রাজনীতির বিবর্তন - শাসনতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা (তৃতীয় অধ্যায়) একাদশ শ্রেণীর ইতিহাস সাজেশন | Class 11 History Rajnitir Biboron Suggestion PDF
রাজনীতির বিবর্তন – শাসনতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা (তৃতীয় অধ্যায়) একাদশ শ্রেণীর ইতিহাস সাজেশন | Class 11 History Rajnitir Biboron Suggestion PDF : রাজনীতির বিবর্তন – শাসনতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা (তৃতীয় অধ্যায়) একাদশ শ্রেণীর ইতিহাস সাজেশন ও অধ্যায় ভিত্তিতে প্রশ্নোত্তর নিচে দেওয়া হল। এবার পশ্চিমবঙ্গ একাদশ শ্রেণির ইতিহাস পরীক্ষায় বা একাদশ শ্রেণীর ইতিহাস পরীক্ষায় (Class 11 History Rajnitir Biboron Suggestion PDF | West Bengal Class 11 History Rajnitir Biboron Suggestion PDF | WBCHSE Board Class 11th History Question and Answer with PDF file Download) এই প্রশ্নউত্তর ও সাজেশন খুব ইম্পর্টেন্ট । আপনারা যারা আগামী একাদশ শ্রেণীর ইতিহাস পরীক্ষার জন্য রাজনীতির বিবর্তন – শাসনতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা (তৃতীয় অধ্যায়) একাদশ শ্রেণির ইতিহাস সাজেশন | Class 11 History Rajnitir Biboron Suggestion PDF | WBCHSE Board Class 11th History Rajnitir Biboron Suggestion Question and Answer খুঁজে চলেছেন, তারা নিচে দেওয়া প্রশ্ন ও উত্তর ভালো করে পড়তে পারেন।
পশ্চিমবঙ্গ একাদশ শ্রেণীর ইতিহাস সাজেশন (West Bengal Class 11th History Suggestion PDF / Notes / Class 11 History Rajnitir Biboron Suggestion) রাজনীতির বিবর্তন – শাসনতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা (তৃতীয় অধ্যায়) প্রশ্ন উত্তর – MCQ প্রশ্নোত্তর, অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর (SAQ), সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর (Short Question and Answer), ব্যাখ্যাধর্মী বা রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর (descriptive question and answer) এবং PDF ফাইল ডাউনলোড লিঙ্ক নিচে দেওয়া রয়েছে।
Answer: এথেন্স এবং স্পার্টা ।
Answer: থিটিস ও হিটল ।
Answer: পলিসের জনগণের জন্য ছিলেন রাজা । তাঁকে বলা হতো অ্যাগোরা ।
Answer: প্লেটো এবং অ্যারিস্টটল ।
Answer: তিনটি । যথা— 1) সমিতি 2) পরিষদ , 3) ম্যাজিস্ট্রেট ।
Answer: মৌর্য সাম্রাজ্য ।
Answer: 326 খ্রিস্টপূর্বাব্দে পুরুর সাথে তৃতীয় আলেকজান্ডার – এর ।
Answer: খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতকে ম্যাসিডনের আক্রমণে ।
Answer: 1) পলিসগুলির জনবসতি খুব কম । 2) পলিসগুলি আকারে বা আয়তনে খুব ছোটো ।
Answer: কোরাম , কলোসিয়াম ।
Answer: বৃজি ও মল্ল ।
Answer: ভারতে মগধ ও ইউরোপে ম্যাসিডন ।
Answer: গিরিব্রজ , রাজগৃহ এবং পাটলিপুত্র ।
Answer: মহাপদ্মনন্দ ।
Answer: হর্ষঙ্ক বংশ , শিশুনাগ বংশ , মৌর্য বংশ , নন্দ বংশ ।
Answer: উভয় সাম্রাজ্যই আয়তনে ছিল সুবিশাল এবং উভয় সাম্রাজ্যের প্রকৃতি বংশানুক্রমিকভাবে রাজতান্ত্রিক ।
Answer: দ্বিতীয় ফিলিপ এবং তৃতীয় আলেকজান্ডার ।
Answer: নিজ পুত্র মহেন্দ্র এবং কন্যা সংঘমিত্রা – কে ।
Answer: 776 খ্রিস্টপূর্বাব্দে ।
Answer: খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম থেকে চতুর্থ খ্রিস্টপূর্বে গ্রিসে ক্ষুদ্র সীমানায় অল্প জনবসতি নিয়ে গড়ে ওঠা উন্নত নগররাষ্ট্রকে বলে পলিস ।
Answer: (B) গণতান্ত্রিক
Answer: (A) সুবিশাল অট্টালিকাকে
Answer: (B) 1453 খ্রিস্টাব্দে
Answer: (C) সিসিলিতে
Answer: (B) সুলতান সুলেমান
Answer: (A) 1582 খ্রিস্টাব্দে
Answer: (A) আমির খসরু
Answer: (D) হেলট
Answer: (A) পাঁচ হাজার
Answer: (D) খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে
Answer: (A) মগধের
Answer: (B) সাতটি
Answer: (B) হরিষেণ
Answer: (A) 326 খ্রিস্টপূর্বে
Answer: (B) হপলাইট
Answer: (B) অক্টোপলিস
Answer: (A) দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত
Answer: সূচনা : বিশ্ব ইতিহাসে প্রাচীন ভারতীয় সভ্যতা হিসেবে গুপ্ত সাম্রাজ্য যেমন ইউরোপের ক্ষেত্রে তেমন রোমান সাম্রাজ্য একই স্থান অধিকার করে । দু’টি সভ্যতাই ছিল সমসাময়িক , উভয় সাম্রাজ্যের ক্ষেত্রেই শাসকদলের দক্ষতা গুরুত্বের দাবিদার । রোমান ও গুপ্ত সাম্রাজ্যে শিল্প , সাহিত্য ও সাংস্কৃতিচর্চার ক্ষেত্রে অসাধারণ অগ্রগতি লক্ষ করা যায় । রোমান ও গুপ্ত সাম্রাজ্যে বিস্তারনীতির তুলনামূলক আলোচনা—
রোমান ও গুপ্ত সাম্রাজ্যের বিস্তারনীতির সাদৃশ্য :
সুবর্ণযুগ : প্রাচীন ভারতীয় সাম্রাজ্যগুলির মধ্যে কেবল গুপ্তযুগেই সর্বভারতীয় সাম্রাজ্য গড়ে ওঠার পাশাপাশি বিজ্ঞান , সাহিত্য , সংস্কৃতি ও শিল্পচর্চার ক্ষেত্রে অগ্রগতি ঘটে । তাই গুপ্তযুগকে প্রাচীন ভারতে সুবর্ণযুগ বলে । ঠিক একইরকম বিশেষত্ব লক্ষ করা যায় ইউরোপের রোমান সাম্রাজ্যে ।
সাম্রাজ্যবাদী শাসক : প্রাচীন ভারতের গুপ্ত সাম্রাজ্যের সম্প্রসারণে চন্দ্রগুপ্ত , সমুদ্রগুপ্ত ও দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত যেমন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেন ঠিক একইভাবে রোমান সাম্রাজ্যের সম্প্রসারণে জুলিয়াস সিজার প্রমুখ সাম্রাজ্যবাদী শাসক গুরুত্বপূর্ণ ছিলেন ।
সাম্রাজ্য সম্প্রসারণ নীতি : প্রাচীন ভারতের গুপ্ত সম্রাটগণ একের পর এক অঞ্চল নিজ সাম্রাজ্যভুক্ত করে যেমন সর্বভারতীয় সাম্রাজ্য স্থাপন করেন তেমনি রোমান সম্রাটগণ একাধিক সফল অভিযানের দ্বারা রোমান সাম্রাজ্য দখল করেন ।
রোমান ও গুপ্ত সাম্রাজ্যের বিস্তারনীতির বৈসাদৃশ্য :
আয়তনের ক্ষেত্রে : রোমান সাম্রাজ্য ছিল আয়তনের ক্ষেত্রে সর্বভারতীয় গুপ্ত সাম্রাজ্যের থেকে অনেক বৃহৎ যা ছিল প্রাচীন বিশ্বের সর্ববৃহৎ সাম্রাজ্য ।
বিস্তৃতি : রোমান সাম্রাজ্য এতটাই বৃহৎ আয়তনের ছিল যে এর বিস্তৃতি পশ্চিম এশিয়া ও উত্তর আফ্রিকা পর্যন্ত ছিল । অন্যদিকে গুপ্ত সাম্রাজ্যের বিস্তৃতি কেবল ভারতেই সীমাবদ্ধ ছিল ।
সাম্রাজ্যের রাজধানী : আয়তনে সর্ববৃহৎ রোমান সাম্রাজ্যের রাজধানী ছিল । দু’টি – রোম এবং কনস্ট্যান্টিনোপল । অন্যদিকে গুপ্ত সাম্রাজ্যের রাজধানী ছিল একটি । কারণ এখান থেকেই এই ছোটো সাম্রাজ্যের শাসনকার্য পরিচালনা করা সম্ভব ছিল ।
স্থায়িত্বকাল : ইউরোপে রোমান সাম্রাজ্যের ক্ষেত্রে পশ্চিম রোমান সাম্রাজ্য 1200 বছর ও পূর্ব রোমান সাম্রাজ্য প্রায় 1000 বছর টিকে ছিল । অন্যদিকে প্রাচীন ভারতীয় গুপ্ত সাম্রাজ্যের স্থায়িত্ব ছিল 200 বছর।
Answer: সূচনা : প্রাচীন ভারতে সময়ের সাথে সাথে সমাজে নারীর মর্যাদার পরিবর্তন হয়েছে । যেমন প্রাচীন ভারতীয় হরপ্পা সভ্যতায় নারীকেন্দ্রিক সমাজ ব্যবস্থা প্রচলিত ছিল । অন্যদিকে বৈদিক যুগের সভ্যতায় নারীরা স্বাধীন হলেও স্বেচ্ছাচারী ছিলেন না । ‘ পুরাণ ’ , ‘ রামায়ণ ’ , ‘ মহাভারত ‘ , ‘ কামসূত্র ‘ , ‘ শকুন্তলম্ ‘ প্রভৃতি ছিল প্রাচীন ভারতীয় নারী সম্পর্কে জানবার অন্যতম উপাদান ।
প্রাচীন ভারতে নারীর সামাজিক অবস্থান :
( a ) বৈদিক যুগে : বৈদিক যুগে নারীরা স্বাধীন ছিলেন একথা নিঃসন্দেহে বলা যায় । নারীদের সামাজিক অবস্থান ছিল নিম্নরূপ
( i ) পুরুষকেন্দ্রিক সমাজে নারীর স্থান : ঋগ্বৈদিক সমাজে বিবাহের পূর্বে নারীদের জীবন কাটাতে হতো পিতার অনুগত হয়ে এবং বিবাহের পরে জীবন কাটাতে হতো স্বামীর বা ছেলের অনুগত হয়ে ।
( ii ) গৃহস্থালি পরিচালনায় নারীর ভূমিকা : বাড়ির ছোটো – বড়ো প্রায় সকল কাজেই এইযুগে নারী ছিলেন সর্বময় কর্ত্রী । বৃহৎ সংহিতায় উল্লেখ রয়েছে যে নারীরা ছিলেন গৃহলক্ষ্মী ।
( iii ) গৃহের বাইরে মেয়ের ভূমিকা : বৈদিক যুগে সামাজিক উৎসব – অনুষ্ঠান ও আমোদপ্রমোদে নারীদের যোগদানে কোনো বাধানিষেধ ছিল না । নারীরা এই সকল ক্ষেত্রে অবাধ স্বাধীনতা ভোগ করতেন ।
( iv ) শিক্ষাক্ষেত্রে মেয়েদের ভূমিকা : ঋগ্বৈদিক যুগে শিক্ষাক্ষেত্রে নারীদের স্বাধীনভাবে যোগদানের নজির রয়েছে ।
( b ) পরবর্তী বৈদিক যুগে : পরবর্তী বৈদিক যুগে নারীর সামাজিক মর্যাদায় কিছুটা পরিবর্তন হয়েছিল—
( i ) শিক্ষাক্ষেত্রে নারীদের ভূমিকা : পরবর্তী বৈদিক যুগে নারীর শিক্ষা গ্রহণের অধিকার কিছুটা কমে গেলেও পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়নি । এইসময়ে গার্গী , মৈত্রেয়ী প্রমুখ নারী শিক্ষাক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন ।
( ii ) নারীর রাজনৈতিক ক্ষেত্রে ভূমিকা : পরবর্তী বৈদিক যুগে নারীদের রাজনৈতিক ক্ষেত্রে যোগদানের অধিকার বৈদিক যুগের মতো ছিল না । পূর্বের তুলনায় অনেকটা খর্ব করা হয়েছিল ।
( iii ) বিবাহের ক্ষেত্রে নারীদের অবস্থান : পরবর্তী যুগে নারীদের মধ্যে বাল্যবিবাহ , পুরুষের বহুবিবাহ , পণপ্রথার প্রচলন ছিল যা সমকালীন নারীসমাজকে দুর্বিষহ করে তুলেছিল ।
( c ) মৌর্যযুগে নারীদের অবস্থান :
( i ) শিক্ষার ক্ষেত্রে নারীর সামাজিক স্থান : মৌর্যযুগে নারীরা সামরিক শিক্ষা গ্রহণ করতে পারতেন । কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্র থেকে জানা যায় , এযুগের নারীদের অনেকেই নৃত্য , কণ্ঠ ও যন্ত্র সংগীতের অধ্যাপনা করে জীবিকাধারণ করতেন ।
( ii ) সম্পত্তির অধিকার : মৌর্যযুগে ভারতীয় নারীদের স্ত্রীধনের উল্লেখ রয়েছে । অর্থাৎ পিতার ও স্বামীর সম্পত্তিতে নারীর অধিকারের সামাজিক স্বীকৃতি ছিল ।
( iii ) গার্হস্থ্য জীবনে : মৌর্যযুগে সমাজে নারীরা গৃহস্থালির কাজে গৃহলক্ষ্মীর ভূমিকা পালন করতেন । নারীরা বাড়ির কাজে ছিলেন যথেষ্ট কর্তব্যপরায়ণ ।
( d ) গুপ্তযুগে নারীর সামাজিক স্থান :
( i ) ধর্মীয় ক্ষেত্রে : মৌর্য – পরবর্তী গুপ্তযুগে নারীরা সমাজের বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে কেবলমাত্র স্বামীর অনুমতি নিয়ে যোগদান করতে পারতেন ।
( ii ) সম্পত্তির অধিকারে : মনুস্মৃতি এবং মহাকাব্য দু’টিতে নারীর সম্পত্তির অধিকার স্বীকার করা হলেও সামাজিক অবস্থানের ক্ষেত্রে নারীর মর্যাদার মান নিম্নতর হয়েছিল ।
( iii ) দেবদাসী প্রথা : গুপ্তযুগে ভারতীয় সমাজে এমন কিছু নারী ছিলেন যাঁদের গণিকা বা দেবদাসীর পর্যায়ে ফেলা হতো । এযুগে দেবদাসীদের সংখ্যা বৃদ্ধি পায় ।
Answer: সূচনা : ভারতে মগধকে কেন্দ্র করে মৌর্যযুগে , 324 খ্রিস্টপূর্বাব্দে যেমন এক সুবিশাল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয় , একইরকমভাবে গ্রিসে ম্যাসিডনকে কেন্দ্র করে 808 খ্রিস্টপূর্বাব্দে এক বৃহত্তর সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয় । উভয় সাম্রাজ্যে সংস্কৃতির ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব উন্নতি হয় যার তুলনামূলক আলোচনা নিম্নরূপ —
সাংস্কৃতিক কেন্দ্র : মৌর্য যুগে ভারতের মগধের রাজধানী পাটলিপুত্র ছিল সাংস্কৃতিক প্রাণকেন্দ্র , অন্যদিকে ম্যাসিডনীয় সাম্রাজ্যের প্রাণকেন্দ্র ছিল আলেকজান্দ্রিয়া ।
ভাস্কর্য : মৌর্য ভাস্কর্যের অন্যতম উদাহরণ ছিল বিভিন্ন স্তম্ভ , ষাঁড় , বিভিন্ন পশুর মুর্তির মধ্যে অসাধারণ কারুকার্য , অপরদিকে ম্যাসিডনীয় সাম্রাজ্যের ভাস্কর্য আফ্রোদিতির মূর্তিটি ছাড়াও একাধিক কারুকার্যময় সুদর্শন মূর্তি লক্ষ করা যায় ।
বিজ্ঞান : মৌর্য যুগে বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ সাফল্য না পেলেও শিক্ষা এবং চিকিৎসাশাস্ত্রে এযুগে উন্নতি লক্ষ করা যায় । কিন্তু ম্যাসিডনীয় সাম্রাজ্যে জ্যোতির্বিদ্যা , গণিত , পদার্থবিদ্যা প্রভৃতি শাখার উন্নতির ধারাবাহিকতা বজায় ছিল । এইসময় বিখ্যাত জ্যোতির্বিদ অ্যারিস্টটল , বিখ্যাত গণিতবিদ ইউক্লিড , আর্কিমিডিস প্রমুখ জন্মগ্রহণ করেছিলেন ।
কৃষির বিকাশ : মৌর্য যুগে মানুষের অন্যতম জীবিকা ছিল কৃষিকাজ , লোহার যন্ত্রপাতি এবং জলসেচের ব্যবহার করে ধান , তিল প্রভৃতি শস্য উৎপন্ন হতো । কিন্তু ম্যাসিডনীয় সাম্রাজ্যের বেশিরভাগ মানুষই ছিল অভিজাত পরিবারভুক্ত , যারা তৎকালীন সাধারণ মানুষকে জমি বিলি করত । ফলত কৃষি উৎপাদনে মানুষের উদ্যোগ বৃদ্ধি পেয়েছিল ।
শিল্পের বিকাশ : মৌর্য যুগে বিভিন্ন যুদ্ধের রথ , অলংকার শিল্প , বস্ত্রবয়ন শিল্প , চর্মশিল্প , প্রভৃতি ক্ষেত্রে অগ্রগতি ঘটে কিন্তু ম্যাসিডনীয় সাম্রাজ্যে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি ম্যাসিডনীয় শাসকেরা শিল্পীদের শিল্পের অস্ত্রগতিতে প্রত্যক্ষভাবে সাহায্য করতেন ।
বাণিজ্য ক্ষেত্রে : জলপথে ও স্থলপথে মৌর্য যুগে দেশীয় এবং বৈদেশিক বাণিজ্য চলত । তক্ষশিলা , পাটলিপুত্র , চম্পা , বারাণসী , কোসাম্বী প্রভৃতি ছিল অন্যতম বাণিজ্য কেন্দ্র ৷ অপরদিকে ম্যাসিডনীয় সাম্রাজ্যের অন্ত ও বহির্দেশীয় বাণিজ্য প্রচলিত ছিল । আলেকজান্ডারের পরবর্তী সময়ে আফ্রিকা , ভারত , চিন প্রভৃতি দেশের সাথে বহির্বাণিজ্য চলত ।
ধর্মীয় ক্ষেত্রে : মৌর্য সাম্রাজ্যের শ্রেষ্ঠ শাসক সম্রাট অশোক , বৌদ্ধ ধর্মের আদেশ অনুসরণে তিনি প্রাণত্যাগ করেন এবং কলিঙ্গ যুদ্ধের পর থেকে তিনি যুদ্ধনীতি ত্যাগ করেন । অন্যদিকে ম্যাসিডনের সম্রাটগণ প্রাচীন বহুত্ববাদী গ্রিক ধর্মের অনুগামী ছিলেন । তবে তাঁরা সম্রাট অশোকের ন্যায় ধর্মপ্রচারকে প্রধান রাজদায়িত্ব বলে মনে করেননি ।
Answer: সূচনা : খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম থেকে চতুর্থ শতকের মধ্যে গ্রিসে বেশ কিছু ক্ষুদ্র রাষ্ট্রের অস্তিত্ব ছিল । এইসব রাষ্ট্রের কাজকর্মে অংশগ্রহণ করতে পারত সেখানকার সমস্ত নাগরিকরা । এইসব ক্ষুদ্র ভূখণ্ডে জনগণ ঐক্যবদ্ধভাবে বসবাস করত । এসব ক্ষুদ্র রাষ্ট্রকে গ্রিক ভাষায় ‘ পলিস ’ , ইংরেজিতে ‘ city state ‘ এবং বাংলায় ‘ নগররাষ্ট্র ‘ বলত , এইসব পলিসের উত্থানের সহায়ক কারণগুলি হলো—
ভৌগোলিক কারণ : ভৌগোলিকভাবে সমগ্র গ্রিস পাহাড় , পর্বত ও সাগরের দ্বারা বিচ্ছিন্ন ছিল , যোগাযোগ ব্যবস্থা ছিল অত্যন্ত খারাপ । এর ফলে এক – একটি দ্বীপে স্বাধীন এবং সার্বভৌম পলিস গড়ে ওঠে ।
গ্রিকবাসীর মানসিকতা : যেকোনো অঞ্চলের উন্নতিতে সেই অঞ্চলে বসবাসকারী নাগরিকদের মানসিকতা উন্নত হওয়া প্রয়োজন । এটা গ্রিকবাসীদের ছিল । এককথায় এই গ্রিকবাসীর পলিসের জীবনযাত্রা পছন্দ ছিল ।
অর্থনৈতিক কারণ : ভৌগোলিক বিচ্ছিন্নতার কারণে প্রাচীন গ্রিসে প্রতিটি অঞ্চলকে কেন্দ্র করে অর্থনীতি বিকশিত হয় যা স্থানীয়দের প্রয়োজনীয় পণ্য উৎপাদনে সক্ষম ছিল । এজন্য স্থানীয় অঞ্চলগুলিকে কেন্দ্র করে পলিস গড়ে ওঠে ।
বাজার প্রতিষ্ঠা : প্রাচীন গ্রিসের নাগরিকরা নিজেদের প্রয়োজনীয় সামগ্রীর প্রায় সব কিছু নিজেরা উৎপন্ন করত । উদ্বৃত্ত সামগ্রী বিক্রির জন্য তারা বাজারও প্রতিষ্ঠা করে । ফলে তাদের জীবনযাত্রার মানের উন্নতির সাথে সাথে আর্থিক সমৃদ্ধিও ঘটে ।
পলিসের উত্থানের ধারাবাহিক পর্যায়গুলি হলো — ঐতিহাসিক ফিনলে মনে করেন , গ্রিক নগররাষ্ট্রগুলি প্রতিষ্ঠায় এখানে বসবাসকারী মানুষের অনমনীয় স্বভাব কার্যকর ছিল । গ্রিসের বিভিন্ন অঞ্চলে পলিস গঠনের ধারাবাহিক যে পর্যায় লক্ষ করা যায় । তা হলো—
শক্তিশালী রাজা ও রাজ্যের অবলুপ্তি : জোরিয়ান বিজয় – এর পর থেকে গ্রিসে শক্তিমান রাজা ও বৃহৎ রাজ্যের অস্তিত্ব অবলুপ্ত হয় । একদা ক্রিট দ্বীপে ইহমিনিয়ানস ছিলেন একমাত্র রাজা , সেখানে পরবর্তীকালে পঞ্চাশটিরও বেশি স্বাধীন ক্ষুদ্র রাষ্ট্রের উত্থান হয় ।
ক্ষুদ্র আয়তনে সমর্থন : প্রাচীন গ্রিসের দুই বিখ্যাত ব্যক্তি অ্যারিস্টটল ও প্লেটো পলিসের ক্ষুদ্র আয়তনকে সমর্থন করেছেন । অর্থাৎ তাঁদের মতে , পলিসের আয়তন এমন হওয়া উচিত যাতে প্রতিটি নাগরিকের মধ্যে প্রত্যক্ষ যোগাযোগ থাকে ।
পলিসের প্রাথমিক পর্যায় : খ্রিস্টপূর্ব অষ্টম থেকে সপ্তম শতকের মধ্যে গ্রিসের পলিসগুলি প্রাথমিক রূপলাভ করতে শুরু করে । স্বাধীন এই পলিসে লোকসংখ্যা ছিল খুবই কম — প্রায় কয়েক হাজার । পলিসের প্রাথমিক পর্যায়ে গ্রিসে কয়েকটি রাষ্ট্রের অস্তিত্ব ছিল । পলিসের চূড়ান্ত পর্যায় খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম থেকে চতুর্থ শতকে গ্রিসের পলিসগুলি পূর্ণ রূপলাভ করেছিল । এসময়ে গ্রিসে নগররাষ্ট্র ছিল 1500 , যার মধ্যে প্রধান ছিল এথেন্স ও স্পার্টা ।
মন্তব্য : উপরিউক্ত আলোচনায় স্পষ্ট যে সময়ের পরিবর্তনে পর্যায়ক্রমে কিছু নতুন পদক্ষেপ বা নগরবাসীর উন্নত মানসিকতা গ্রিসের শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন ঘটিয়ে ।। নগররাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সহায়ক হলো । গ্রিক ঐতিহাসিক থুকিডিডিস বলেন , স্বাধীন বা স্বাধীনতাহীন গ্রিকদের পলিসের সমর্থক বলেও মনে করা হতো ।
Answer: সূচনা : প্রাচীন কালে গ্রিসের দ্বীপসমূহে একাধিক পলিসের অস্তিত্ব ছিল যেগুলি দীর্ঘ গৌরবময় অস্তিত্বের পরেও খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতকে ম্যাসিডনের রাজার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে পারেনি বলে তাদের পতন অনিবার্য হয় । এই পতনের কারণগুলি হলো—
পলিসগুলির মধ্যে অনৈক্য : গ্রিক পলিসগুলির মধ্যে ঐক্যের অভাব ও অন্তর্দ্বন্দ্ব পলিসগুলির পতনের অন্যতম কারণ । এক্ষেত্রে এথেন্স ও স্পার্টার অন্তর্দ্বন্দ্ব ছিল এই পলিসগুলির পতনের অন্যতম কারণ । এই দু’টি পলিস শক্তিশালী হলেও তারা দীর্ঘ যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং শক্তিশালী এথেন্সকে পরাজিত করে স্পার্টা ।
দুর্বল নৌশক্তি : পলিসগুলির অর্থনৈতিক দুর্বলতার জন্য তাদের নৌশক্তি দুর্বল হয়ে পড়ে । হঠাৎ করে নৌনাবিকদের পেশায় আগ্রহী যুবকদের সংখ্যাও ধীরে ধীরে কমতে শুরু করে যা নৌশক্তিকে দুর্বল করার পাশাপাশি পলিসগুলির পতনের অন্যতম কারণ ।
স্বৈরতান্ত্রিক শাসন : গ্রিক পলিসগুলিতে শাসক শ্রেণি পরবর্তীকালে স্বৈরাচারী হয়ে ওঠে । তারা নাগরিকদের গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নিয়ে সমিতি ও পরিষদগুলির ক্ষমতা কমিয়ে ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে । এর ফলে পলিসগুলি জনসমর্থন হারায় এবং যা একসময়ে পতনের কারণ হয় ।
কর্মবিমুখতা : স্থলযুদ্ধে স্পার্টার শ্রেষ্ঠত্বের ফলে সীমাহীন আত্মতৃপ্তি তাদের ক্ষতি করে । এছাড়া দুর্গম অঞ্চলে যুদ্ধ থেকে তারা বিমুখ হতে শুরু করে যা এই পলিসগুলির পতনের অন্যতম কারণ ।
রক্ষণশীলতা : গ্রিকবাসীর রক্ষণশীল মানসিকতা পলিসগুলির পতনের অন্যতম কারণ ছিল । ক্রীতদাসদের ওপর নির্ভরশীল হওয়ার জন্য গ্রিকদের কৃষি , বাণিজ্য ও খনিতে কোনো নতুন প্রযুক্তি আবিষ্কার করার আগ্রহ ছিল না । ফলে উৎপাদন ব্যাহত ও ক্রমশ দুর্বল হয় ।
সামরিক ত্রুটি : গ্রিক পলিসগুলির পতনের অপর একটি কারণ সামরিক ত্রুটি । গ্রিক পলিসের সৈন্যরা ঢাল – তলোয়ার নিয়ে যুদ্ধে দক্ষ হলেও বিপদসংকুল পার্বত্য অঞ্চলে দক্ষতা দেখাতে পারেনি । এছাড়া পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে কোনো নতুন যুদ্ধনীতির প্রয়োগও তারা করেনি যা তাদের পতনে বহুলাংশে দায়ী ছিল ।
প্রত্যক্ষ কারণ : ম্যাসিডনের সামরিক বাহিনী ছিল যুদ্ধবিদ্যায় পারদর্শী । যেমন — ম্যাসিডনের শাসক দ্বিতীয় ফিলিপ যে সামরিক বাহিনী নিয়ে গ্রিসে আক্রমণ করেন তা ছিল সুদক্ষ । এই আক্রমণে গ্রিক পলিসগুলির একের পর এক পতন ঘটে ও ম্যাসিডনীয় সাম্রাজ্যের পত্তন হয় ।
মূল্যায়ন : খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতাব্দীতে গ্রিক পলিসগুলির রাষ্ট্রীয় কাঠামো শ্রেষ্ঠ বলে প্রমাণিত হলেও পরে তা ভুল বলে বিবেচিত হয় । কারণ ম্যাসিডনের আক্রমণের মধ্য দিয়ে পলিসগুলির পতন সুনিশ্চিত হয় ।
Answer: সূচনা : খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দীতে প্রতিবাদী ধর্ম আন্দোলনের পরবর্তী সময়ে ভারতবর্ষের দুই বা তার বেশি জনপদ নিয়ে গড়ে ওঠে মহাজনপদ । আসলে মহাজনপদগুলি ছিল নির্দিষ্ট ভূখণ্ডে কোনো উপজাতি গোষ্ঠীর বৃহৎ রাজ্য । হিন্দু ধর্মগ্রন্থ ‘ পুরাণ ’ , বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থ ‘ অঙ্গুত্তরনীকা ’ এবং জৈনগ্রন্থ ‘ ভগবতীসূত্র ’ থেকে আমরা এই মহাজনপদ সম্পর্কে জানতে পারি । খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে ভারতের উত্তর – পশ্চিম ও দক্ষিণ প্রান্তে 16 টি মহাজনপদের উত্থান হয় । এগুলি একত্রে ‘ ষোড়শ মহাজনপদ ‘ নামে পরিচিত । এই ষোড়শ মহাজনপদ হলো— কাশী , কৌশল , অঙ্গ , মগধ , বৃজি , মল্ল , মৎস্য , কুরু , পাঞ্চাল , শুরসেন , অস্মক , গান্ধার , কম্বজ , চেদি , অবস্তী , বস ।
মগধের উত্থানের প্রধান কারণ—
খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে ষোড়শ মহাজনপদের মধ্য থেকে মগধের উত্থান কোনো আকস্মিক ঘটনা নয় । বিশেষ কতগুলি কারণে মগধের উত্থান ঘটেছিল । যেমন—
নিরাপদ অবস্থান : ভৌগোলিকভাবে মগধ ভারতে উত্তর – পশ্চিম সীমান্ত থেকে বহু দূরে গাঙ্গেয় উপত্যকায় অবস্থিত ছিল । এছাড়াও গঙ্গা ও শন নদী দ্বারা বেষ্টিত ও একাধিক পর্বত দ্বারা আবৃত মগধে বহিঃশত্রু আক্রমণের সম্ভাবনা ছিল ক্ষীণ ।
অনুকূল ভৌগোলিক পরিবেশ : মগধের প্রথম রাজধানী রাজগৃহ ছিল পাঁচটি পাহাড় দ্বারা আবৃত ও পরবর্তী রাজধানী পাটলিপুত্র ছিল গণ্ডক , শোন , গঙ্গা , জলদুর্গ নদীর সংগমস্থলে অবস্থিত ।
মিশ্র সংস্কৃতি : ষোড়শ মহাজনপদের মধ্যে কেবলমাত্র মগধেই আর্য মানসিকতা ও অনার্য বাহুবলের সংমিশ্রণে এক উদার ও উন্নত মিশ্র সংস্কৃতি গড়ে ওঠে ।
সুযোগ্য নেতৃত্ব : যোড়শ মহাজনপদের মধ্যে মগধকে কেন্দ্র করে হর্ষঙ্ক বংশের ‘ বিম্বিসার ’ , শিশুনাগ বংশের ‘ শিশুনাগ ’ , নন্দ বংশের ‘ মহাপদ্মনন্দ ’ এবং মৌর্য বংশের ‘ চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য ’ ও সম্রাট অশোকের সুযোগ্য নেতৃত্ব মগধের উত্থানে গুরুদায়িত্ব নিয়েছিল ।
সুযোগ্য মন্ত্রী ও কূটনীতিবিদগণের সাহায্য : শক্তিশালী রাজবংশ ও রাজনেতৃত্বের সাথে সাথে মগধের কৌটিল্য , রাধাগুপ্ত , বাৎসকর প্রমুখ কূটনীতিবিদের পরামর্শও মগধের উত্থানে সহায়ক হয়েছিল ।
উর্বরভূমি : গঙ্গা ও তার অন্য শাখানদীর পলিসমৃদ্ধ এলাকা মগধকে সুজলা – সুফলা করে তোলে যা এই অঞ্চলের প্রজাদের স্বচ্ছল করে ও মগধের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করে । বৈদেশিক বাণিজ্য গঙ্গা নদীর জলপথের মাধ্যমে মগধের বৈদেশিক বাণিজ্য চলত । স্থলপথে মগধের বণিকগণ কাশ্মীর , গাধার সহ বিভিন্ন অঞ্চলে বাণিজ্য করত যা মগধের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করে তোলে ।
বনজ ও খনিজ সম্পদ : মগধের পূর্বদিকে অবস্থিত লোহা ও তামার খনিগুলি যেমন খনিজ সম্পদে সমৃদ্ধ ছিল , ঠিক তেমনি মগধ ছিল ব্যাপকভাবে বনজ ও প্রাণীজ সম্পদে সমৃদ্ধ যা মগধের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করে ।
মূল্যায়ন : ঐতিহাসিক A.L. Basam ও রোমিলা থাপার – এর মতে , মগধের উত্থানের জন্য অর্থনৈতিক কারণগুলি প্রধান ছিল । অন্যদিকে ঐতিহাসিক রামশরণ শর্মার মতে , প্রাকৃতিক আনুকূল্য মগধের উত্থানের একমাত্র কারণ । তবে উপরিউক্ত আলোচনায় স্পষ্ট , কোনো একটি নির্দিষ্ট কারণে নয় , একাধিক কারণের সমন্বয়ে মগধের উত্থান হয় ।
PDF Name : রাজনীতির বিবর্তন – শাসনতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা (তৃতীয় অধ্যায়) একাদশ শ্রেণীর ইতিহাস সাজেশন | Class 11 History Rajnitir Biboron Suggestion PDF
Price : FREE
Download Link1 : Click Here To Download
Download Link2 : Click Here To Download
আরোও দেখুন:-
Class 11 Bengali Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Class 11 English Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Class 11 Geography Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Class 11 History Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Class 11 Political Science Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Class 11 Education Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Class 11 Philosophy Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Class 11 Sanskrit Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Class 11 Sociology Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Class 11 Physics Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Class 11 Chemistry Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Class 11 Biology Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Class 11 Mathematics Suggestion 2023 Click Here
আরোও দেখুন:-
Class 11 All Subjects Suggestion 2023 Click Here
West Bengal WB Class 11 History Rajnitir Biboron Suggestion PDF prepared by expert subject teachers. WB Class 11th History Suggestion with 100% Common in the Examination.
West Bengal Class 11 History Rajnitir Biboron Suggestion Download. WBCHSE Class 11 Rajnitir Biboron short question suggestion. WB Class 11 History Rajnitir Biboron Suggestion PDF download. Class 11 History Rajnitir Biboron Question Paper.
একাদশ শ্রেণীর ইতিহাস (Class 11 History Rajnitir Biboron) রাজনীতির বিবর্তন – শাসনতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা (তৃতীয় অধ্যায়) প্রশ্ন উত্তর। একাদশ শ্রেণীর ইতিহাস সাজেশন – রাজনীতির বিবর্তন – শাসনতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা (তৃতীয় অধ্যায়) প্রশ্ন উত্তর | WB Class 11th History Rajnitir Biboron Suggestion
একাদশ শ্রেণীর ইতিহাস পশ্চিমবঙ্গ একাদশ শ্রেণির বোর্ডের (WBCHSE) সিলেবাস বা পাঠ্যসূচি অনুযায়ী একাদশ শ্রেণির ইতিহাস বিষয়টির সমস্ত প্রশ্নোত্তর। সামনেই একাদশ শ্রেণির পরীক্ষা, তার আগে winexam.in আপনার সুবিধার্থে নিয়ে এল রাজনীতির বিবর্তন – শাসনতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা (তৃতীয় অধ্যায়) একাদশ শ্রেণির ইতিহাস সাজেশন | West Bengal Class Eleven History Rajnitir Biboron Suggestion । ইতিহাস বিষয়ে ভালো রেজাল্ট করতে হলে অবশ্যই পড়ুন আমাদের একাদশ শ্রেণীর ইতিহাস সাজেশন বই ।
আমরা WBCHSE একাদশ শ্রেণির পরীক্ষার ইতিহাস বিষয়ের – রাজনীতির বিবর্তন – শাসনতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা (তৃতীয় অধ্যায়) একাদশ শ্রেণির ইতিহাস সাজেশন | West Bengal Class 11th Suggestion আলোচনা করেছি। আপনারা যারা এবছর একাদশ শ্রেণির ইতিহাস পরীক্ষা দিচ্ছেন, তাদের জন্য আমরা কিছু প্রশ্ন সাজেশন আকারে দিয়েছি. এই প্রশ্নগুলি পশ্চিমবঙ্গ একাদশ শ্রেণির ইতিহাস পরীক্ষা তে আসার সম্ভাবনা খুব বেশি. তাই আমরা আশা করছি একাদশ শ্রেণীর ইতিহাস পরীক্ষার সাজেশন কমন এই প্রশ্ন গুলো সমাধান করলে আপনাদের মার্কস বেশি আসার চান্স থাকবে।
History Class XI, History Class Eleven, WBCHSE, syllabus, একাদশ শ্রেণি ইতিহাস, ক্লাস টোয়েলভ ইতিহাস, একাদশ শ্রেণিরের ইতিহাস, ইতিহাস একাদশ শ্রেণির – রাজনীতির বিবর্তন – শাসনতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা (তৃতীয় অধ্যায়), একাদশ শ্রেণী – রাজনীতির বিবর্তন – শাসনতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা (তৃতীয় অধ্যায়), একাদশ শ্রেণির ইতিহাস রাজনীতির বিবর্তন – শাসনতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা (তৃতীয় অধ্যায়), ক্লাস টেন রাজনীতির বিবর্তন – শাসনতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা (তৃতীয় অধ্যায়), Class 11 – রাজনীতির বিবর্তন – শাসনতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা (তৃতীয় অধ্যায়), Class 11th রাজনীতির বিবর্তন – শাসনতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা (তৃতীয় অধ্যায়), Class XI রাজনীতির বিবর্তন – শাসনতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা (তৃতীয় অধ্যায়), ইংলিশ, একাদশ শ্রেণির ইংলিশ, পরীক্ষা প্রস্তুতি, রেল, গ্রুপ ডি, এস এস সি, পি, এস, সি, সি এস সি, ডব্লু বি সি এস, নেট, সেট, চাকরির পরীক্ষা প্রস্তুতি, Class 11 Rajnitir Biboron Suggestion, Class 11th History Rajnitir Biboron Suggestion , Class 11 Suggestion , West Bengal Class 11 Board exam suggestion, West Bengal Class Eleven Board exam suggestion , WBCHSE , রাজনীতির বিবর্তন – শাসনতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা (তৃতীয় অধ্যায়) একাদশ শ্রেণির সাজেশান, একাদশ শ্রেণির সাজেশান – রাজনীতির বিবর্তন – শাসনতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা (তৃতীয় অধ্যায়) , একাদশ শ্রেণির সাজেশান – রাজনীতির বিবর্তন – শাসনতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা (তৃতীয় অধ্যায়) , একাদশ শ্রেণির সাজেশন রাজনীতির বিবর্তন – শাসনতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা (তৃতীয় অধ্যায়), একাদশ শ্রেণীর ইতিহাস সাজেশান , একাদশ শ্রেণীর ইতিহাস সাজেশান , একাদশ শ্রেণীর ইতিহাস , রাজনীতির বিবর্তন – শাসনতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা (তৃতীয় অধ্যায়) একাদশ শ্রেণীর ইতিহাস, মধ্যশিক্ষা পর্ষদ, Class 11 Suggestion History , একাদশ শ্রেণীর ইতিহাস – রাজনীতির বিবর্তন – শাসনতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা (তৃতীয় অধ্যায়) সাজেশন | WB Class 11 History Rajnitir Biboron Suggestion PDF PDF, একাদশ শ্রেণীর ইতিহাস – রাজনীতির বিবর্তন – শাসনতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা (তৃতীয় অধ্যায়) সাজেশন | WB Class 11 History Rajnitir Biboron Suggestion PDF, একাদশ শ্রেণীর ইতিহাস – রাজনীতির বিবর্তন – শাসনতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা (তৃতীয় অধ্যায়) সাজেশন | একাদশ শ্রেণীর ইতিহাস – রাজনীতির বিবর্তন – শাসনতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা (তৃতীয় অধ্যায়) সাজেশন | WB Class 11 History Rajnitir Biboron Suggestion PDF PDF, একাদশ শ্রেণীর ইতিহাস – রাজনীতির বিবর্তন – শাসনতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা (তৃতীয় অধ্যায়) সাজেশন | WB Class 11 History Rajnitir Biboron Suggestion PDF,একাদশ শ্রেণীর ইতিহাস – রাজনীতির বিবর্তন – শাসনতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা (তৃতীয় অধ্যায়) সাজেশন | WB Class 11 History Rajnitir Biboron Suggestion PDF PDF, একাদশ শ্রেণীর ইতিহাস – রাজনীতির বিবর্তন – শাসনতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা (তৃতীয় অধ্যায়) সাজেশন | WB Class 11 History Rajnitir Biboron Suggestion PDF, Class 11 Suggestion PDF , West Bengal Class 11 History Rajnitir Biboron Suggestion PDF.
এই ” রাজনীতির বিবর্তন – শাসনতান্ত্রিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা (তৃতীয় অধ্যায়) একাদশ শ্রেণীর ইতিহাস সাজেশন | WB Class 11 History Rajnitir Biboron Suggestion PDF ” পোস্টটি থেকে যদি আপনার লাভ হয় তাহলে আমাদের পরিশ্রম সফল হবে। আরোও বিভিন্ন স্কুল বোর্ড পরীক্ষা, প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার সাজেশন, অতিসংক্ষিপ্ত, সংক্ষিপ্ত ও রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর (All Exam Guide Suggestion, MCQ Type, Short, Descriptive Question and answer), প্রতিদিন নতুন নতুন চাকরির খবর (Job News) জানতে এবং সমস্ত পরীক্ষার এডমিট কার্ড ডাউনলোড (All Exam Admit Card Download) করতে winexam.in ওয়েবসাইট ফলো করুন, ধন্যবাদ।
একাদশ শ্রেণীর সমস্ত বিষয় সাজেশন ২০২৩ Class 11 All Subjects Suggestion 2023 PDF Download একাদশ…
একাদশ শ্রেণীর গণিত সাজেশন ২০২৩ Class 11 Mathematics Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর গণিত…
একাদশ শ্রেণীর জীববিদ্যা সাজেশন ২০২৩ Class 11 Biology Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর জীববিদ্যা…
একাদশ শ্রেণীর রসায়ন সাজেশন ২০২৩ Class 11 Chemistry Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর রসায়ন…
একাদশ শ্রেণীর পদার্থবিদ্যা সাজেশন ২০২৩ Class 11 Physics Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর পদার্থবিদ্যা…
একাদশ শ্রেণীর সমাজবিজ্ঞান সাজেশন ২০২৩ Class 11 Sociology Suggestion 2023 PDF Download একাদশ শ্রেণীর সমাজবিজ্ঞান…