেলোর্মি : পৃথিবীর পশ্চিম থেকে পূর্ব দিবে । আবর্তনের ফলে , পৃথিবীপৃষ্ঠের জোয়ারের জল পূর্ব দিক থেকে পশ্চিম দিকে স্রোতের ন্যায় এগিয়ে যায় । জোয়ারের ফলে সৃষ্ট এই ঢেউকে বেলোমি বলে ।
অথবা , জোয়ারভাটার ফলাফলগুলি লেখো ।
Answer : জোয়ারভাটার সুফল : ( i ) জোয়ারের সময় নদীর জল বাড়ে বলে জাহাজ চলাচলে সুবিধা হয় । কলকাতা , লন্ডন বন্দরের অধিকাংশ জাহাজ জোয়ারের সময় প্রবেশ করে । ( ii ) ভাটার টানে নদীর পলি সাগরে চলে যায় বলে নদীর গভীরতা ও নাব্যতা বজায় থাকে । ( iii ) জোয়ারের সময় সমুদ্রের মাছ নদীতে প্রবেশ করে বলে জেলেদের সুবিধা হয় । ( iv ) শীতপ্রধান অঞ্চলে সমুদ্রের লবণাক্ত জল প্রবেশের কারণে অনেক সময় বন্দর বরফমুক্ত থাকে , জাহাজ চলাচলে বারিমণ্ডল সুবিধা হয় । ( v ) জোয়ারভাটাকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যায় । গুজরাটের কচ্ছ , পশ্চিমবঙ্গের সুন্দরবন অঞ্চলে জোয়ারভাটা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের কাজ চলছে ।
জোয়ারভাটার কুফল : ( i ) জোয়ারে সমুদ্রের লবণাক্ত জল প্রবেশের কারণে নদীর জল সেচ ও পানীয় কাজে ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়ে । ( ii ) প্রবল জোয়ারে নদীর পাড় ভেঙে বন্যা হয় । বিস্তীর্ণ অঞ্চল প্লাবিত হয়ে জমি লবণাক্ত হয়ে চাষের অযোগ্য হয়ে পড়ে । উপকূলের পাড় ভাঙে । ঘরবাড়ি নষ্ট হয় । ( iii ) প্রবল জোয়ারে নৌকা ও জাহাজের ক্ষতি হয় ।
Answer : জোয়ারভাটার বৈশিষ্ট্যগুলি হল— ( i ) নির্দিষ্ট সময় অন্তর ছন্দ মেনে জোয়ারভাটা হয় । ( ii ) পৃথিবীর ওপর চাঁদ ও সূর্যের আকর্ষণ জোয়ারভাটার মূল কারণ । ( iii ) সমুদ্রের সব অংশেই জোয়ারভাটার প্রভাব পড়ে । ( iv ) উপকূল ও নদীর মোহানায় । জোয়ারভাটা সবচেয়ে ভালো বোঝা যায় ।
Answer : মহাবিশ্বে সূর্য , চাঁদ ও পৃথিবী সবাই সবাইকে আকর্ষণ করে চলেছে । চাঁদ অপেক্ষা সূর্য ২৭.৭ কোটি গুণ বড়ো এবং ভর ২৫৫ লক্ষ গুণ বেশি । পৃথিবীর ১৪ ১৪ ওপর চাঁদ অপেক্ষা সূর্যের আকর্ষণ বল বেশি ( ১৭৭ গুণ ) । কিন্তু সূর্য অপেক্ষা চাঁদ রয়েছে পৃথিবীর অনেক কাছে । তাই পৃথিবীর ওপর চাঁদের আকর্ষণ বল সূর্য অপেক্ষা ২.২ গুণ বেশি হওয়ার কারণেই মূলত চাঁদের আকর্ষণে সমুদ্রের জল ফুলে উঠে জোয়ার সৃষ্টি হয় ।
পৃথিবীর গড় ব্যাস প্রায় ১২,৭৪০ কিমি এবং ব্যাসার্ধ ৬৩৭০ কিমি । পৃথিবীর কেন্দ্র এবং চাঁদের কেন্দ্রের গড় দূরত্ব ৩,৮৪,৮০০ কিমি । অতএব পৃথিবীর যে পৃষ্ঠ চাঁদের সামনে থাকে সেই পৃষ্ঠের সঙ্গে চাঁদের পৃষ্ঠের দূরত্ব ৩,৭৮,৪০০ কিমি এবং যে পৃষ্ঠ চাঁদের বিপরীতে থাকে তার সঙ্গে চাঁদের পৃষ্ঠের দূরত্ব ৩,৯১,২০০ কিমি ( পার্থক্য ১২,৮০০ কিমি প্রায় ) । সুতরাং পৃথিবীর যে অংশ চাদের সামনে থাকে বিপরীত অংশ অপেক্ষা দূরত্ব কম বলে সেখানেই । TE চাঁদের আকর্ষণ বল সবথেকে বেশি এবং সেখানে জল ফুলে উঠে জোয়ার সৃষ্টি হয় । এটি হল মুখ্য জোয়ার বা চান্দ্র জোয়ার । এই জোয়ারে জল বেশি ফুলে ওঠে ।
Answer : পৃথিবীর আবর্তনের প্রভাবে যে কেন্দ্রবিমুখ বল তৈরি হয় তা হল কেন্দ্রাতিগ বল । এই বলের প্রভাবে সমুদ্রের জন বাইরের দিকে নিক্ষিপ্ত হওয়ার প্রবণতা লাভ করে এবং এটি মহাকর্ষ বলের বিপরীতে কাজ করে । অতএব চাঁদের আকর্ষণে পৃথিবীর যে অংশে জোয়ার হয় ঠিক তার প্রতিপাদ অংশে চাঁদের মহাকষশক্তি অপেক্ষা কেন্দ্রাতিগ বল অধিক হওয়ায় সেখানেও সমুদ্রের জল ফুলে ওঠে । এটি হল গৌণ বা পরোক্ষ জোয়ার । এই জোয়ারে জল কম ফুলে ওঠে ।
Answer : একই সময় পৃথিবীর দুটি স্থানে জোয়ার হয় । একদিকে মুখ্য ও অন্যদিকে গৌণ জোয়ার । উভয় জোয়ারের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত জল আসে ঠিক তার পাশের সমুদ্র অংশ থেকে । ফলে সেখানে জল কমে যায় । জোয়ারের দুটি সমকোণ স্থান , যেখান থেকে জল সরে যায় , সেই স্থানে হয় ভাটা ।
Answer : মুখ্য জোয়ার ( Primary Tide ) : আবর্তনের ফলে পৃথিবীপৃষ্ঠের যে স্থান ঠিক চন্দ্রের সম্মুখে উপস্থিত হয় , সেই স্থানে চন্দ্রের আকর্ষণের ফলে চন্দ্রের সম্মুখে অবস্থিত ভূপৃষ্ঠের জল সবচেয়ে বেশি ফুলে ওঠে ও জোয়ার সৃষ্টি হয় । এইভাবে পৃথিবীর যে স্থানে চন্দ্রের আকর্ষণ সবচেয়ে বেশি হয় , সেখানে তখন মুখ্য জোয়ার বা প্রত্যক্ষ জোয়ার সৃষ্টি হয় ।
গৌণ জোয়ার ( Secondary Tide ) : মুখ্য জোয়ারের বিপরীত দিকে বা প্রতিপাদ স্থানে পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাব কম বলে , ওই বিপরীত দিকে অবস্থিত জলরাশি প্রধানত প্রবল বিকর্ষণ শক্তির প্রভাবে স্ফীত হয়ে গৌণ বা পরোক্ষ জোয়ার সৃষ্টি করে । এইভাবে পৃথিবীর কোনো একটি স্থানে মুখ্য জোয়ার ও তার বিপরীত স্থানে গৌণ জোয়ার হয় ।
Answer : তেজ কোটালের বৈশিষ্ট্যগুলি হল-
( ১ ) অমাবস্যা তিথিতে পৃথিবীর একই পাশে একই সরলরেখায় চন্দ্র ও সূর্য অবস্থান করে । ( ২ ) পূর্ণিমা তিথিতে সূর্য ও চন্দ্রের মাঝে একই সরলরেখায় পৃথিবী অবস্থান করে । ( ৩ ) অমাবস্যা ও পূর্ণিমার তেজ কোটালের সময় জোয়ারের স্থানে অত্যধিক জলস্ফীতি ঘটে । ( ৪ ) ভাটার স্থানে জলস্তর খুব বেশিমাত্রায় নেমে যায় । ( ৫ ) ভূপৃষ্ঠের জলভাগের একই স্থানে প্রতি মাসে দু – বার করে তেজ কোটাল হয় । ( ৬ ) ভরা কোটালে জলস্ফীতি সর্বাধিক হয় , বলে একে সর্বোচ্চ জোয়ার বলা হয় ।
আরোও দেখুন:-
Madhyamik Bengali Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Madhyamik English Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Madhyamik Geography Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Madhyamik History Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Madhyamik Physical Science Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Madhyamik Life Science Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Madhyamik Mathematics Suggestion 2023 Click Here
PDF Name : মাধ্যমিক ভূগোল – জোয়ার ভাটা (বারিমন্ডল – তৃতীয় অধ্যায়) – সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF
Price : FREE
Download Link1 : Click Here To Download
Download Link2 : Click Here To Download
West Bengal Madhyamik Geography Suggestion PDF prepared by expert subject teachers. WB Madhyamik Geography Suggestion with 100% Common in the Examination.
West Bengal Madhyamik Geography Suggestion Download. WBBSE Madhyamik Geography short question suggestion. Madhyamik Geography Suggestion PDF download. Madhyamik Question Paper Geography.
মাধ্যমিক ভূগোল (Madhyamik Geography) জোয়ার ভাটা (বারিমন্ডল – তৃতীয় অধ্যায়) – প্রশ্ন উত্তর।
মাধ্যমিক ভূগোল পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক বোর্ডের (WBBSE) সিলেবাস বা পাঠ্যসূচি অনুযায়ী দশম শ্রেণির ভূগোল বিষয়টির সমস্ত প্রশ্নোত্তর। সামনেই মাধ্যমিক পরীক্ষা, তার আগে winexam.in আপনার সুবিধার্থে নিয়ে এল মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশান – জোয়ার ভাটা (বারিমন্ডল – তৃতীয় অধ্যায়) – প্রশ্ন উত্তর । ভূগোলে ভালো রেজাল্ট করতে হলে অবশ্যই পড়ুন । আমাদের মাধ্যমিক ভূগোল ।
আমরা WBBSE মাধ্যমিক পরীক্ষার ভূগোল বিষয়ের – জোয়ার ভাটা (বারিমন্ডল – তৃতীয় অধ্যায়) – প্রশ্ন উত্তর – সাজেশন নিয়ে জোয়ার ভাটা (বারিমন্ডল – তৃতীয় অধ্যায়) – প্রশ্ন উত্তর নিয়ে জোয়ার ভাটা (বারিমন্ডল – তৃতীয় অধ্যায়)চনা করেছি। আপনারা যারা এবছর দশম শ্রেণির ভূগোল পরীক্ষা দিচ্ছেন, তাদের জন্য আমরা কিছু প্রশ্ন সাজেশন আকারে দিয়েছি. এই প্রশ্নগুলি পশ্চিমবঙ্গ দশম শ্রেণির ভূগোল পরীক্ষা তে আসার সম্ভাবনা খুব বেশি. তাই আমরা আশা করছি Madhyamik ভূগোল পরীক্ষার সাজেশন কমন এই প্রশ্ন গুলো সমাধান করলে আপনাদের মার্কস বেশি আসার চান্স থাকবে।
মাধ্যমিক ভূগোল, মাধ্যমিক ভূগোল, মাধ্যমিক দশম শ্রেণীর, নবম শ্রেণি ভূগোল, দশম শ্রেণি ভূগোল, নবম শ্রেণি ভূগোল, দশম শ্রেণি ভূগোল, ক্লাস টেন ভূগোল, মাধ্যমিকের ভূগোল, ভূগোল মাধ্যমিক – জোয়ার ভাটা (বারিমন্ডল – তৃতীয় অধ্যায়), দশম শ্রেণী – জোয়ার ভাটা (বারিমন্ডল – তৃতীয় অধ্যায়), মাধ্যমিক ভূগোল জোয়ার ভাটা (বারিমন্ডল – তৃতীয় অধ্যায়), ক্লাস টেন জোয়ার ভাটা (বারিমন্ডল – তৃতীয় অধ্যায়), Madhyamik Geography – জোয়ার ভাটা (বারিমন্ডল – তৃতীয় অধ্যায়), Class 10th জোয়ার ভাটা (বারিমন্ডল – তৃতীয় অধ্যায়), Class X জোয়ার ভাটা (বারিমন্ডল – তৃতীয় অধ্যায়), ইংলিশ, মাধ্যমিক ইংলিশ, পরীক্ষা প্রস্তুতি, রেল, গ্রুপ ডি, এস এস সি, পি, এস, সি, সি এস সি, ডব্লু বি সি এস, নেট, সেট, চাকরির পরীক্ষা প্রস্তুতি, Madhyamik Geography Suggestion , West Bengal Madhyamik Class 10 Geography Suggestion, West Bengal Secondary Board exam suggestion , WBBSE , মাধ্যমিক সাজেশান, মাধ্যমিক সাজেশান , মাধ্যমিক সাজেশান , মাধ্যমিক সাজেশন, মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশান , মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশান , মাধ্যমিক ভূগোল , মাধ্যমিক ভূগোল, মধ্যশিক্ষা পর্ষদ, Madhyamik Geography Suggestion Geography , মাধ্যমিক ভূগোল – জোয়ার ভাটা (বারিমন্ডল – তৃতীয় অধ্যায়) – সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF PDF, মাধ্যমিক ভূগোল – জোয়ার ভাটা (বারিমন্ডল – তৃতীয় অধ্যায়) – সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF PDF, মাধ্যমিক ভূগোল – জোয়ার ভাটা (বারিমন্ডল – তৃতীয় অধ্যায়) – সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF PDF, মাধ্যমিক ভূগোল – জোয়ার ভাটা (বারিমন্ডল – তৃতীয় অধ্যায়) – সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF PDF, মাধ্যমিক ভূগোল – জোয়ার ভাটা (বারিমন্ডল – তৃতীয় অধ্যায়) – সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF PDF, মাধ্যমিক ভূগোল – জোয়ার ভাটা (বারিমন্ডল – তৃতীয় অধ্যায়) – সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF PDF,মাধ্যমিক ভূগোল – জোয়ার ভাটা (বারিমন্ডল – তৃতীয় অধ্যায়) – সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF PDF, মাধ্যমিক ভূগোল – জোয়ার ভাটা (বারিমন্ডল – তৃতীয় অধ্যায়) – সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF, Madhyamik Class 10 Geography Suggestion PDF.
এই ” মাধ্যমিক ভূগোল – জোয়ার ভাটা (বারিমন্ডল – তৃতীয় অধ্যায়) – সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion PDF PDF ” পোস্টটি থেকে যদি আপনার লাভ হয় তাহলে আমাদের পরিশ্রম সফল হবে। আরোও বিভিন্ন স্কুল বোর্ড পরীক্ষা, প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার সাজেশন, অতিসংক্ষিপ্ত, সংক্ষিপ্ত ও রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর (All Exam Guide Suggestion, MCQ Type, Short, Descriptive Question and answer), প্রতিদিন নতুন নতুন চাকরির খবর (Job News in Geography) জানতে এবং সমস্ত পরীক্ষার এডমিট কার্ড ডাউনলোড (All Exam Admit Card Download) করতে winexam.in ওয়েবসাইট ফলো করুন, ধন্যবাদ।
একাদশ শ্রেণীর সমস্ত বিষয় সাজেশন ২০২৩ Class 11 All Subjects Suggestion 2023 PDF Download একাদশ…
একাদশ শ্রেণীর গণিত সাজেশন ২০২৩ Class 11 Mathematics Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর গণিত…
একাদশ শ্রেণীর জীববিদ্যা সাজেশন ২০২৩ Class 11 Biology Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর জীববিদ্যা…
একাদশ শ্রেণীর রসায়ন সাজেশন ২০২৩ Class 11 Chemistry Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর রসায়ন…
একাদশ শ্রেণীর পদার্থবিদ্যা সাজেশন ২০২৩ Class 11 Physics Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর পদার্থবিদ্যা…
একাদশ শ্রেণীর সমাজবিজ্ঞান সাজেশন ২০২৩ Class 11 Sociology Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর সমাজবিজ্ঞান…