আধুনিক শিক্ষার বিকাশে ভারতীয়দের অবদান (অষ্টম অধ্যায়) একাদশ শ্রেণীর শিক্ষা বিজ্ঞান সাজেশন | Class 11 Education Adhunik Shiksha Suggestion PDF
আধুনিক শিক্ষার বিকাশে ভারতীয়দের অবদান (অষ্টম অধ্যায়) একাদশ শ্রেণীর শিক্ষা বিজ্ঞান সাজেশন | Class 11 Education Adhunik Shiksha Suggestion PDF : আধুনিক শিক্ষার বিকাশে ভারতীয়দের অবদান (অষ্টম অধ্যায়) একাদশ শ্রেণীর শিক্ষা বিজ্ঞান সাজেশন ও অধ্যায় ভিত্তিতে প্রশ্নোত্তর নিচে দেওয়া হল। এবার পশ্চিমবঙ্গ একাদশ শ্রেণির শিক্ষা বিজ্ঞান পরীক্ষায় বা একাদশ শ্রেণীর শিক্ষা বিজ্ঞান পরীক্ষায় (Class 11 Education Adhunik Shiksha Suggestion PDF | West Bengal Class 11 Education Adhunik Shiksha Suggestion PDF | WBCHSE Board Class 11th Education Question and Answer with PDF file Download) এই প্রশ্নউত্তর ও সাজেশন খুব ইম্পর্টেন্ট । আপনারা যারা আগামী একাদশ শ্রেণীর শিক্ষা বিজ্ঞান পরীক্ষার জন্য আধুনিক শিক্ষার বিকাশে ভারতীয়দের অবদান (অষ্টম অধ্যায়) একাদশ শ্রেণির শিক্ষা বিজ্ঞান সাজেশন | Class 11 Education Adhunik Shiksha Suggestion PDF | WBCHSE Board Class 11th Education Adhunik Shiksha Suggestion Question and Answer খুঁজে চলেছেন, তারা নিচে দেওয়া প্রশ্ন ও উত্তর ভালো করে পড়তে পারেন।
পশ্চিমবঙ্গ একাদশ শ্রেণীর শিক্ষা বিজ্ঞান সাজেশন (West Bengal Class 11th Education Suggestion PDF / Notes / Class 11 Education Adhunik Shiksha Suggestion) আধুনিক শিক্ষার বিকাশে ভারতীয়দের অবদান (অষ্টম অধ্যায়) প্রশ্ন উত্তর – MCQ প্রশ্নোত্তর, অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর (SAQ), সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর (Short Question and Answer), ব্যাখ্যাধর্মী বা রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর (descriptive question and answer) এবং PDF ফাইল ডাউনলোড লিঙ্ক নিচে দেওয়া রয়েছে।
Answer: বিদ্যাসাগর মহাশয় ছদ্মনামে যেসকল গ্রন্থ রচনা করেছিলেন সেগুলি হলো— ‘ ব্রজবিলাস ’ , ‘ রত্নপরীক্ষা ’ , ‘ অতি অল্প হইল ’ এবং ‘ আবার অতি অল্প হইল’ইত্যাদি ।
Answer: ( I ) বুনিয়াদি শিক্ষা শিক্ষার্থীকে উপার্জনক্ষম করে তোলে । ( ii ) এটি কর্মভিত্তিক শিক্ষা হওয়ায় শিক্ষার্থীরা সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করতে পারে ।
Answer: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ঈশপ ফেল্স অবলম্বনে যে গ্রন্থ রচনা করেছিলেন তার নাম ছিল ‘ কথামালা ‘ ।
Answer: Hs শিক্ষা বলতে বোঝায় Hand ( হাত ) , Head ( মাথা ) এবং Heart ( হৃদয় ) — এই তিনটির মাধ্যমে শিক্ষাকে ।
Answer: ‘ পেগান ‘ কথাটির অর্থ হলো বাহ্যিক ইন্দ্রিয়গত সৌন্দর্যভোগ ।
Answer: বিদ্যাসাগর রচিত দু’টি শিক্ষামূলক গ্রন্থ হলো— ‘ ‘ পশ্বাবলী ’ , ‘ জীবনচরিত ’ ।
Answer: রবীন্দ্রনাথের ব্রহ্মচর্যাশ্রম স্থাপনের উদ্দেশ্য ছিল উপনিষদের আদর্শ প্রতিষ্ঠা করা ।
Answer: বিবেকানন্দ স্বয়ংশিক্ষা ধরনের শিক্ষাদান পদ্ধতির উল্লেখ করেছেন ।
Answer: নর্মাল স্কুলের প্রথম প্রধান শিক্ষক ছিলেন অক্ষয়কুমার দত্ত ।
Answer: গান্ধিজির মতে শিক্ষা হলো মানুষের দেহ , মন এবং আত্মার পরিপূর্ণ বিকাশ ।
Answer: ‘ রাষ্ট্রীয় সঙ্গীকরণ ‘ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর – এর লেখা ।
Answer: স্বামীজি ‘ মানুষ গড়ার শিক্ষার ’ জন্য যেসকল বিষয়ের ওপর অধিক গুরুত্ব প্রদানের কথা বলেছেন তা হলো সহযোগিতা , আত্তীকরণ , সমন্বয়সাধন এবং শাস্তি ।
Answer: বুনিয়াদি শিক্ষার দু’টি ত্রুটি হলো- ( i ) মাত্রাতিরিক্ত শিল্পনির্ভর শিক্ষা এবং ( ii ) জনসাধারণের মধ্যে অনীহা ।
Answer: রবীন্দ্রনাথের মতে ধর্ম হলো ঈশ্বরকে উপলব্ধি করার জন্য ব্যক্তির আবেগপূর্ণ আকুলতা ।
Answer: রবীন্দ্রনাথকে ‘ গুরুদেব ‘ আখ্যা গান্ধিজি দিয়েছিলেন ।
Answer: ‘ Religion of Man ‘ গ্রন্থটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছিলেন ।
Answer: রামকৃয় মিশনের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ ।
Answer: ‘ বাল্যবিবাহের দোষ ‘ প্রবন্ধটি সর্বশুভকারী পত্রিকায় প্রকাশিত হয় ।
Answer: ‘ বেঙ্গল হেরাল্ড ‘ হলো একটি সাপ্তাহিক ইংরেজি পত্রিকা ।
Answer: ‘ দিগ্দর্শন ‘ 1818 খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয় ৷
Answer: বিজ্ঞান শিক্ষালাভ করলে ভারতবাসীর মন থেকে কুসংস্কার দূরীভূত হবে এবং তারা ইউরোপ ও আমেরিকার মতো অগ্রগতির পথে এগিয়ে যাবে ।
Answer: ‘ ব্রজসূচি ’ নামক বৌদ্ধগ্রন্থটি রামমোহন রায় অনুবাদ করেন ।
Answer: সরকারি কর্মচারীদের উদাসীনতা , জনসাধারণের অনীহা এবং গান্ধিজির অনুগামীদের নিষ্ঠার অভাবে বুনিয়াদি শিক্ষা ভারতের সর্বত্র জনপ্রিয় হয়ে উঠতে পারেনি ।
Answer: সংবিধানের 46 নং ধারায় তপশিলি জাতি ও উপজাতিদের শিক্ষার কথা বলা হয়েছে ।
Answer: মৃত্যুঞ্জয় তর্কালঙ্কার ছিলেন ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের প্রধান পণ্ডিত ।
Answer: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর পরিকল্পিত মডেল স্কুলগুলি পশ্চিমবঙ্গের হুগলি , বর্ধমান ও মেদিনীপুর জেলায় স্থাপিত হয় ।
Answer: “ যেখানে নারীরা সম্মানিত হন , সেখানে ভগবান বাস করেন । ” এই উক্তিটির প্রবক্তা হলেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ।
Answer: ‘ আত্মীয়সভা ’ স্থাপনের মূল উদ্দেশ্য ছিল আধ্যাত্মিক বিষয়ের ওপর আলোচনার পাশাপাশি যেকোনো বিষয়কে যুক্তির মাধ্যমে বিচারবিশ্লেষণ করা এবং তার সত্যতা যাচাই করা ।
Answer: (A) 21 বছর বয়সে
Answer: (B) ইঙ্গ – বৈদিক স্কুল
Answer: (D) মহাত্মা গান্ধি
Answer: (C) বিদ্যালয়
Answer: (C) একেশ্বরবাদী শিক্ষা
Answer: (C) ডিরোজিও
Answer: (D) সোফিয়া ডবসনকলেট
Answer: (A) রবীন্দ্রনাথ
Answer: (B) অদ্বৈতবাদ
Answer: (B) রামমোহন
Answer: (A) গান্ধিজি
Answer: (B) রবীন্দ্রনাথ
Answer: (A) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
Answer: (C) গান্ধিজি
Answer: (B) বিদ্যাসাগর
Answer: (C) 1817 খ্রিস্টাব্দে
Answer: (B) 1818 খ্রিস্টাব্দে
Answer: (D) ঋষি অরবিন্দ
Answer: (A) স্বামী বিবেকানন্দ
Answer: (C) 1856 খ্রিস্টাব্দের 7 ডিসেম্বর
Answer: সূচনা : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার শিক্ষাজীবনে যেসকল সুন্দর ও সত্য গ্রহণ করতে পেরেছেন তার সম্পূর্ণ প্রতিফলন ঘটানোর চেষ্টা করেছিলেন তার বিভিন্ন স্মরণীয় সৃষ্টির মাধ্যমে । রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শিক্ষাদর্শন নির্দিষ্ট কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্ত নয় , তাঁর শিক্ষার আদর্শের ভিত্তি ছিল জীবন ও বিশ্বপ্রকৃতি । তাঁর যেসকল অমর সৃষ্টি আ বিশ্ববাসীর কাছে রয়েছে তা প্রকৃতিবাদী এবং দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।
রবীন্দ্রনাথের শিক্ষাদর্শন :
( i ) শিশুর বিকাশ : রবীন্দ্রনাথের শিক্ষাদর্শনের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো মানবজাতির ব্যক্তিসত্তার বিকাশ । তাঁর মতে , যেকোনো শিশুর সার্বিক বিকাশে শিক্ষার গুরুত্ব অনস্বীকার্য । কারণ শিক্ষা শিক্ষার্থীর মন , আত্মা ও দেহের পূর্ণ বিকাশে সাহায্য করে ।
( ii ) শিক্ষায় আনন্দ : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মনে করতেন বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পুঁথিগত শিক্ষা কোনো শিক্ষার্থীকেই আনন্দ দেয় না । তাঁর মতে , আনন্দের মধ্যে দিয়ে প্রকৃত শিক্ষালাভ সম্ভব । তাই তিনি বিভিন্ন সৃজনশীল কাজকে পাঠ্যক্রমের আন্তর্ভুক্ত করার পক্ষপাতী ছিলেন ।
( iii ) শিক্ষায় সৃজনশীল পরিবেশ তৈরি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মনে করতেন , শিক্ষার পরিবেশ এমন হওয়া উচিত যেখানে প্রতিটি শিশু তাদের সৃজনশীল প্রতিভার অর্থাৎ অঙ্কন , শিল্প , ভাস্কর্য প্রভৃতির বিকাশ ঘটাতে পারবে । এটা প্রতিটি শিক্ষার্থীর মানসিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে ।
( iv ) মানুষের সাথে প্রকৃতির সম্পর্ক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মনে করতেন , মুক্ত পরিবেশে মানুষের প্রকৃত শিক্ষালাভ সম্ভব । তাই তিনি বলেছেন , প্রকৃতি থেকে দু রে সরিয়ে রেখে শিশুকে পাঠদান করা কখনোই উচিত নয় । তিনি শান্তিনিকেতনের ব্রহ্মচর্যাশ্রম থেকে সম্পূর্ণ আশ্রমিক প্রথায় শিক্ষাদানের পক্ষপাতী ছিলেন ।
( v ) শিক্ষাক্ষেত্রে স্বাধীনতা রবীন্দ্রনাথের মতে , যেকোনো শিক্ষার্থীকে শিক্ষাগ্রহণের ক্ষেত্রে পূর্ণ স্বাধীনতা দিলে সেই শিক্ষার্থীর মধ্যে শৃঙ্খলাবোধ গড়ে উঠবে । যা তাদের সঠিক শিক্ষাদানে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে । তিনি মনে করতেন , শিক্ষাগ্রহণের ক্ষেত্রে কঠোর শাসন ও নিয়ন্ত্রণের কোনো প্রয়োজন নেই । কারণ কঠোর শাসন ও নিয়ন্ত্রণ শিশুর চিন্তা , বিচারশক্তি ও মেধার বিকাশ ঘটাতে বাধার সৃষ্টি করে ।
ভারতীয় সংস্কৃতি ও পাশ্চাত্য সংস্কৃতির সমন্বয় : রবীন্দ্রনাথ প্রাচ্য শিক্ষা অর্থাৎ ভারতীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যে বিশ্বাসী ছিলেন । অবশ্য তিনি আবার পাশ্চাত্য দেশগুলির বিজ্ঞান শিক্ষাকে দেশীয় শিক্ষাব্যবস্থার সাথে সংযুক্ত করার পক্ষপাতী ছিলেন ।
শিক্ষার ব্যবহারিক ক্ষেত্রে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান :
( i ) শান্তিনিকেতন প্রতিষ্ঠা : ব্যাবহারিক ক্ষেত্রে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯০১ খ্রিস্টাব্দে বীরভূমের বোলপুরে শান্তিনিকেতন প্রতিষ্ঠা করেন । এর মূল উদ্দেশ্য ছিল ভারতীয় কৃষ্টি ও আধ্যাত্মিকতা নিয়ে শিক্ষাদান , সাংস্কৃতিক উৎসব , খেলাধুলা , অভিনয় ইত্যাদি ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীকে উৎসাহিত করা । আসলে তিনি যেকোনো শিক্ষার্থীকেই আবদ্ধ রাখার পক্ষাপাতী ছিলেন না ।
( ii ) বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শিশুভবন শিশুশিক্ষার জন্য , পাঠভবন মাধ্যমিক শিক্ষার জন্য , শিক্ষাভবন উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার জন্য , এবং বিদ্যাভবন স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষার জন্য গড়ে তোলে এই । ১৯২১ খ্রিস্টাব্দে শান্তিনিকেতনের বিদ্যালয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হয় । শান্তিনিকেতনের শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণের জন্যে যোগ্য প্রশিক্ষক গড়ে তোলার জন্য শিক্ষক – শিক্ষণ মহাবিদ্যালয় যেমন গড়ে তোলা হয় , তেমনি পল্লি উন্নয়নমূলক প্রতিষ্ঠান শ্রীনিকেতনও প্রতিষ্ঠা করা হয় ।
Answer: সূচনা : ভারতবর্ষে যেসকল মনীষী শিক্ষাচিন্তার ক্ষেত্রে নিজেদের শিক্ষাদর্শন ও যুক্তিবাদী চিন্তার বিকাশ ঘটিয়েছেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ । তিনি তার শিক্ষাচিন্তায় পরমজ্ঞান ও বক্তৃজ্ঞানে সংমিশ্রণ ঘটিয়েছিলেন । আসলে তার বৈপ্লবিক ধারণা যুবসমাজকে উদ্বুদ্ধ করেছে আধুনিক শিক্ষাগ্রহণের ক্ষেত্রে ।
বিবেকানন্দের শিক্ষাচিন্তা :
দৈহিক ও মানসিক বিকাশ : বিবেকানন্দ দৈহিক ও মানসিক বিকাশ ঘটানোর জন্যে শিক্ষাগ্রহণের পক্ষপাতী ছিলেন । তাঁর অগাধ বিশ্বাস ছিল মানুষ তৈরির শিক্ষাগ্রহণের প্রতি । তার মতে , শিক্ষা হবে এমন যা শিক্ষার্থীর অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক ইন্দ্রিয় নিয়ন্ত্রণের পক্ষপাতী । তাঁর মতে , শিক্ষা মানে তথ্যসংগ্রহ করা নয় , শিক্ষা হবে মানুষের চরিত্রগঠনের জন্যে , শিক্ষা হবে মানুষের মধ্যে শ্রদ্ধার ভাব জাগ্রত করার জন্যে , শিক্ষা হবে শিক্ষার্থীকে আত্মনির্ভরশীল গড়ে তোলার জন্যে । শিক্ষাক্ষেত্রে বিবেকানন্দ এতটাই জোর দিয়েছিলেন যে তিনি মনে করেছিলেন , গীতাচর্চা না করে ফুটবল খেলার মাধ্যমে ঈশ্বরকে উপলব্ধি করা সম্ভব ।
মানবসেবা : বিবেকানন্দ মনে করতেন শিক্ষার মাধ্যমে মানুষের মেলবন্ধন ঘটানো সম্ভব । তিনি গর্বের সঙ্গে বলতেন— “ Every Indian is my brother ‘ ‘ তিনি মনে করতেন , শিক্ষাধর্ম হলো মানুষের প্রতি ভালোবাসা যা এককথায় গভীর মানবপ্রেম । পাঠক্রম : স্বামী বিবেকানন্দ বলেছেন , “ আর অনুকরণ করিও না , আর অনুকরণ করিও না — তোমরা আত্মবিশ্বাস সম্পন্ন হও । ” শিক্ষার পাঠক্রমের ক্ষেত্রে বিবেকানন্দ প্রাচ্য , ভাষা , ইতিহাস , ভূগোল , সংগীত সহ প্রাচীন ভারতীয় মুনি ঋষির জীবনের ওপরেও বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন ।
সর্বজনীন শিক্ষা : বিবেকানন্দ মনে করতেন , ভারতবর্ষের মতো একটি অনগ্রসর দেশকে শিক্ষাই পারে একমাত্র অগ্রসর করে দিতে । যে কারণে তিনি সর্বজনীন শিক্ষার কথা বলেছেন । তিনি বলেছেন , “ নতুন ভারত বেরুকলাঙ্গল ধরে চাষার কুটির ভেদ করে ।
শিশুকেন্দ্রিক শিক্ষা : বিবেকানন্দ তাঁর শিক্ষাচিন্তার ক্ষেত্রে শিশুকেন্দ্রিক শিক্ষানীতিতে ভরসা রেখেছিলেন । তিনি মনে করতেন শিক্ষাগ্রহণের ক্ষেত্রে শিশুর মনোযোগ , একাগ্রতা তখনই বৃদ্ধি পাবে যখন শিক্ষাগ্রহণে শিশুকে স্বাধীনতা দেওয়া হবে । তিনি মনে করতেন যেকোনো শিক্ষাই গুরু থেকে শিষ্যের কাছে সঞ্চারিত হয় ।
নারীশিক্ষা : বিবেকানন্দ নারীশিক্ষা প্রসারে বিশেষ গুরুত্ব দিতে চেয়েছিলেন । তার মতে , মেয়েরা মানুষ হলে তবেই তা সন্তানদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়বে এবং সন্তানরা তা দেশের উন্নতি ঘটাতে পারবে ।
ব্যক্তিজ্ঞান লাভ : বিবেকানন্দের মতে , আত্মজ্ঞান মানুষের মধ্যে বিকাশ করার ক্ষেত্রে ব্যক্তিজ্ঞান লাভ করা প্রয়োজন । তাই তিনি যথাযথই বলেছেন— “ Education is – 1 the manifestation of the perfection already in man . ”
সৃজনাত্মক শিক্ষা : বিবেকানন্দ বৃত্তিমূলক শিক্ষার ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন । তিনি শিক্ষার্থীকে আধুনিক করতে ও তারা যাতে নিজের কাজ নিজেই করতে পারে তার জন্য উদ্যোগী হয়েছিলেন ।
মূল্যায়ন : বিবেকানন্দের মতে , স্বদেশপ্রেম ও জাতীয়তাবোধ যুবশক্তির মধ্যে সৃষ্টি করা হলো শিক্ষার সাফল্য । তিনি বলেছেন , “ ভারত আবার উঠিবে কিন্তু জড়ের শক্তিতে নয় , চৈতন্যের শক্তিতে । ” তাই ভারতে শিক্ষার সাফল্য ও বিকাশে বিবেকানন্দের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ ৷
Answer: রাজা রামমোহন রায়ের শিক্ষাক্ষেত্রে অবদান : রাজা রামমোহন রায় বাংলা তথা নবজাগরণে ও ভারতের নবজাগরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন । তিনি শিক্ষাক্ষেত্রে সংস্কার ও শিক্ষার প্রসারের মাধ্যমে রাজনৈতিক , সামাজিক , ধর্মীয় ক্ষেত্রে নতুন ভারতবর্ষ গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছিলেন ।
শিক্ষার পাঠক্রম : রাজা রামমোহন রায় শিক্ষার পাঠ্যক্রম রচনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিলেন । নিম্নরূপ—
প্রথমত : তিনি গণিত , দর্শন , রসায়ন , অস্থিবিদ্যা , যন্ত্রবিদ্যা প্রভৃতি বিষয় শিক্ষার পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য মতপ্রকাশ করেছিলেন ।
দ্বিতীয়ত : রামমোহন রায় তার প্রতিষ্ঠিত বেদান্ত কলেজে হিন্দু দর্শন ও সাহিত্যের পাশাপাশি ইংরেজি ও বিজ্ঞান বিষয়ে পড়াশোনার আয়োজন করেছিলেন ।
তৃতীয়ত : তিনি অ্যাংলো হিন্দু বিদ্যালয় ইউক্লিডের জ্যামিতি , কারিগরিবিদ্যা , জ্যোতির্বিজ্ঞান প্রভৃতি বিষয় পড়াশোনার জন্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ।
চতুর্থত : তিনি সংস্কৃত , আরবি , ফারসি প্রভৃতি দেশীয় ভাষা ছাড়া ও ভারতীয়দের উন্নয়নের জন্য ইংরেজি ভাষা শিক্ষার প্রয়োজন অনুভব করেছিলেন ।
পুস্তক প্রণয়ন : রাজা রামমোহন রায় ভারতের শিক্ষার উন্নয়নের জন্য বাংলা ভাষায় পুস্তক রচনা করেছিলেন । তিনি ব্যাকরণ , শাস্ত্রবিচার , ধর্মবিষয়ক পুস্তক রচনা করেছিলেন । প্রথম ব্যাকরণ বই গৌড়ীয় ব্যাকরণ , গদ্যগ্রন্থ বেদান্ত গ্রন্থ , প্রভৃতি পুস্তক তিনি রচনা করেছিলেন ভারতীয় শিক্ষার জন্য ।
শিক্ষার লক্ষ্য : রাজা রামমোহন রায়ের মতে শিক্ষার মূল লক্ষ্য ছিল –
( i ) শিক্ষার লক্ষ্য হলো জনগণকে আধুনিক করে তোলার জন্য কুসংস্কারমুক্ত করে তোলা । করা ।
( ii ) ভারতীয়দের মূল্যবোধের বিকাশ ঘটিয়ে শিক্ষার উন্নত দিকগুলিকে প্রসারিত
( iii ) পাশ্চাত্যের জ্ঞান – বিজ্ঞানের বিভিন্ন দিক ভারতীয় শিক্ষার বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রয়োগ করে দেশীয় শিক্ষাকে পুনরুদ্ধার করা ।
জনশিক্ষায় রামমোহন রায়ের অবদান : রাজা রামমোহন রায় জনশিক্ষা প্রসারের জন্য শিক্ষাকেই হাতিয়ার হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন । তিনি সাধারণ মানুষের শিক্ষার জন্য বিভিন্ন ধরনের পুস্তক , পত্রিকা প্রণয়ন করেছিলেন । এছাড়াও ‘ সম্বাদ কৌমুদী ’ , ‘ দ্য ব্রাহ্মনিকাল ম্যাগাজিন ’ , ‘ মিরাৎ – উল আখবার ‘ ইত্যাদি ছিল তাঁর উল্লেখযোগ্য প্রকাশনা । তার এই পত্রিকাগুলি ছিল সমাজ , ধর্ম , শিক্ষা , রাজনীতি , অর্থনীতি প্রভৃতি বিষয়ে পথের দিশা ।
মূল্যায়ন : রাজা রামমোহন রায় যে শিক্ষার প্রসার ঘটিয়েছিলেন তা ভারতীয় জনজীবনকে সংস্কারমুক্ত করে আরও আধুনিক করে তোলার পক্ষপাতী ছিল । তিনি ভারতবাসীকে নতুনভাবে বাঁচতে শিখিয়েছিলেন শিক্ষার প্রসার ঘটিয়ে ।
Answer: বিদ্যাসাগরের অবদান : উনিশ শতকে পথিকৃৎ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ভারতবর্ষের উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছিলেন । বিদ্যাসাগর প্রাথমিক শিক্ষা , স্ত্রীশিক্ষা , গণশিক্ষা , সমাজ সংস্কার , উচ্চশিক্ষা প্রসার , সাহিত্যের উন্নতির জন্য উল্লেখযোগ্য ভূমিকা গ্রহণ করেছেন । তাঁর অবদান নিম্নরূপ —
প্রাথমিক শিক্ষার উন্নতিতে অবদান : ১৮৫৩ খ্রিস্টাব্দে বিদ্যাসাগর প্রাথমিক শিক্ষার গুরুত্ব উপলব্ধি করে বড়োেলাট লর্ড ডালহৌসিকে দিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করান । বিদ্যাসাগরের প্রতিবেদন হলো- ( ক ) পাঠ্যবিষয় হিসেবে ভূগোল , ইতিহাস , বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা ইত্যাদি বিষয় যুক্ত করা । ( খ ) বিদ্যালয়গুলির অবস্থা পরিদর্শনে পরিদর্শক নিয়োগ । ( গ ) শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে মাতৃভাষার ব্যবহার । ( ঘ ) শিক্ষক শিক্ষণের জন্য নর্মাল স্কুল স্থাপনের সুপারিশ । ( ঙ ) প্রতিটি জেলায় মডেল স্কুল স্থাপন ও শিক্ষক নিয়োগ ।
স্ত্রীশিক্ষায় অবদান : ১৮৫৮ খ্রিস্টাব্দে বিদ্যাসাগর স্ত্রীশিক্ষার প্রসারের জন্য ৩৫ টি বালিকা বিদ্যালয় স্থাপন করেন এবং সেগুলি স্থাপন করেন হুগলি , বর্ধমান , মেদিনীপুর এবং নদিয়া জেলায় । বিদ্যালয়ের আর্থিক সমস্যা সমাধানের জন্য এবং বিদ্যালয়গুলি চালানোর জন্য তিনি ‘ নারীশিক্ষা ভাণ্ডার ‘ গঠন করেন ।
উচ্চশিক্ষার বিকাশে অবদান : বিদ্যাসাগরের চেষ্টায় কলকাতার ‘ মেট্রোপলিটন ইনস্টিটিউশন ‘ নামের বিদ্যালয়টি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয় । যেখানে আইনশাস্ত্র , বি.এ ( অনার্স ) ও এম.এ পড়ানোর ব্যবস্থা হয় ।
বর্ণপরিচয় : বিদ্যাসাগর রচিত সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ হলো ‘ বর্ণপরিচয় ’ প্রাথমিক শিক্ষার প্রসারে বিদ্যাসাগর এখানে স্বরবর্ণ ও ব্যঞ্জনবর্ণের ব্যবহার অনেক সরল করেন । এছাড়া মূল সংযুক্ত বর্ণ , ‘ র ‘ ফলা , মিশ্র সংযোগের ব্যবহারও তিনি এখানে । শিখিয়েছেন । প্রাথমিক স্তরের শিশুদের উপযোগী অন্যান্য বইও তিনি লিখেছেন ।
পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসার : বিদ্যাসাগর দেশীয় তথা প্রাচ্য শিক্ষার পাশাপাশি পাশ্চাত্য শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার জন্য জোর সওয়াল করেন । তিনি বিশ্বাস করতে প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য শিক্ষার সমন্বয়সাধনেই বাংলা ও সংস্কৃত সাহিত্যের উন্নতি ঘটবে ।
সাহিত্যের উন্নতিতে অবদান : বিদ্যাসাগরকে বলা হয় বাংলা গদ্যের জনক । তিনি ভাষা সহজসরল করার জন্য যতি চিহ্নের প্রচলন করেন । এছাড়াও ভাষাশিক্ষার জন্য বিদ্যাসাগর ‘ বোধোদয় ‘ ও ‘ কথামালা ‘ রচনা করেন । বিদ্যাসাগর অনুদিত গ্রন্থগুলির মধ্যে ‘ শকুন্তলা ‘ , ‘ ভ্রান্তিবিলাস ’ , ‘ জীবনচরিত ‘ , ‘ বেতাল পঞ্চবিংশতি প্রধান এছাড়াও সহজ ভাষায় রচনা করেন ‘ ব্যাকরণ কৌমুদী ’ , ‘ উপক্রমণিকা ‘ । তিনি দেশি – বিদেশি সাহিত্য বাংলায় অনুবাদ করেন ।
গণশিক্ষার প্রসার : বিদ্যাসাগর বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় গণশিক্ষার প্রসারের জন্য প্রবন্ধ , গল্প লিখতে শুরু করেন । এর জন্য তিনি তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা , সোমপ্রকাশ , হিন্দু প্যাট্রিয়ট প্রভৃতি পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত হন ।
সমাজ সংস্কারে অবদান : ১৮৫৬ খ্রিস্টাব্দে বিদ্যাসাগরের নিরলস প্রচেষ্টায় বিধবাবিবাহ আইন পাশ হয় । তিনি বহুবিবাহ বন্ধ করার জন্য গভর্নর জেনারেলের কাছে । আবেদন জানান । এছাড়াও তিনি কৌলীন্য প্রথার বিরুদ্ধে জোরদার আন্দোলন গড়ে তোলেন । এইসময়ে মহাবিদ্রোহ ছড়িয়ে পড়লে তখন আইন করে বহুবিবাহ বন্ধ করা সম্ভব হয়নি ।
উপসংহার : আধুনিক বাঙালি হিসেবে বিদ্যাসাগর সারাজীবন ভারতীয়দের মনে থাকবেন । তাঁর নিরলস প্রয়াস ও নিঃস্বার্থ সংস্কারসাধনের জন্য আজও তিনি প্রাতঃ স্মরণীয় , আগামীতেও তিনি অমর হয়ে থাকবেন।
PDF Name : আধুনিক শিক্ষার বিকাশে ভারতীয়দের অবদান (অষ্টম অধ্যায়) একাদশ শ্রেণীর শিক্ষা বিজ্ঞান সাজেশন | Class 11 Education Adhunik Shiksha Suggestion PDF
Price : FREE
Download Link1 : Click Here To Download
Download Link2 : Click Here To Download
আরোও দেখুন:-
Class 11 Bengali Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Class 11 English Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Class 11 Geography Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Class 11 History Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Class 11 Political Science Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Class 11 Education Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Class 11 Philosophy Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Class 11 Sanskrit Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Class 11 Sociology Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Class 11 Physics Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Class 11 Chemistry Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Class 11 Biology Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Class 11 Mathematics Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Class 11 All Subjects Suggestion 2023 Click Here
West Bengal WB Class 11 Education Adhunik Shiksha Suggestion PDF prepared by expert subject teachers. WB Class 11th Education Suggestion with 100% Common in the Examination.
West Bengal Class 11 Education Adhunik Shiksha Suggestion Download. WBCHSE Class 11 Adhunik Shiksha short question suggestion. WB Class 11 Education Adhunik Shiksha Suggestion PDF download. Class 11 Education Adhunik Shiksha Question Paper.
একাদশ শ্রেণীর শিক্ষা বিজ্ঞান (Class 11 Education Adhunik Shiksha) আধুনিক শিক্ষার বিকাশে ভারতীয়দের অবদান (অষ্টম অধ্যায়) প্রশ্ন উত্তর। একাদশ শ্রেণীর শিক্ষা বিজ্ঞান সাজেশন – আধুনিক শিক্ষার বিকাশে ভারতীয়দের অবদান (অষ্টম অধ্যায়) প্রশ্ন উত্তর | WB Class 11th Education Adhunik Shiksha Suggestion
একাদশ শ্রেণীর শিক্ষা বিজ্ঞান পশ্চিমবঙ্গ একাদশ শ্রেণির বোর্ডের (WBCHSE) সিলেবাস বা পাঠ্যসূচি অনুযায়ী একাদশ শ্রেণির শিক্ষা বিজ্ঞান বিষয়টির সমস্ত প্রশ্নোত্তর। সামনেই একাদশ শ্রেণির পরীক্ষা, তার আগে winexam.in আপনার সুবিধার্থে নিয়ে এল আধুনিক শিক্ষার বিকাশে ভারতীয়দের অবদান (অষ্টম অধ্যায়) একাদশ শ্রেণির শিক্ষা বিজ্ঞান সাজেশন | West Bengal Class Eleven Education Adhunik Shiksha Suggestion । শিক্ষা বিজ্ঞান বিষয়ে ভালো রেজাল্ট করতে হলে অবশ্যই পড়ুন আমাদের একাদশ শ্রেণীর শিক্ষা বিজ্ঞান সাজেশন বই ।
আমরা WBCHSE একাদশ শ্রেণির পরীক্ষার শিক্ষা বিজ্ঞান বিষয়ের – আধুনিক শিক্ষার বিকাশে ভারতীয়দের অবদান (অষ্টম অধ্যায়) একাদশ শ্রেণির শিক্ষা বিজ্ঞান সাজেশন | West Bengal Class 11th Suggestion আলোচনা করেছি। আপনারা যারা এবছর একাদশ শ্রেণির শিক্ষা বিজ্ঞান পরীক্ষা দিচ্ছেন, তাদের জন্য আমরা কিছু প্রশ্ন সাজেশন আকারে দিয়েছি. এই প্রশ্নগুলি পশ্চিমবঙ্গ একাদশ শ্রেণির শিক্ষা বিজ্ঞান পরীক্ষা তে আসার সম্ভাবনা খুব বেশি. তাই আমরা আশা করছি একাদশ শ্রেণীর শিক্ষা বিজ্ঞান পরীক্ষার সাজেশন কমন এই প্রশ্ন গুলো সমাধান করলে আপনাদের মার্কস বেশি আসার চান্স থাকবে।
Education Class XI, Education Class Eleven, WBCHSE, syllabus, একাদশ শ্রেণি শিক্ষা বিজ্ঞান, ক্লাস টোয়েলভ শিক্ষা বিজ্ঞান, একাদশ শ্রেণিরের শিক্ষা বিজ্ঞান, শিক্ষা বিজ্ঞান একাদশ শ্রেণির – আধুনিক শিক্ষার বিকাশে ভারতীয়দের অবদান (অষ্টম অধ্যায়), একাদশ শ্রেণী – আধুনিক শিক্ষার বিকাশে ভারতীয়দের অবদান (অষ্টম অধ্যায়), একাদশ শ্রেণির শিক্ষা বিজ্ঞান আধুনিক শিক্ষার বিকাশে ভারতীয়দের অবদান (অষ্টম অধ্যায়), ক্লাস টেন আধুনিক শিক্ষার বিকাশে ভারতীয়দের অবদান (অষ্টম অধ্যায়), Class 11 – আধুনিক শিক্ষার বিকাশে ভারতীয়দের অবদান (অষ্টম অধ্যায়), Class 11th আধুনিক শিক্ষার বিকাশে ভারতীয়দের অবদান (অষ্টম অধ্যায়), Class XI আধুনিক শিক্ষার বিকাশে ভারতীয়দের অবদান (অষ্টম অধ্যায়), ইংলিশ, একাদশ শ্রেণির ইংলিশ, পরীক্ষা প্রস্তুতি, রেল, গ্রুপ ডি, এস এস সি, পি, এস, সি, সি এস সি, ডব্লু বি সি এস, নেট, সেট, চাকরির পরীক্ষা প্রস্তুতি, Class 11 Adhunik Shiksha Suggestion, Class 11th Education Adhunik Shiksha Suggestion , Class 11 Suggestion , West Bengal Class 11 Board exam suggestion, West Bengal Class Eleven Board exam suggestion , WBCHSE , আধুনিক শিক্ষার বিকাশে ভারতীয়দের অবদান (অষ্টম অধ্যায়) একাদশ শ্রেণির সাজেশান, একাদশ শ্রেণির সাজেশান – আধুনিক শিক্ষার বিকাশে ভারতীয়দের অবদান (অষ্টম অধ্যায়) , একাদশ শ্রেণির সাজেশান – আধুনিক শিক্ষার বিকাশে ভারতীয়দের অবদান (অষ্টম অধ্যায়) , একাদশ শ্রেণির সাজেশন আধুনিক শিক্ষার বিকাশে ভারতীয়দের অবদান (অষ্টম অধ্যায়), একাদশ শ্রেণীর শিক্ষা বিজ্ঞান সাজেশান , একাদশ শ্রেণীর শিক্ষা বিজ্ঞান সাজেশান , একাদশ শ্রেণীর শিক্ষা বিজ্ঞান , আধুনিক শিক্ষার বিকাশে ভারতীয়দের অবদান (অষ্টম অধ্যায়) একাদশ শ্রেণীর শিক্ষা বিজ্ঞান, মধ্যশিক্ষা পর্ষদ, Class 11 Suggestion Education , একাদশ শ্রেণীর শিক্ষা বিজ্ঞান – আধুনিক শিক্ষার বিকাশে ভারতীয়দের অবদান (অষ্টম অধ্যায়) সাজেশন | WB Class 11 Education Adhunik Shiksha Suggestion PDF PDF, একাদশ শ্রেণীর শিক্ষা বিজ্ঞান – আধুনিক শিক্ষার বিকাশে ভারতীয়দের অবদান (অষ্টম অধ্যায়) সাজেশন | WB Class 11 Education Adhunik Shiksha Suggestion PDF, একাদশ শ্রেণীর শিক্ষা বিজ্ঞান – আধুনিক শিক্ষার বিকাশে ভারতীয়দের অবদান (অষ্টম অধ্যায়) সাজেশন | একাদশ শ্রেণীর শিক্ষা বিজ্ঞান – আধুনিক শিক্ষার বিকাশে ভারতীয়দের অবদান (অষ্টম অধ্যায়) সাজেশন | WB Class 11 Education Adhunik Shiksha Suggestion PDF PDF, একাদশ শ্রেণীর শিক্ষা বিজ্ঞান – আধুনিক শিক্ষার বিকাশে ভারতীয়দের অবদান (অষ্টম অধ্যায়) সাজেশন | WB Class 11 Education Adhunik Shiksha Suggestion PDF,একাদশ শ্রেণীর শিক্ষা বিজ্ঞান – আধুনিক শিক্ষার বিকাশে ভারতীয়দের অবদান (অষ্টম অধ্যায়) সাজেশন | WB Class 11 Education Adhunik Shiksha Suggestion PDF PDF, একাদশ শ্রেণীর শিক্ষা বিজ্ঞান – আধুনিক শিক্ষার বিকাশে ভারতীয়দের অবদান (অষ্টম অধ্যায়) সাজেশন | WB Class 11 Education Adhunik Shiksha Suggestion PDF, Class 11 Suggestion PDF , West Bengal Class 11 Education Adhunik Shiksha Suggestion PDF.
এই ” আধুনিক শিক্ষার বিকাশে ভারতীয়দের অবদান (অষ্টম অধ্যায়) একাদশ শ্রেণীর শিক্ষা বিজ্ঞান সাজেশন | WB Class 11 Education Adhunik Shiksha Suggestion PDF ” পোস্টটি থেকে যদি আপনার লাভ হয় তাহলে আমাদের পরিশ্রম সফল হবে। আরোও বিভিন্ন স্কুল বোর্ড পরীক্ষা, প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার সাজেশন, অতিসংক্ষিপ্ত, সংক্ষিপ্ত ও রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর (All Exam Guide Suggestion, MCQ Type, Short, Descriptive Question and answer), প্রতিদিন নতুন নতুন চাকরির খবর (Job News) জানতে এবং সমস্ত পরীক্ষার এডমিট কার্ড ডাউনলোড (All Exam Admit Card Download) করতে winexam.in ওয়েবসাইট ফলো করুন, ধন্যবাদ।
একাদশ শ্রেণীর সমস্ত বিষয় সাজেশন ২০২৩ Class 11 All Subjects Suggestion 2023 PDF Download একাদশ…
একাদশ শ্রেণীর গণিত সাজেশন ২০২৩ Class 11 Mathematics Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর গণিত…
একাদশ শ্রেণীর জীববিদ্যা সাজেশন ২০২৩ Class 11 Biology Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর জীববিদ্যা…
একাদশ শ্রেণীর রসায়ন সাজেশন ২০২৩ Class 11 Chemistry Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর রসায়ন…
একাদশ শ্রেণীর পদার্থবিদ্যা সাজেশন ২০২৩ Class 11 Physics Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর পদার্থবিদ্যা…
একাদশ শ্রেণীর সমাজবিজ্ঞান সাজেশন ২০২৩ Class 11 Sociology Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর সমাজবিজ্ঞান…